আবদুল মান্নান, মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি)
টানা ও ভারী বর্ষণে পাহাড়ের কোরবানির হাটে গরু বেচাকেনায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় গত শনিবার কয়েক হাজার গরু বাজারে আনা হলেও তুমুল বৃষ্টির কারণে প্রায় সাড়ে তিন শ গরু বেচাকেনা হয়। ওই দিন বিকেল থেকেই শুরু হয় ভারী বৃষ্টিপাত। এতে বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ে ভেঙে সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে অনেকটা ঘরে অবরুদ্ধ মানুষ। গত রোববার, সোমবার হাট বসার কথা থাকলেও সকাল থেকে ঝুম বৃষ্টি শুরু হওয়ায় জমেনি বেচাকেনা। আজ মঙ্গলবারও একই রকম পরিস্থিতি চোখে পড়ে। বেলা বাড়লেও বৃষ্টির কারণে ক্রেতার আনাগোনা নেই। অন্যদিকে ভারী বৃষ্টি আর ক্রেতা না থাকায় বাজারে গরুও হাতে গোনা কয়েকটি এনেছেন বিক্রেতারা। গরু বেচতে না পেরে হতাশ হচ্ছেন বিক্রেতারা।
এবার উপজেলার বড় ১৫-১৬টি, মাঝারি ও ছোট ৩০-৩২টি খামার এবং ১৫০-১৭০টি পরিবারে ৩ হাজার গরু-ছাগল মোটাতাজা করা হয়েছে। সবুজ ঘাস ও খড়ে এসব গরু মোটাতাজা করেন খামারি ও গৃহস্থরা। বিগত সময়ে কোরবানির হাটে এসে সমতলের পাইকাররা পাহাড়ি লাল ষাঁড় ও বলদ কিনে নিয়ে যান। পাহাড়ের সবুজ ঘাস ও খড়ে লালনপালন করা লাল ষাঁড় ও বলদের কদর সমতলে বেশি। এতে এখানকার পাহাড়ের খামারি ও গৃহস্থরা কোরবানির ইদে এই ষাঁড়, বলদ বেচে লাভবান হওয়ার আশায় থাকেন। এবারের টানা ও ভারী বৃষ্টিতে পাহাড়ের খামারিদের সব আশা ভেসে যাচ্ছে।
একসত্যাপাড়ার ক্ষুদ্র খামারি মো. কামাল হোসেন বলেন, বড় গরু প্রতিদিন বাজারে তোলা কষ্টকর। টানা ও ভারী বৃষ্টির কারণে বাজারে গরু নেওয়া দুঃসাধ্য। এ ছাড়া এখন প্রতিদিনই বাজার, প্রতিদিনই বৃষ্টি! বিগত সময়ে কোরবানির এক সপ্তাহ আগেই মফস্বলের আকর্ষণীয় গরু শহরের পাইকারেরা নিয়ে যান। আর এবার বৃষ্টির ছোবলে আমরা গরু নিয়ে এখনো কোনো কূলকিনারা করতে পারিনি! গতকাল সোমবার মানিকছড়ি বাজারে গরু উঠছে হাতে গোনা কয়েকটি! সমতলের ক্রেতা আসেনি, স্থানীয়রাও বৃষ্টির কারণে গরু কিনতে বাজারে আসতে পারছে না! আজ বাজারে থাকা হাসিল সংশ্লিষ্ট মো. আকতার হোসেন নামের কর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃষ্টির কারণে আজও বাজারে গরু আসেনি। আগামীকাল ও পরশু শেষ বাজার। বৃষ্টি না হলে গরু বেচাকেনা হবে। না হলে এবার গরু নিয়ে ভুগবেন খামারি ও গৃহস্থরা। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোস্তফা কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, টানা বৃষ্টিতে কোরবানির হাট জমে উঠছে না। বৃষ্টি চলমান থাকলে গরু নিয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়বেন খামারি ও গৃহস্থরা!
টানা ও ভারী বর্ষণে পাহাড়ের কোরবানির হাটে গরু বেচাকেনায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় গত শনিবার কয়েক হাজার গরু বাজারে আনা হলেও তুমুল বৃষ্টির কারণে প্রায় সাড়ে তিন শ গরু বেচাকেনা হয়। ওই দিন বিকেল থেকেই শুরু হয় ভারী বৃষ্টিপাত। এতে বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ে ভেঙে সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে অনেকটা ঘরে অবরুদ্ধ মানুষ। গত রোববার, সোমবার হাট বসার কথা থাকলেও সকাল থেকে ঝুম বৃষ্টি শুরু হওয়ায় জমেনি বেচাকেনা। আজ মঙ্গলবারও একই রকম পরিস্থিতি চোখে পড়ে। বেলা বাড়লেও বৃষ্টির কারণে ক্রেতার আনাগোনা নেই। অন্যদিকে ভারী বৃষ্টি আর ক্রেতা না থাকায় বাজারে গরুও হাতে গোনা কয়েকটি এনেছেন বিক্রেতারা। গরু বেচতে না পেরে হতাশ হচ্ছেন বিক্রেতারা।
এবার উপজেলার বড় ১৫-১৬টি, মাঝারি ও ছোট ৩০-৩২টি খামার এবং ১৫০-১৭০টি পরিবারে ৩ হাজার গরু-ছাগল মোটাতাজা করা হয়েছে। সবুজ ঘাস ও খড়ে এসব গরু মোটাতাজা করেন খামারি ও গৃহস্থরা। বিগত সময়ে কোরবানির হাটে এসে সমতলের পাইকাররা পাহাড়ি লাল ষাঁড় ও বলদ কিনে নিয়ে যান। পাহাড়ের সবুজ ঘাস ও খড়ে লালনপালন করা লাল ষাঁড় ও বলদের কদর সমতলে বেশি। এতে এখানকার পাহাড়ের খামারি ও গৃহস্থরা কোরবানির ইদে এই ষাঁড়, বলদ বেচে লাভবান হওয়ার আশায় থাকেন। এবারের টানা ও ভারী বৃষ্টিতে পাহাড়ের খামারিদের সব আশা ভেসে যাচ্ছে।
একসত্যাপাড়ার ক্ষুদ্র খামারি মো. কামাল হোসেন বলেন, বড় গরু প্রতিদিন বাজারে তোলা কষ্টকর। টানা ও ভারী বৃষ্টির কারণে বাজারে গরু নেওয়া দুঃসাধ্য। এ ছাড়া এখন প্রতিদিনই বাজার, প্রতিদিনই বৃষ্টি! বিগত সময়ে কোরবানির এক সপ্তাহ আগেই মফস্বলের আকর্ষণীয় গরু শহরের পাইকারেরা নিয়ে যান। আর এবার বৃষ্টির ছোবলে আমরা গরু নিয়ে এখনো কোনো কূলকিনারা করতে পারিনি! গতকাল সোমবার মানিকছড়ি বাজারে গরু উঠছে হাতে গোনা কয়েকটি! সমতলের ক্রেতা আসেনি, স্থানীয়রাও বৃষ্টির কারণে গরু কিনতে বাজারে আসতে পারছে না! আজ বাজারে থাকা হাসিল সংশ্লিষ্ট মো. আকতার হোসেন নামের কর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃষ্টির কারণে আজও বাজারে গরু আসেনি। আগামীকাল ও পরশু শেষ বাজার। বৃষ্টি না হলে গরু বেচাকেনা হবে। না হলে এবার গরু নিয়ে ভুগবেন খামারি ও গৃহস্থরা। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোস্তফা কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, টানা বৃষ্টিতে কোরবানির হাট জমে উঠছে না। বৃষ্টি চলমান থাকলে গরু নিয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়বেন খামারি ও গৃহস্থরা!
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৭ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩২ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৭ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে