কুতুবদিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় ঘূর্ণিঝড় চিত্রাংয়ের প্রভাব ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজ সোমবার বিকেল থেকে বাতাসের গতি বেড়েছে কয়েকগুণ। এরই মধ্যে শুরু করেছে নানা ধরনের পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, সিপিপি।
এর আগে সকাল ১১টার দিকে উপজেলা পরিষদ হলরুমে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি প্রতিরোধ কমিটির জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত অনুযায়ী সতর্কতা প্রচারণা চলছে। দ্বীপে ঝুঁকিপূর্ণ নিচু এলাকা বিশেষ করে বেড়িবাঁধের বাইরে বসবাসকারী মানুষদের নিকটস্থ আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসা হচ্ছে।
উপকূলে সাগরে ঢেউয়ের আঘাত ক্রমেই বাড়ছে। এরই মধ্যে বাতাসের প্রভাবে কৈয়ারাবিল মৌলভী আফজাল উদ্দিন পাড়ায় বেড়িবাঁধের বাইরে থাকা স্বামী পরিত্যক্তা মাইমুনা বেগমের বাড়িতে গাছ উপড়ে পড়ে কাঁচা ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। স্থানীয়রা তাঁর মালামাল সরাতে সহায়তা করছেন। এ রকম স্থানীয় অনেকেই ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী প্রস্তুতি হিসেবে জরুরি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে বলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. গোলাম মোস্তফা নাদিম জানিয়েছেন। সতর্কতা প্রচারণা ও বাস্তবায়নে ইউনিয়ন ভিত্তিক সহ পুলিশের একটি বিশেষ টিম মাঠে নেমেছে বলে জানিয়েছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওমর হায়দার।
উপজেলা সিপিপি টিম লিডার গোলাম রশীদ বাচ্চু জানান, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা প্রস্তুতিমূলক সব ধরনের সতর্কতা প্রচারণা তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। উপজেলা ৬ ইউনিয়নে অন্তত ৯০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। স্বেচ্ছাসেবক টিম কাজ করছে প্রতিটি ইউনিয়নে। স্থানীয় আবহাওয়া অধিদপ্তরে রাখছেন নিয়মিত যোগাযোগ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দীপংকর তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, ‘সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা ও প্রস্তুতিমূলক জরুরি সভা শেষে ব্যাপক সতর্কতা ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সোমবার রাতের মধ্যে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বেড়িবাঁধের বাইরে বসবাসকারী সবাইকে নিকটস্থ আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা, শুকনো খাবার, খিচুড়ি সহ আনুষঙ্গিক সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় ঘূর্ণিঝড় চিত্রাংয়ের প্রভাব ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজ সোমবার বিকেল থেকে বাতাসের গতি বেড়েছে কয়েকগুণ। এরই মধ্যে শুরু করেছে নানা ধরনের পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, সিপিপি।
এর আগে সকাল ১১টার দিকে উপজেলা পরিষদ হলরুমে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি প্রতিরোধ কমিটির জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত অনুযায়ী সতর্কতা প্রচারণা চলছে। দ্বীপে ঝুঁকিপূর্ণ নিচু এলাকা বিশেষ করে বেড়িবাঁধের বাইরে বসবাসকারী মানুষদের নিকটস্থ আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসা হচ্ছে।
উপকূলে সাগরে ঢেউয়ের আঘাত ক্রমেই বাড়ছে। এরই মধ্যে বাতাসের প্রভাবে কৈয়ারাবিল মৌলভী আফজাল উদ্দিন পাড়ায় বেড়িবাঁধের বাইরে থাকা স্বামী পরিত্যক্তা মাইমুনা বেগমের বাড়িতে গাছ উপড়ে পড়ে কাঁচা ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। স্থানীয়রা তাঁর মালামাল সরাতে সহায়তা করছেন। এ রকম স্থানীয় অনেকেই ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী প্রস্তুতি হিসেবে জরুরি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে বলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. গোলাম মোস্তফা নাদিম জানিয়েছেন। সতর্কতা প্রচারণা ও বাস্তবায়নে ইউনিয়ন ভিত্তিক সহ পুলিশের একটি বিশেষ টিম মাঠে নেমেছে বলে জানিয়েছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওমর হায়দার।
উপজেলা সিপিপি টিম লিডার গোলাম রশীদ বাচ্চু জানান, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা প্রস্তুতিমূলক সব ধরনের সতর্কতা প্রচারণা তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। উপজেলা ৬ ইউনিয়নে অন্তত ৯০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। স্বেচ্ছাসেবক টিম কাজ করছে প্রতিটি ইউনিয়নে। স্থানীয় আবহাওয়া অধিদপ্তরে রাখছেন নিয়মিত যোগাযোগ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দীপংকর তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, ‘সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা ও প্রস্তুতিমূলক জরুরি সভা শেষে ব্যাপক সতর্কতা ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সোমবার রাতের মধ্যে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বেড়িবাঁধের বাইরে বসবাসকারী সবাইকে নিকটস্থ আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা, শুকনো খাবার, খিচুড়ি সহ আনুষঙ্গিক সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে