প্রতিনিধি
রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর): করোনার সংক্রমণ রোধে চলমান লকডাউনে লঞ্চ, দূরপাল্লার বাস, ট্রেন ও ফেরি বন্ধ রয়েছে। এই সুযোগে প্রাইভেটকার, অ্যাম্বুলেন্স, মাইক্রোবাস ও ছোট ইঞ্জিনচালিত যানবাহনগুলোতে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে।
পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে কয়েকগুণ বেশি টাকা খরচ করে অ্যাম্বুলেন্স, প্রাইভেকার ও মাইক্রোবাসে করে বাড়ি যাচ্ছে মানুষ। আগে নন-এসি বাসে ঢাকা থেকে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা শহরে জনপ্রতি ভাড়া ছিল ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। এসি বাসে ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা। বাস বন্ধ থাকার কারণে বর্তমানে প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস বা অ্যাম্বুলেন্সে এই পথে জনপ্রতি ভাড়া গুনতে হচ্ছে ১ থেকে ২ হাজার টাকা। এ ছাড়া অনেকে মোটরসাইকেলে করেও বাড়িতে যাচ্ছেন।
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ খাদ্য গুদাম ও বাইপাস সড়কে দেখা গেছে, লক্ষ্মীপুর-হাজীগঞ্জ-রামগঞ্জ-ঢাকা মহাসড়কে পূর্বে প্রাইভেটকারের ভাড়া ছিল সাড়ে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা। নোয়া মাইক্রোবাসের ছিল সাড়ে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা। আর অ্যাম্বুলেন্সের ভাড়া ছিল সাড়ে ৫ থেকে সাড়ে ৬ হাজার টাকা। লকডাউনের কারণে এখন সাড়ে সাত হাজার থেকে আট হাজার টাকার নীচে পাওয়া যাচ্ছে না কোনো প্রাইভেটকার। অ্যাম্বুলেন্স ও মাইক্রোবাসের ভাড়া ১৭ থেকে ২০ হাজার টাকা। এ ভাড়া কেবল একমুখী। অর্থাৎ শুধু যাওয়ার বা আসার।
আবদুস সালাম নামের এক যাত্রী বলেন, ঢাকা থেকে রামগঞ্জে আসার সময় সরাসরি কোন গাড়ি পাইনি। তাই ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে রামগঞ্জ যাওয়ার জন্য আরও ৪ জনকে খুঁজে বের করি। পরে সাত হাজার টাকা দিয়ে একটি প্রাইভেটকার ভাড়া করি। এতে জনপ্রতি আড়াই হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ বাড়িতে আসতে পেরেছি, এটাই বড় পাওয়া।
ঢাকা থেকে রামগঞ্জ হয়ে লক্ষ্মীপুরে আসা একটি নোয়া মাইক্রোবাসে গাদাগাদি করে ১৭ জন যাত্রী নিয়ে যেতে দেখা যায়। এতে প্রত্যেক যাত্রীকে গুণতে হয়েছে এক থেকে দেড় হাজার টাকা। ওই গাড়ির এক যাত্রী বলেন, বাস বন্ধ থাকার ফলে প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস চালক ও মালিকরা রমরমা ব্যবসা করছে। তিন গুণ বেশি ভাড়া বেশি দিয়ে ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে আসেন।
নোয়া গাড়ির চালক আকবর হোসেন জানান, ২৮ বা ২৯ রমজানে এই ভাড়া বেড়ে জনপ্রতি হবে তিন হাজার টাকা। এত বেশি ভাড়া হলেও যাত্রী পাওয়া যাচ্ছে।
এদিকে স্থানীয় লোকজন জানায়, আমার এক আত্মীয় অসুস্থ। ঢাকায় নেওয়ার দরকার ছিল। অথচ কোথাও অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যাচ্ছে না। পাওয়া গেলেও দুই থেকে তিনগুণ ভাড়া বেশি চায়। আগে ঢাকার কোন হসপিটালে যেতে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া পড়ত পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা। এখন সাত থেকে ১০ হাজার টাকা। তাও পাওয়া যাচ্ছে না। এভাবে আর কতদিন চলবে জানিনা।
রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর): করোনার সংক্রমণ রোধে চলমান লকডাউনে লঞ্চ, দূরপাল্লার বাস, ট্রেন ও ফেরি বন্ধ রয়েছে। এই সুযোগে প্রাইভেটকার, অ্যাম্বুলেন্স, মাইক্রোবাস ও ছোট ইঞ্জিনচালিত যানবাহনগুলোতে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে।
পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে কয়েকগুণ বেশি টাকা খরচ করে অ্যাম্বুলেন্স, প্রাইভেকার ও মাইক্রোবাসে করে বাড়ি যাচ্ছে মানুষ। আগে নন-এসি বাসে ঢাকা থেকে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা শহরে জনপ্রতি ভাড়া ছিল ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। এসি বাসে ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা। বাস বন্ধ থাকার কারণে বর্তমানে প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস বা অ্যাম্বুলেন্সে এই পথে জনপ্রতি ভাড়া গুনতে হচ্ছে ১ থেকে ২ হাজার টাকা। এ ছাড়া অনেকে মোটরসাইকেলে করেও বাড়িতে যাচ্ছেন।
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ খাদ্য গুদাম ও বাইপাস সড়কে দেখা গেছে, লক্ষ্মীপুর-হাজীগঞ্জ-রামগঞ্জ-ঢাকা মহাসড়কে পূর্বে প্রাইভেটকারের ভাড়া ছিল সাড়ে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা। নোয়া মাইক্রোবাসের ছিল সাড়ে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা। আর অ্যাম্বুলেন্সের ভাড়া ছিল সাড়ে ৫ থেকে সাড়ে ৬ হাজার টাকা। লকডাউনের কারণে এখন সাড়ে সাত হাজার থেকে আট হাজার টাকার নীচে পাওয়া যাচ্ছে না কোনো প্রাইভেটকার। অ্যাম্বুলেন্স ও মাইক্রোবাসের ভাড়া ১৭ থেকে ২০ হাজার টাকা। এ ভাড়া কেবল একমুখী। অর্থাৎ শুধু যাওয়ার বা আসার।
আবদুস সালাম নামের এক যাত্রী বলেন, ঢাকা থেকে রামগঞ্জে আসার সময় সরাসরি কোন গাড়ি পাইনি। তাই ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে রামগঞ্জ যাওয়ার জন্য আরও ৪ জনকে খুঁজে বের করি। পরে সাত হাজার টাকা দিয়ে একটি প্রাইভেটকার ভাড়া করি। এতে জনপ্রতি আড়াই হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ বাড়িতে আসতে পেরেছি, এটাই বড় পাওয়া।
ঢাকা থেকে রামগঞ্জ হয়ে লক্ষ্মীপুরে আসা একটি নোয়া মাইক্রোবাসে গাদাগাদি করে ১৭ জন যাত্রী নিয়ে যেতে দেখা যায়। এতে প্রত্যেক যাত্রীকে গুণতে হয়েছে এক থেকে দেড় হাজার টাকা। ওই গাড়ির এক যাত্রী বলেন, বাস বন্ধ থাকার ফলে প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস চালক ও মালিকরা রমরমা ব্যবসা করছে। তিন গুণ বেশি ভাড়া বেশি দিয়ে ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে আসেন।
নোয়া গাড়ির চালক আকবর হোসেন জানান, ২৮ বা ২৯ রমজানে এই ভাড়া বেড়ে জনপ্রতি হবে তিন হাজার টাকা। এত বেশি ভাড়া হলেও যাত্রী পাওয়া যাচ্ছে।
এদিকে স্থানীয় লোকজন জানায়, আমার এক আত্মীয় অসুস্থ। ঢাকায় নেওয়ার দরকার ছিল। অথচ কোথাও অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যাচ্ছে না। পাওয়া গেলেও দুই থেকে তিনগুণ ভাড়া বেশি চায়। আগে ঢাকার কোন হসপিটালে যেতে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া পড়ত পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা। এখন সাত থেকে ১০ হাজার টাকা। তাও পাওয়া যাচ্ছে না। এভাবে আর কতদিন চলবে জানিনা।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
১৭ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২২ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
২৭ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে