কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘বিএনপির শাসনামলে রাজাকার, আলবদরদের অনেক মূল্যায়ন ছিল। যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় এ দেশের মুক্তিকামী মানুষকে অসহনীয় অত্যাচার করে নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল, বিএনপি তাদের মতো দেশবিরোধীদের মন্ত্রী বানিয়ে গাড়িতে দেশের জাতীয় পতাকা ওড়ানোর অধিকার দিয়েছিল। তারা মুজাহিদ ও নিজামীদের মতো স্বাধীনতাবিরোধীদের কদর করত।’
আজ বুধবার দুপুরে কসবা উপজেলায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মধ্যে যে আদর্শ, দেশপ্রেম ও দেশের মানুষের প্রতি যে অগাধ ভালোবাসা ছিল, এগুলো বুকে ধারণ করে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে দেশ আজ বিশ্বদরবারে উন্নয়নের রোল মডেল হয়েছে। তিনি দেশকে মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন। তাই বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিশন বাস্তবায়নে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি অনুরোধ করছি।’
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত আপনাদের শরীরে একবিন্দু রক্ত আছে, ততক্ষণ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ক্ষতি কেউ করতে পারবেন না বলে আমি বিশ্বাস করি। আপনারা অবশ্যই শেখ হাসিনার পাশে ছিলেন এবং থাকবেন। শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ এখন মধ্যম আয়ের দেশ। প্রধানমন্ত্রীই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন এবং সম্মানী ভাতার ব্যবস্থা করেছেন।’
মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের আয়োজনে এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আহ্বায়ক মাসুদ উল আলমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এম ওয়াছেল সিদ্দিকী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হোরায়রা, বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট আক্তার হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা রুস্তুম আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা তাজুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন বকুল ও বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির আহাম্মদ খানসহ অন্যরা।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘বিএনপির শাসনামলে রাজাকার, আলবদরদের অনেক মূল্যায়ন ছিল। যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় এ দেশের মুক্তিকামী মানুষকে অসহনীয় অত্যাচার করে নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল, বিএনপি তাদের মতো দেশবিরোধীদের মন্ত্রী বানিয়ে গাড়িতে দেশের জাতীয় পতাকা ওড়ানোর অধিকার দিয়েছিল। তারা মুজাহিদ ও নিজামীদের মতো স্বাধীনতাবিরোধীদের কদর করত।’
আজ বুধবার দুপুরে কসবা উপজেলায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মধ্যে যে আদর্শ, দেশপ্রেম ও দেশের মানুষের প্রতি যে অগাধ ভালোবাসা ছিল, এগুলো বুকে ধারণ করে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে দেশ আজ বিশ্বদরবারে উন্নয়নের রোল মডেল হয়েছে। তিনি দেশকে মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন। তাই বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিশন বাস্তবায়নে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি অনুরোধ করছি।’
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত আপনাদের শরীরে একবিন্দু রক্ত আছে, ততক্ষণ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ক্ষতি কেউ করতে পারবেন না বলে আমি বিশ্বাস করি। আপনারা অবশ্যই শেখ হাসিনার পাশে ছিলেন এবং থাকবেন। শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ এখন মধ্যম আয়ের দেশ। প্রধানমন্ত্রীই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন এবং সম্মানী ভাতার ব্যবস্থা করেছেন।’
মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের আয়োজনে এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আহ্বায়ক মাসুদ উল আলমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এম ওয়াছেল সিদ্দিকী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হোরায়রা, বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট আক্তার হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা রুস্তুম আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা তাজুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন বকুল ও বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির আহাম্মদ খানসহ অন্যরা।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৬ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে