প্রতিনিধি, বাঁশখালী (চট্টগ্রাম)
বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে চারটি ফিশিং ট্রলার চুরমার হয়ে গেছে। নিখোঁজ রয়েছেন তিন মাঝিমাল্লা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টার দিকে বঙ্গোপসাগরের গ্যাসের ট্যাংকি এলাকায় ঝড়ের কবলে পড়ে ফিশিং ট্রলারগুলো।
ফিশিং ট্রলারের মালিক সমিতির সূত্র ও স্থানীয় নুরুল আলম জানান, ভোরে বাঁশখালীর চাম্বল এলাকার প্রায় ২০টি ফিশিং ট্রলার মাছ ধরার জন্য বাংলা বাজার ঘাট থেকে বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশে রওনা হয়। সকাল ৮টার দিকে ঝড়ের কবলে পড়লে চারটি ট্রলার মুহূর্তের মধ্যে চুরমার হয়ে সমুদ্রের পানিতে তলিয়ে যায়। ট্রলারে থাকা মাঝিমাল্লারা পানিতে ভাসতে ভাসতে অন্য ফিশিং ট্রলারের সহযোগিতায় প্রাণে রক্ষা পান এবং উপকূলে চলে আসেন। এখনো তিনজন মাঝিমাল্লার খোঁজ মেলেনি বলে জানান সমুদ্র থেকে ফিরে আসা জেলে রমিজ উদ্দিন।
স্থানীয় নুরুল আলম জানান, ক্ষতিগ্রস্ত চার ফিশিং ট্রলারের মালিকদের প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ের কবলে লন্ডভন্ড ট্রলারগুলো হচ্ছে হেফাজতুল ইসলামের মালিকানাধীন এফবি মুশফিক, এফবি ফারুক, এফবি কেফায়াতুল্লা, এফবি নন্না মিয়া। মালিকের বাড়ি উপজেলা চাম্বল ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে।
এ ব্যাপারে চাম্বল বাংলা বাজার ফিশিং ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি হেফাজতুল ইসলাম বলেন, ভোরে ট্রলারগুলো মাছ ধরার জন্য বঙ্গোপসাগরে গিয়েছিল। সকাল ৮টার দিকে ঝড়ের কবলে পড়ে মুহূর্তের মধ্যে চুরমার হয়ে যায়। বেশির ভাগ মাঝিমাল্লা উপকূলে চলে এলেও এখনো তিন মাঝিমাল্লা নিখোঁজ রয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাইদুজ্জামান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে বাঁশখালীর ফিশিং ট্রলার ঝড়ের কবলে ডুবে যাওয়ার খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোস্টগার্ডের মাধ্যমে তিন মাঝিমাল্লার খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।’
বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে চারটি ফিশিং ট্রলার চুরমার হয়ে গেছে। নিখোঁজ রয়েছেন তিন মাঝিমাল্লা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টার দিকে বঙ্গোপসাগরের গ্যাসের ট্যাংকি এলাকায় ঝড়ের কবলে পড়ে ফিশিং ট্রলারগুলো।
ফিশিং ট্রলারের মালিক সমিতির সূত্র ও স্থানীয় নুরুল আলম জানান, ভোরে বাঁশখালীর চাম্বল এলাকার প্রায় ২০টি ফিশিং ট্রলার মাছ ধরার জন্য বাংলা বাজার ঘাট থেকে বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশে রওনা হয়। সকাল ৮টার দিকে ঝড়ের কবলে পড়লে চারটি ট্রলার মুহূর্তের মধ্যে চুরমার হয়ে সমুদ্রের পানিতে তলিয়ে যায়। ট্রলারে থাকা মাঝিমাল্লারা পানিতে ভাসতে ভাসতে অন্য ফিশিং ট্রলারের সহযোগিতায় প্রাণে রক্ষা পান এবং উপকূলে চলে আসেন। এখনো তিনজন মাঝিমাল্লার খোঁজ মেলেনি বলে জানান সমুদ্র থেকে ফিরে আসা জেলে রমিজ উদ্দিন।
স্থানীয় নুরুল আলম জানান, ক্ষতিগ্রস্ত চার ফিশিং ট্রলারের মালিকদের প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ের কবলে লন্ডভন্ড ট্রলারগুলো হচ্ছে হেফাজতুল ইসলামের মালিকানাধীন এফবি মুশফিক, এফবি ফারুক, এফবি কেফায়াতুল্লা, এফবি নন্না মিয়া। মালিকের বাড়ি উপজেলা চাম্বল ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে।
এ ব্যাপারে চাম্বল বাংলা বাজার ফিশিং ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি হেফাজতুল ইসলাম বলেন, ভোরে ট্রলারগুলো মাছ ধরার জন্য বঙ্গোপসাগরে গিয়েছিল। সকাল ৮টার দিকে ঝড়ের কবলে পড়ে মুহূর্তের মধ্যে চুরমার হয়ে যায়। বেশির ভাগ মাঝিমাল্লা উপকূলে চলে এলেও এখনো তিন মাঝিমাল্লা নিখোঁজ রয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাইদুজ্জামান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে বাঁশখালীর ফিশিং ট্রলার ঝড়ের কবলে ডুবে যাওয়ার খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোস্টগার্ডের মাধ্যমে তিন মাঝিমাল্লার খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে