ফেনী প্রতিনিধি
ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল কাদের বলেছেন, ‘দেশে যখন অন্যায়গুলো ন্যায়ে পরিণত হয়েছিল, গুম-খুন-ধর্ষণ তখন নিত্যনৈমিত্তিক কর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তখনই তারুণ্য দেখিয়েছে দেশকে কীভাবে ফ্যাসিবাদ মুক্ত করা যায়।’
আজ রোববার ফেনী জেলা শিল্প একাডেমি মিলনায়তনে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের স্পিরিটকে ধারণ করে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসমুক্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনসহ রাষ্ট্র সংস্কারের দাবিতে এ আয়োজন করা হয়।
আব্দুল কাদের বলেন, ‘দেশে ফ্যাসিবাদ আসার পর বাক্স্বাধীনতা, ন্যায়-নীতি বলতে কিছুই ছিল না। আমরা দিনের পর দিন মুখ বুঝে সহ্য করে গেছি। যখন সুযোগ এসেছে, তরুণেরা রাজপথে গুলির মুখে দাঁড়িয়েছে। এ তারুণ্য সব সময় সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার। যা আমরা জুলাই বিপ্লবের মধ্যেও দেখিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন আন্দোলন স্তম্ভিত হয়, তখন ফেনী-কুমিল্লা-লক্ষ্মীপুরসহ বিভিন্ন জায়গায় আপনারা আন্দোলন চালিয়ে নিয়েছিলেন। আপনারা আশা ও সাহস জুগিয়েছিলেন বলেই বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখেছিল। দেশের ক্রান্তিলগ্নে আমরা কোনো ভাই বা দলমত দেখে মাঠে নামি নাই।’
নিহতদের স্মরণ করে আব্দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের শহীদদের আত্মত্যাগ কখনো ভুলবার নয়। তাদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গেলে তখন নির্মম কাহিনি শুনতে পাই। এমন পরিবারও দেখেছি, শহীদ হওয়া একমাত্র সন্তানই ছিল তাদের আশা-ভরসা। আমাদের ভাইয়েরা নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য সেই আশা-ভরসাকে কোরবান দিয়েছেন।’
আরও বক্তব্য দেন–সমন্বয়ক তাসনিয়া নওরিন, আলী আহমেদ আরাফ, জিয়া উদ্দিন আয়ান, সুমাইয়া আক্তার, খালিদ হাসান, মো. মহিউদ্দিন, মুহিদুল ইসলাম রিন্তু প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন হামযা মাহবুব।
এ সময় আন্দোলনে নিহত–আহতদের পরিবারের সদস্য, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল কাদের বলেছেন, ‘দেশে যখন অন্যায়গুলো ন্যায়ে পরিণত হয়েছিল, গুম-খুন-ধর্ষণ তখন নিত্যনৈমিত্তিক কর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তখনই তারুণ্য দেখিয়েছে দেশকে কীভাবে ফ্যাসিবাদ মুক্ত করা যায়।’
আজ রোববার ফেনী জেলা শিল্প একাডেমি মিলনায়তনে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের স্পিরিটকে ধারণ করে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসমুক্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনসহ রাষ্ট্র সংস্কারের দাবিতে এ আয়োজন করা হয়।
আব্দুল কাদের বলেন, ‘দেশে ফ্যাসিবাদ আসার পর বাক্স্বাধীনতা, ন্যায়-নীতি বলতে কিছুই ছিল না। আমরা দিনের পর দিন মুখ বুঝে সহ্য করে গেছি। যখন সুযোগ এসেছে, তরুণেরা রাজপথে গুলির মুখে দাঁড়িয়েছে। এ তারুণ্য সব সময় সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার। যা আমরা জুলাই বিপ্লবের মধ্যেও দেখিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন আন্দোলন স্তম্ভিত হয়, তখন ফেনী-কুমিল্লা-লক্ষ্মীপুরসহ বিভিন্ন জায়গায় আপনারা আন্দোলন চালিয়ে নিয়েছিলেন। আপনারা আশা ও সাহস জুগিয়েছিলেন বলেই বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখেছিল। দেশের ক্রান্তিলগ্নে আমরা কোনো ভাই বা দলমত দেখে মাঠে নামি নাই।’
নিহতদের স্মরণ করে আব্দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের শহীদদের আত্মত্যাগ কখনো ভুলবার নয়। তাদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গেলে তখন নির্মম কাহিনি শুনতে পাই। এমন পরিবারও দেখেছি, শহীদ হওয়া একমাত্র সন্তানই ছিল তাদের আশা-ভরসা। আমাদের ভাইয়েরা নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য সেই আশা-ভরসাকে কোরবান দিয়েছেন।’
আরও বক্তব্য দেন–সমন্বয়ক তাসনিয়া নওরিন, আলী আহমেদ আরাফ, জিয়া উদ্দিন আয়ান, সুমাইয়া আক্তার, খালিদ হাসান, মো. মহিউদ্দিন, মুহিদুল ইসলাম রিন্তু প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন হামযা মাহবুব।
এ সময় আন্দোলনে নিহত–আহতদের পরিবারের সদস্য, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
৩ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে