কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি কামাল হোসেনের লাশ ২৭ ঘণ্টা পর ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ মঙ্গলবার রাত ৯টা ২০ মিনিটে কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার বিবির বাজার সীমান্ত দিয়ে ওই যুবকের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১০ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. ইফতেখার হোসেন জানান।
এর আগের গতকাল সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে সদর দক্ষিণ উপজেলার গলিয়ারা উত্তর ইউনিয়নের পাহাড়পুর গ্রামের যশপুর বিওপির কাছে কামাল হোসেন (৩২) বিএসএফের গুলিতে নিহত হন। পরে তাঁর মরদেহ নিয়ে যায় বিএসএফ।
নিহত কামাল হোসেন সদর দক্ষিণ উপজেলার কুড়িয়াপাড়া গ্রামের ইদু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার সন্ধ্যায় পাহাড়পুর সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া পেরিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন কামাল। বিএসএফের গুলিতে সেখানে তিনি নিহত হন। পরে বিএসএফ সদস্যরা একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁর মরদেহ নিয়ে যান। তিনি বিভিন্ন স্থানে পিঁপড়ার বাসা ভেঙে ডিম বিক্রি করতেন বলে জানায় স্থানীয়রা।
নিহতের বড় ভাই হিরন মিয়া জানান, সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার গলিয়ারা দক্ষিণ ইউনিয়নের যশপুর বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন পাহাড়পুর সীমান্তে কামাল হোসেনকে ভারতের বিএসএফ গুলি করে হত্যা করে। পরে বিএসএফ ভারতীয় একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে কামালের মৃতদেহ তুলে নিয়ে যায়। মঙ্গলবার রাত ৯টা ২০ মিনিটে ফেরত দেয়।
এ বিষয়ে কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন ১০ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. ইফতেখার হোসেন বলেন, ‘ওই যুবকের মরদেহ ফিরিয়ে আনার বিষয়ে বিএসএফের সঙ্গে আমাদের আমাদের পতাকা বৈঠক হয়েছে। দুই দেশের আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মঙ্গলবার রাত ৯টার পর নিহতের স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।’
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি কামাল হোসেনের লাশ ২৭ ঘণ্টা পর ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ মঙ্গলবার রাত ৯টা ২০ মিনিটে কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার বিবির বাজার সীমান্ত দিয়ে ওই যুবকের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১০ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. ইফতেখার হোসেন জানান।
এর আগের গতকাল সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে সদর দক্ষিণ উপজেলার গলিয়ারা উত্তর ইউনিয়নের পাহাড়পুর গ্রামের যশপুর বিওপির কাছে কামাল হোসেন (৩২) বিএসএফের গুলিতে নিহত হন। পরে তাঁর মরদেহ নিয়ে যায় বিএসএফ।
নিহত কামাল হোসেন সদর দক্ষিণ উপজেলার কুড়িয়াপাড়া গ্রামের ইদু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার সন্ধ্যায় পাহাড়পুর সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া পেরিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন কামাল। বিএসএফের গুলিতে সেখানে তিনি নিহত হন। পরে বিএসএফ সদস্যরা একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁর মরদেহ নিয়ে যান। তিনি বিভিন্ন স্থানে পিঁপড়ার বাসা ভেঙে ডিম বিক্রি করতেন বলে জানায় স্থানীয়রা।
নিহতের বড় ভাই হিরন মিয়া জানান, সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার গলিয়ারা দক্ষিণ ইউনিয়নের যশপুর বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন পাহাড়পুর সীমান্তে কামাল হোসেনকে ভারতের বিএসএফ গুলি করে হত্যা করে। পরে বিএসএফ ভারতীয় একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে কামালের মৃতদেহ তুলে নিয়ে যায়। মঙ্গলবার রাত ৯টা ২০ মিনিটে ফেরত দেয়।
এ বিষয়ে কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন ১০ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. ইফতেখার হোসেন বলেন, ‘ওই যুবকের মরদেহ ফিরিয়ে আনার বিষয়ে বিএসএফের সঙ্গে আমাদের আমাদের পতাকা বৈঠক হয়েছে। দুই দেশের আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মঙ্গলবার রাত ৯টার পর নিহতের স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩২ মিনিট আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৩৮ মিনিট আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১ ঘণ্টা আগে