কক্সবাজার প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে লন্ডভন্ড হয়ে পড়েছিল কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। এ সময়ে সাগর ছিল উত্তাল। তবে এর প্রভাব অনেকটা কেটে গেছে। সাগর এখন শান্ত। দুই-তিন ধরে শীতও পড়তে শুরু করেছে। গত মাসের শেষ সপ্তাহেও সৈকতের কোথাও দাঁড়ানোর সুযোগ ছিল না। উত্তাল সাগরের ঢেউয়ের তোড়ে সৈকতের বালিয়াড়ি বিলীন হয়ে যায়। এখন সমুদ্র তীরে চর জেগেছে। সৈকত তীরের ঝুপড়ি দোকানগুলো উচ্ছেদ হওয়ায় পর্যটক দাঁড়ানোর জায়গা তৈরি হয়েছে।
আজ শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড় দেখা গেছে। সমুদ্র সৈকতের সুগন্ধা, লাবনী ও কলাতলী এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ভরপুর পর্যটক। পর্যটকেরা আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছে। নানা বয়সীরা পর্যটকেরা বিচ বাইক, ওয়াটার বাইক ও ঘোড়ায় চড়ে সমুদ্র দর্শন করছেন। কেউ আবার টায়ার টিউবে গা ভাসানো ও নোনা জলে গোসলে নেমেছেন। প্রিয়জনেরা এসব দৃশ্য মোবাইল ও ক্যামেরায় ধারণ করছেন। অনেককেই হিমছড়ি ও দরিয়ানগর সৈকতে প্যারাসাইলিংয়েও সমুদ্র দর্শন করতে দেখা গেছে।
শহরের পাশাপাশি মেরিন ড্রাইভ ধরে পর্যটকেরা ইনানী, পাটোয়ারটেক পাথুরে সৈকত ও টেকনাফের দিকে ছুটছে। এ ছাড়া সেন্ট মার্টিন, সোনাদিয়া, মহেশখালী, রামুর বৌদ্ধ পল্লি, চকরিয়ার ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে ও নিভৃতে নিসর্গে ছুটে যাচ্ছেন।
টুরিস্ট পুলিশ, বিচ কর্মী ও লাইফ গার্ড সদস্যরা পর্যটকদের নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক সজাগ আছেন।
কুমিল্লার মুরাদনগর থেকে সপরিবারে ঘুরতে এসেছেন ব্যবসায়ী নুরুল আজিম। তিনি বলেন, ‘মনে করেছিলাম সৈকতে ভিড় কম হবে। কিন্তু কোথাও দাঁড়ানোর জায়গা নেই। তারপরও বাচ্চারা বেশ আনন্দ করছে। সৈকত ছাড়াও এখানকার পাহাড় প্রকৃতিও দেখার মতো।’
জেলা প্রশাসনের বিচ কর্মী বেলাল হোসেন বলেন, ‘সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সৈকতের বিভিন্ন অংশে অন্তত ৫০ হাজার পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। শহরের পাশাপাশি পর্যটকেরা ইনানী, হিমছড়ি ও পাটোয়ারটেকসহ বিভিন্ন স্থানে ঘুরছে।’
কক্সবাজার শহরের পর্যটন জোনের কলাতলী ও মেরিন ড্রাইভ সড়কে ৫০০ হোটেল-মোটেল, কটেজ ও রিসোর্টে অন্তত ১ লাখ ৭০ হাজার পর্যটকের রাত্রিযাপনের সুবিধা রয়েছে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল, কটেজ ও রিসোর্ট মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, ‘এখন পর্যটনের ভরা মৌসুম। কিন্তু কয়েক দিন আগে বৈরী আবহাওয়া ও এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হওয়ায় পর্যটক কম ছিল। তবে সাপ্তাহিক ছুটির দিন উপলক্ষে আশানুরূপ পর্যটক এসেছে।’
কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার চৌধুরী মিজানুজ্জামান বলেন, ‘সাপ্তাহিক ছুটিতেই পর্যটকের চাপ একটু বেশি থাকে। এসব বিবেচনায় নিয়ে পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় টুরিস্ট পুলিশ সজাগ রয়েছে।’
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে লন্ডভন্ড হয়ে পড়েছিল কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। এ সময়ে সাগর ছিল উত্তাল। তবে এর প্রভাব অনেকটা কেটে গেছে। সাগর এখন শান্ত। দুই-তিন ধরে শীতও পড়তে শুরু করেছে। গত মাসের শেষ সপ্তাহেও সৈকতের কোথাও দাঁড়ানোর সুযোগ ছিল না। উত্তাল সাগরের ঢেউয়ের তোড়ে সৈকতের বালিয়াড়ি বিলীন হয়ে যায়। এখন সমুদ্র তীরে চর জেগেছে। সৈকত তীরের ঝুপড়ি দোকানগুলো উচ্ছেদ হওয়ায় পর্যটক দাঁড়ানোর জায়গা তৈরি হয়েছে।
আজ শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড় দেখা গেছে। সমুদ্র সৈকতের সুগন্ধা, লাবনী ও কলাতলী এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ভরপুর পর্যটক। পর্যটকেরা আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছে। নানা বয়সীরা পর্যটকেরা বিচ বাইক, ওয়াটার বাইক ও ঘোড়ায় চড়ে সমুদ্র দর্শন করছেন। কেউ আবার টায়ার টিউবে গা ভাসানো ও নোনা জলে গোসলে নেমেছেন। প্রিয়জনেরা এসব দৃশ্য মোবাইল ও ক্যামেরায় ধারণ করছেন। অনেককেই হিমছড়ি ও দরিয়ানগর সৈকতে প্যারাসাইলিংয়েও সমুদ্র দর্শন করতে দেখা গেছে।
শহরের পাশাপাশি মেরিন ড্রাইভ ধরে পর্যটকেরা ইনানী, পাটোয়ারটেক পাথুরে সৈকত ও টেকনাফের দিকে ছুটছে। এ ছাড়া সেন্ট মার্টিন, সোনাদিয়া, মহেশখালী, রামুর বৌদ্ধ পল্লি, চকরিয়ার ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে ও নিভৃতে নিসর্গে ছুটে যাচ্ছেন।
টুরিস্ট পুলিশ, বিচ কর্মী ও লাইফ গার্ড সদস্যরা পর্যটকদের নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক সজাগ আছেন।
কুমিল্লার মুরাদনগর থেকে সপরিবারে ঘুরতে এসেছেন ব্যবসায়ী নুরুল আজিম। তিনি বলেন, ‘মনে করেছিলাম সৈকতে ভিড় কম হবে। কিন্তু কোথাও দাঁড়ানোর জায়গা নেই। তারপরও বাচ্চারা বেশ আনন্দ করছে। সৈকত ছাড়াও এখানকার পাহাড় প্রকৃতিও দেখার মতো।’
জেলা প্রশাসনের বিচ কর্মী বেলাল হোসেন বলেন, ‘সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সৈকতের বিভিন্ন অংশে অন্তত ৫০ হাজার পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। শহরের পাশাপাশি পর্যটকেরা ইনানী, হিমছড়ি ও পাটোয়ারটেকসহ বিভিন্ন স্থানে ঘুরছে।’
কক্সবাজার শহরের পর্যটন জোনের কলাতলী ও মেরিন ড্রাইভ সড়কে ৫০০ হোটেল-মোটেল, কটেজ ও রিসোর্টে অন্তত ১ লাখ ৭০ হাজার পর্যটকের রাত্রিযাপনের সুবিধা রয়েছে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল, কটেজ ও রিসোর্ট মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, ‘এখন পর্যটনের ভরা মৌসুম। কিন্তু কয়েক দিন আগে বৈরী আবহাওয়া ও এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হওয়ায় পর্যটক কম ছিল। তবে সাপ্তাহিক ছুটির দিন উপলক্ষে আশানুরূপ পর্যটক এসেছে।’
কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার চৌধুরী মিজানুজ্জামান বলেন, ‘সাপ্তাহিক ছুটিতেই পর্যটকের চাপ একটু বেশি থাকে। এসব বিবেচনায় নিয়ে পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় টুরিস্ট পুলিশ সজাগ রয়েছে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গৃহবধূ ফাতেমা আক্তারকে (২৬) পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে শাশুড়ি সাজেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১৩ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে একটি কমিউনিটি ক্লিনিকে চুরির ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার গভীর রাত থেকে ভোররাতের কোনো একসময় উপজেলার মাওনা দক্ষিণপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ভ্যানচালকের ছদ্মবেশে অভিযান চালিয়ে জমিজমা-সংক্রান্ত বিরোধে চাচি হত্যা মামলার প্রধান আসামি এক কিশোরকে (১৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুণ্ডি গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে...
২০ মিনিট আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে পাঁচ সাংবাদিককে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশের বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন দৈনিক নয়া দিগন্তের বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি আল মোজাহিদ বাবু।
২৮ মিনিট আগে