কক্সবাজার প্রতিনিধি
বছর শেষের এই সময়ে কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতে ভিড় করছেন পর্যটকেরা। সাপ্তাহিক ও বিশেষ ছুটির পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সুযোগে সমুদ্রসৈকতে ছুটে আসছেন ভ্রমণপিপাসু লোকজন। তাঁদের বড় একটি অংশ আবাসন ব্যবস্থার আগাম তথ্য না জেনে এসে দুর্ভোগে পড়ছেন। ভোগান্তি লাঘবে তাঁদের ভ্রমণ শুরুর আগেই এ বিষয়ে অনলাইনে খোঁজ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন পর্যটনসংশ্লিষ্টরা।
পর্যটনসেবার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের তথ্য অনুযায়ী, এখন দৈনিক দেড় লাখের মতো পর্যটক কক্সবাজার ভ্রমণ করছেন। কিন্তু পর্যটকদের অনেকে কক্সবাজার আসার আগে হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্টহাউসে কক্ষ পাওয়া যাবে কি না, সেই তথ্য না জেনেই আসছেন। এখানে পৌঁছে তাঁরা হন্যে হয়ে কক্ষ খুঁজতে থাকেন। প্রায় সময় কক্ষ না পেয়ে ভোগান্তিতে পড়েন।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে জানান, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে আগামী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পর্যটকের চাপ থাকবে। এখন দৈনিক ১ লাখ ২০ হাজার থেকে দেড় লাখের মতো পর্যটক আসছেন।
কলাতলী হোটেল-মোটেল জোন ঘুরে দেখা যায়, অনেক পর্যটক কক্ষ খুঁজছেন। কেউ পাচ্ছেন, কেউ মনের মতো পাচ্ছেন না। পেলেও দীর্ঘ সময় হোটেলের অভ্যর্থনা কক্ষে অবস্থান করতে হচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে সপরিবারে আসা পোশাক কারখানার কর্মকর্তা সরওয়ার আলম বলেন, ‘দুই দিনের জন্য এসেছি। সোমবার ফিরে যাওয়ার কথা। কিন্তু হোটেলে কক্ষ পেতে এত অসুবিধা হবে জানলে আসতাম না।’
হোটেল মালিক সমিতি ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের তথ্যমতে, শহরের কলাতলী ও আশপাশের পাঁচ শতাধিক আবাসনে ১ লাখ ৪০ হাজারের মতো পর্যটক থাকার সুবিধা রয়েছে। এখন সেখানে প্রায় কোনো কক্ষই খালি নেই। কেউ বুকিং বাতিল করলেই কেবল কক্ষ মেলে। ফলে যেসব পর্যটক অনলাইনে বুকিং না দিয়ে আসছেন, তাঁদের ভোগান্তি হচ্ছে।
কলাতলীর একটি হোটেলের ব্যবস্থাপক মনসুর আলম বলেন, ‘কক্সবাজারের ৯০ শতাংশ হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্টহাউসে অনলাইনে বুকিং নেওয়া হয়। যেকোনো পর্যটক অনলাইনে সার্চ করে পছন্দসই কক্ষ বুকিং দিতে পারেন।’
ভ্রমণের আগে অনলাইনে হোটেলকক্ষ বুকিং দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্টহাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, ‘আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অধিকাংশ হোটেল, রিসোর্ট ও গেস্টহাউসের কক্ষ শতভাগ বুকিং রয়েছে। এতে এই মুহূর্তে কক্ষ বুকিং দিয়ে আসাই নিরাপদ।’
একই পরামর্শ দিয়ে টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজারের সহকারী পুলিশ সুপার মো. আবুল কালাম বলেন, ‘পর্যটকদের থাকা-খাওয়া ও যোগাযোগের বিষয়ে তথ্য অনলাইনে পাওয়া যায়। পাশাপাশি টুরিস্ট পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের তথ্যকেন্দ্রের সহায়তা নিতে পারেন পর্যটকেরা। তথ্য জানা থাকলে তাঁদের ভ্রমণও নির্বিঘ্ন হয়।’
বছর শেষের এই সময়ে কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতে ভিড় করছেন পর্যটকেরা। সাপ্তাহিক ও বিশেষ ছুটির পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সুযোগে সমুদ্রসৈকতে ছুটে আসছেন ভ্রমণপিপাসু লোকজন। তাঁদের বড় একটি অংশ আবাসন ব্যবস্থার আগাম তথ্য না জেনে এসে দুর্ভোগে পড়ছেন। ভোগান্তি লাঘবে তাঁদের ভ্রমণ শুরুর আগেই এ বিষয়ে অনলাইনে খোঁজ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন পর্যটনসংশ্লিষ্টরা।
পর্যটনসেবার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের তথ্য অনুযায়ী, এখন দৈনিক দেড় লাখের মতো পর্যটক কক্সবাজার ভ্রমণ করছেন। কিন্তু পর্যটকদের অনেকে কক্সবাজার আসার আগে হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্টহাউসে কক্ষ পাওয়া যাবে কি না, সেই তথ্য না জেনেই আসছেন। এখানে পৌঁছে তাঁরা হন্যে হয়ে কক্ষ খুঁজতে থাকেন। প্রায় সময় কক্ষ না পেয়ে ভোগান্তিতে পড়েন।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে জানান, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে আগামী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পর্যটকের চাপ থাকবে। এখন দৈনিক ১ লাখ ২০ হাজার থেকে দেড় লাখের মতো পর্যটক আসছেন।
কলাতলী হোটেল-মোটেল জোন ঘুরে দেখা যায়, অনেক পর্যটক কক্ষ খুঁজছেন। কেউ পাচ্ছেন, কেউ মনের মতো পাচ্ছেন না। পেলেও দীর্ঘ সময় হোটেলের অভ্যর্থনা কক্ষে অবস্থান করতে হচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে সপরিবারে আসা পোশাক কারখানার কর্মকর্তা সরওয়ার আলম বলেন, ‘দুই দিনের জন্য এসেছি। সোমবার ফিরে যাওয়ার কথা। কিন্তু হোটেলে কক্ষ পেতে এত অসুবিধা হবে জানলে আসতাম না।’
হোটেল মালিক সমিতি ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের তথ্যমতে, শহরের কলাতলী ও আশপাশের পাঁচ শতাধিক আবাসনে ১ লাখ ৪০ হাজারের মতো পর্যটক থাকার সুবিধা রয়েছে। এখন সেখানে প্রায় কোনো কক্ষই খালি নেই। কেউ বুকিং বাতিল করলেই কেবল কক্ষ মেলে। ফলে যেসব পর্যটক অনলাইনে বুকিং না দিয়ে আসছেন, তাঁদের ভোগান্তি হচ্ছে।
কলাতলীর একটি হোটেলের ব্যবস্থাপক মনসুর আলম বলেন, ‘কক্সবাজারের ৯০ শতাংশ হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্টহাউসে অনলাইনে বুকিং নেওয়া হয়। যেকোনো পর্যটক অনলাইনে সার্চ করে পছন্দসই কক্ষ বুকিং দিতে পারেন।’
ভ্রমণের আগে অনলাইনে হোটেলকক্ষ বুকিং দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্টহাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, ‘আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অধিকাংশ হোটেল, রিসোর্ট ও গেস্টহাউসের কক্ষ শতভাগ বুকিং রয়েছে। এতে এই মুহূর্তে কক্ষ বুকিং দিয়ে আসাই নিরাপদ।’
একই পরামর্শ দিয়ে টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজারের সহকারী পুলিশ সুপার মো. আবুল কালাম বলেন, ‘পর্যটকদের থাকা-খাওয়া ও যোগাযোগের বিষয়ে তথ্য অনলাইনে পাওয়া যায়। পাশাপাশি টুরিস্ট পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের তথ্যকেন্দ্রের সহায়তা নিতে পারেন পর্যটকেরা। তথ্য জানা থাকলে তাঁদের ভ্রমণও নির্বিঘ্ন হয়।’
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২৩ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৩০ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
৩৪ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
৩৮ মিনিট আগে