কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার হোমনায় পূর্বশত্রুতার জেরে ব্যবসায়ী সাদেক মিয়া হত্যা মামলায় ৭ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৭ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় একজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
আজ রোববার বিকেলে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন। মামলার রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত (এপিপি) রেবেকা সুলতানা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২৮ জুলাই পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে খুন হন হোমনা উপজেলার ছোট গানিয়ারচর এলাকার ব্যবসায়ী মো. সাদেক মিয়া। ওই দিন দুপুরে বাড়ি থেকে ফোনে ডেকে নিয়ে সাদেক মিয়ার হাত–পা কেটে এক খেতে তাঁকে ফেলে রাখা হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরদিন সকাল আটটায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় সাদেক মিয়ার স্ত্রী রেখা আক্তার ১৮ জনের বিরুদ্ধে হোমনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
পরবর্তীতে তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। ২০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে দীর্ঘ শুনানির পর আদালত সাদেক মিয়া হত্যা মামলায় সাতজনের মৃত্যুদণ্ড ও সাতজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন। একজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
মামলার বাদী রেখা আক্তার জানান, আসামিরা সবাই সাদেক মিয়ার পূর্ব পরিচিত। তাদের কাছে সাদেক মিয়া যেসব টাকা পায় সেগুলো যেন না দিতে হয় সে জন্য পরিকল্পনা করে তাঁকে হত্যা করা হয়। তিনি পলাতক আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও আইনের আওতায় এনে আদালতের রায় কার্য করার দাবি জানান।
রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত (এপিপি) রেবেকা সুলতানা জানান, সাদেক মিয়া মৃত্যুর আগে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঘটনায় জড়িতদের নাম উল্লেখ করে জবানবন্দি দিয়েছেন। বিজ্ঞ বিচারক রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামি ও খালাসপ্রাপ্ত একজন উপস্থিত ছিলেন।
কুমিল্লার হোমনায় পূর্বশত্রুতার জেরে ব্যবসায়ী সাদেক মিয়া হত্যা মামলায় ৭ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৭ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় একজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
আজ রোববার বিকেলে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন। মামলার রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত (এপিপি) রেবেকা সুলতানা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২৮ জুলাই পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে খুন হন হোমনা উপজেলার ছোট গানিয়ারচর এলাকার ব্যবসায়ী মো. সাদেক মিয়া। ওই দিন দুপুরে বাড়ি থেকে ফোনে ডেকে নিয়ে সাদেক মিয়ার হাত–পা কেটে এক খেতে তাঁকে ফেলে রাখা হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরদিন সকাল আটটায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় সাদেক মিয়ার স্ত্রী রেখা আক্তার ১৮ জনের বিরুদ্ধে হোমনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
পরবর্তীতে তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। ২০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে দীর্ঘ শুনানির পর আদালত সাদেক মিয়া হত্যা মামলায় সাতজনের মৃত্যুদণ্ড ও সাতজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন। একজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
মামলার বাদী রেখা আক্তার জানান, আসামিরা সবাই সাদেক মিয়ার পূর্ব পরিচিত। তাদের কাছে সাদেক মিয়া যেসব টাকা পায় সেগুলো যেন না দিতে হয় সে জন্য পরিকল্পনা করে তাঁকে হত্যা করা হয়। তিনি পলাতক আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও আইনের আওতায় এনে আদালতের রায় কার্য করার দাবি জানান।
রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত (এপিপি) রেবেকা সুলতানা জানান, সাদেক মিয়া মৃত্যুর আগে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঘটনায় জড়িতদের নাম উল্লেখ করে জবানবন্দি দিয়েছেন। বিজ্ঞ বিচারক রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামি ও খালাসপ্রাপ্ত একজন উপস্থিত ছিলেন।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
৪ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
৫ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
৫ ঘণ্টা আগে