ফেনী প্রতিনিধি
স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় বিপর্যস্ত ফেনীর জনজীবন। এক সপ্তাহের বেশি সময় বন্যার পানিতে নিমজ্জিত ছিল ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, মাছের ঘের ও ফসলি জমি। বন্যা-পরবর্তী পানি সরে যাওয়ার পর বেশির ভাগ উপজেলার গ্রামীণ সড়কের ক্ষত দৃশ্যমান হচ্ছে।
জেলার ফুলগাজী উপজেলার দরবারপুর ইউনিয়নের জগতপুর গ্রামের প্রধান সড়কটির ১৭টি স্থানে ভাঙনের চিত্র দেখা গেছে। এতে যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে স্থানীয় মানুষ। দরবারপুর থেকে শ্রীচন্দ্রপুর যাওয়ার অন্যতম রাস্তা এটি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বন্যার পানির প্রবল স্রোতে দরবারপুর থেকে শ্রীচন্দ্রপুর পর্যন্ত সড়কের ১৭টি অংশ ভেঙে গেছে। তীব্র স্রোতের সঙ্গে তলিয়ে গেছে সড়কের পাশে থাকা দোকানপাট-ঘরবাড়ি। চলাচলের জন্য কয়েকটি অংশে বাঁশ বেঁধে ঝুঁকি নিয়ে পার হচ্ছেন স্থানীয়রা। সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় বন্যাদুর্গত মানুষেরা ত্রাণ সহায়তা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন।
আলী হোসেন নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, শ্রীচন্দ্রপুর থেকে দরবারপুর পর্যন্ত চলাচলে খুবই কষ্ট হচ্ছে। পানির তীব্র স্রোতে সড়ক ভেঙে তছনছ হয়ে গেছে। সড়কযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় বন্যাদুর্গত হয়েও ঠিকভাবে সহায়তা পাচ্ছি না। অসুস্থ রোগীদের নিয়ে সীমাহীন কষ্ট হচ্ছে।
বয়োজ্যেষ্ঠ আবদুল আউয়াল নামে আরেকজন বলেন, ৭৩ বছর বয়সের মধ্যে এমন ভয়াবহ বন্যা আর কখনো দেখিনি। ঘরের মধ্যেই পানিতে ঠাঁই পাইনি। প্রবল স্রোতে মুন্সিরহাট থেকে আসা এই সড়ক একদম শেষ হয়ে গেছে। সড়কের পাশে থাকা দোকানপাট-ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। দ্রুত মেরামত করা না হলে মানুষের অনেক কষ্ট হবে।
নাহিদুল ইসলাম নামে এক যুবক বলেন, এত বড় দুর্যোগ এখানকার মানুষ আর কখনো দেখেনি। রাস্তাটি সংস্কার করে দ্রুত চলাচলের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। ভেতরের এলাকায় রাস্তা ভাঙা থাকায় ঠিকভাবে ত্রাণসামগ্রী নিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সড়কটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
ফুলগাজী উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ আসিফ মাহমুদ বলেন, জগতপুর-মনিপুর সড়কটি উপজেলা এলজিইডির এক নম্বর তালিকাভুক্ত সড়ক ছিল। বন্যায় এটি খুব বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একইভাবে উপজেলার প্রায় সব সড়ক বন্যার পানিতে নিমজ্জিত হয়ে কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে যেগুলো একদম যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে তা পরিদর্শন করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে সড়কগুলো মেরামতের জন্য আলোচনা চলছে।
স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় বিপর্যস্ত ফেনীর জনজীবন। এক সপ্তাহের বেশি সময় বন্যার পানিতে নিমজ্জিত ছিল ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, মাছের ঘের ও ফসলি জমি। বন্যা-পরবর্তী পানি সরে যাওয়ার পর বেশির ভাগ উপজেলার গ্রামীণ সড়কের ক্ষত দৃশ্যমান হচ্ছে।
জেলার ফুলগাজী উপজেলার দরবারপুর ইউনিয়নের জগতপুর গ্রামের প্রধান সড়কটির ১৭টি স্থানে ভাঙনের চিত্র দেখা গেছে। এতে যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে স্থানীয় মানুষ। দরবারপুর থেকে শ্রীচন্দ্রপুর যাওয়ার অন্যতম রাস্তা এটি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বন্যার পানির প্রবল স্রোতে দরবারপুর থেকে শ্রীচন্দ্রপুর পর্যন্ত সড়কের ১৭টি অংশ ভেঙে গেছে। তীব্র স্রোতের সঙ্গে তলিয়ে গেছে সড়কের পাশে থাকা দোকানপাট-ঘরবাড়ি। চলাচলের জন্য কয়েকটি অংশে বাঁশ বেঁধে ঝুঁকি নিয়ে পার হচ্ছেন স্থানীয়রা। সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় বন্যাদুর্গত মানুষেরা ত্রাণ সহায়তা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন।
আলী হোসেন নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, শ্রীচন্দ্রপুর থেকে দরবারপুর পর্যন্ত চলাচলে খুবই কষ্ট হচ্ছে। পানির তীব্র স্রোতে সড়ক ভেঙে তছনছ হয়ে গেছে। সড়কযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় বন্যাদুর্গত হয়েও ঠিকভাবে সহায়তা পাচ্ছি না। অসুস্থ রোগীদের নিয়ে সীমাহীন কষ্ট হচ্ছে।
বয়োজ্যেষ্ঠ আবদুল আউয়াল নামে আরেকজন বলেন, ৭৩ বছর বয়সের মধ্যে এমন ভয়াবহ বন্যা আর কখনো দেখিনি। ঘরের মধ্যেই পানিতে ঠাঁই পাইনি। প্রবল স্রোতে মুন্সিরহাট থেকে আসা এই সড়ক একদম শেষ হয়ে গেছে। সড়কের পাশে থাকা দোকানপাট-ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। দ্রুত মেরামত করা না হলে মানুষের অনেক কষ্ট হবে।
নাহিদুল ইসলাম নামে এক যুবক বলেন, এত বড় দুর্যোগ এখানকার মানুষ আর কখনো দেখেনি। রাস্তাটি সংস্কার করে দ্রুত চলাচলের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। ভেতরের এলাকায় রাস্তা ভাঙা থাকায় ঠিকভাবে ত্রাণসামগ্রী নিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সড়কটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
ফুলগাজী উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ আসিফ মাহমুদ বলেন, জগতপুর-মনিপুর সড়কটি উপজেলা এলজিইডির এক নম্বর তালিকাভুক্ত সড়ক ছিল। বন্যায় এটি খুব বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একইভাবে উপজেলার প্রায় সব সড়ক বন্যার পানিতে নিমজ্জিত হয়ে কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে যেগুলো একদম যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে তা পরিদর্শন করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে সড়কগুলো মেরামতের জন্য আলোচনা চলছে।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
১২ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে