রাঙামাটি প্রতিনিধি
রাঙামাটিতে টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের ঝুঁকি বেড়েছে। আজ রোববার সকাল থেকে ঝরছে অঝোরধারায় বৃষ্টি। ক্ষয়ক্ষতি কমাতে ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে প্রশাসন। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসরত স্থানীয়দের জোর করে আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠাচ্ছেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা। তবু প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় যাচ্ছেন স্থানীয়রা।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালে ১৩ জুন রাঙামাটির বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ধসের ঘটনায় ১২০ জনের মৃত্যু হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর পাহাড়ধসে প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে। প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে এ ঘটনা ঘটে। এবারও রাঙামাটিতে টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের ঝুঁকি বেড়েছে।
এ বিষয়ে রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান বলেন, ‘প্রতিবছর এই সময়ে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটে। এ অবস্থায় পাহাড়ের পাদদেশে বসবাস করা লোকজনকে সরিয়ে নিতে আমরা কাজ করছি। আমাদের সবাই মাঠে আছেন। আমরা পাহাড় ধসের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে চাই। নিকটস্থ এলাকার সরকারি অফিসগুলো অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে তালিকাভুক্ত করে সেখানে স্থানীয়দের আশ্রয় নিতে নির্দেশনা দিচ্ছি। জেলা প্রশাসন রাঙামাটি শহরের শিমুলতলী, ভেদভেদি, রূপনগর, বেতারকেন্দ্র এলাকা, স্বর্ণটিলাসহ বেশ কয়েকটি এলাকা ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে এসব এলাকায় বসবাসরত স্থানীয়দের নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার জন্য মাইকিং করছে।’
তবে প্রশাসনের কঠোর অবস্থানের মধ্যেও আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে রাজি নয় এসব এলাকার মানুষ।
এ বিষয়ে রূপনগর এলাকার মো. ইকবাল (৪৯) বলেন, ‘আশ্রয়কেন্দ্রে গেলে এই সুযোগে ঘরে চোর ঢুকে ঘরের জিনিসপত্র, গবাদি পশু, পাখি নিয়ে যায়। এ অবস্থায় আমরা ঘর ছাড়তে পারি না।’
শিমুলতলীর আলেয়া বেগম (৬০) বলেন, ‘আশ্রয়কেন্দ্রে খাবার দেয় না। ফলে রান্নার জন্য বাড়িতে আসতে হয়। সে জন্য আশ্রয়কেন্দ্রে যাই না।’
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে পাহাড়ধসের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি পাহাড়ের ঝুঁকিপূর্ণ জায়গা থেকে বসতি সরানো, বৃক্ষরোপণ, আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণসহ একাধিক সুপারিশ করলেও কোনোটিরই বাস্তবায়ন হয়নি। বসতি সরানোর কথা বলা হলেও এসব এলাকায় যাতায়াতের সুবিধার জন্য সরকার রাস্তাও করে দিচ্ছে। ফলে বসতি বেড়েছে আগের চেয়ে আরও দ্বিগুণেরও বেশি।
রাঙামাটিতে টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের ঝুঁকি বেড়েছে। আজ রোববার সকাল থেকে ঝরছে অঝোরধারায় বৃষ্টি। ক্ষয়ক্ষতি কমাতে ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে প্রশাসন। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসরত স্থানীয়দের জোর করে আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠাচ্ছেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা। তবু প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় যাচ্ছেন স্থানীয়রা।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালে ১৩ জুন রাঙামাটির বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ধসের ঘটনায় ১২০ জনের মৃত্যু হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর পাহাড়ধসে প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে। প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে এ ঘটনা ঘটে। এবারও রাঙামাটিতে টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের ঝুঁকি বেড়েছে।
এ বিষয়ে রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান বলেন, ‘প্রতিবছর এই সময়ে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটে। এ অবস্থায় পাহাড়ের পাদদেশে বসবাস করা লোকজনকে সরিয়ে নিতে আমরা কাজ করছি। আমাদের সবাই মাঠে আছেন। আমরা পাহাড় ধসের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে চাই। নিকটস্থ এলাকার সরকারি অফিসগুলো অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে তালিকাভুক্ত করে সেখানে স্থানীয়দের আশ্রয় নিতে নির্দেশনা দিচ্ছি। জেলা প্রশাসন রাঙামাটি শহরের শিমুলতলী, ভেদভেদি, রূপনগর, বেতারকেন্দ্র এলাকা, স্বর্ণটিলাসহ বেশ কয়েকটি এলাকা ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে এসব এলাকায় বসবাসরত স্থানীয়দের নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার জন্য মাইকিং করছে।’
তবে প্রশাসনের কঠোর অবস্থানের মধ্যেও আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে রাজি নয় এসব এলাকার মানুষ।
এ বিষয়ে রূপনগর এলাকার মো. ইকবাল (৪৯) বলেন, ‘আশ্রয়কেন্দ্রে গেলে এই সুযোগে ঘরে চোর ঢুকে ঘরের জিনিসপত্র, গবাদি পশু, পাখি নিয়ে যায়। এ অবস্থায় আমরা ঘর ছাড়তে পারি না।’
শিমুলতলীর আলেয়া বেগম (৬০) বলেন, ‘আশ্রয়কেন্দ্রে খাবার দেয় না। ফলে রান্নার জন্য বাড়িতে আসতে হয়। সে জন্য আশ্রয়কেন্দ্রে যাই না।’
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে পাহাড়ধসের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি পাহাড়ের ঝুঁকিপূর্ণ জায়গা থেকে বসতি সরানো, বৃক্ষরোপণ, আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণসহ একাধিক সুপারিশ করলেও কোনোটিরই বাস্তবায়ন হয়নি। বসতি সরানোর কথা বলা হলেও এসব এলাকায় যাতায়াতের সুবিধার জন্য সরকার রাস্তাও করে দিচ্ছে। ফলে বসতি বেড়েছে আগের চেয়ে আরও দ্বিগুণেরও বেশি।
এক নারীর সঙ্গে আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার পর গতকাল রোববার গোপনে এসে ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদ হোসেনের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছেন শরীয়তপুরের সদ্য সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন।
২৪ মিনিট আগে১০ টাকা কম দেওয়াকে কেন্দ্র করে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগ তুলে নরসুন্দর বাবা-ছেলেকে মারধরের পর পুলিশে সোপর্দের ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার লালমনিরহাট পৌরসভার গোশালা বাজার হানিফ পাগলার মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ বাবা-ছেলেকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভোলা থেকে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী লঞ্চ কর্ণফুলী-৪ থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ হওয়ার ৪ দিন পর ভোলা সরকারি কলেজ ছাত্রদল নেত্রী সুকর্ণা আক্তার ইপ্সিতার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্রদল ইপ্সিতা হত্যার প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন...
২ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার কুঠিপাড়া মডেল মসজিদসহ জেলার বিভিন্ন মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বিতরণ করা বইয়ের তালিকায় স্থান পায় শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে লেখা একাধিক বই। সোমবার (২৩ জুন) দুপুরে শহরের কুঠিপাড়া মডেল মসজিদ থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরা অন্যান্য বইয়ের সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে ল
২ ঘণ্টা আগে