নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘অনেকেই বলেন অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব একটি রাজনৈতিক দলের পকেটে ঢুকে গেছেন। আমরা বিশ্বাস করতে চাই না। তবে আমরা বিশ্বাস করি, তাঁর আশপাশের লোকজন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এ দেশকে বিপদের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। বাংলাদেশের মাটিতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে দেওয়া হবে না।’
শুক্রবার বিকেলে চট্টগ্রাম নগরের আন্দরকিল্লা শাহি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রফিকুল ইসলাম আরও বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জনগণের কাছে অঙ্গীকার করেছিলেন সংবিধানের মৌলিক সংস্কার করবেন, গণহত্যার বিচার করবেন, বিদেশে পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনবেন, রাজনৈতিক লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করবেন এবং পৃথিবীর সেরা নির্বাচনের আয়োজন করবেন। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি, একটি মহলের চাপে অথবা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ দেশের মানুষ যাতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে না পারে, সেদিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘স্বাধীনতার পর তিনটি দল দেশে শাসন করেছে। একটি ফ্যাসিবাদী দল। আরেক দল অতিরিক্ত দালালি করার কারণে নিজেরাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। আরেকটি দল বাংলাদেশকে দুর্নীতিতে পাঁচবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন করেছে। ৫ আগস্টের পর থেকে চাঁদাবাজি, বালু খাওয়া-পাথর খাওয়া শেষ করেছে; এবার বাংলাদেশের মানচিত্র খাওয়ার ষড়যন্ত্রে নিয়োজিত হয়েছে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক মুহাম্মাদ শাহজাহান বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী সরকার গঠনের মতো আসনে বিজয়ী হবে। জামায়াতে ইসলামী সরকারি দল হবে। বিএনপিকে বিরোধী দলে যেতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে নগরের ভারপ্রাপ্ত আমির মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, দেশে অসংখ্য দৃষ্টান্ত রয়েছে যখন প্রভিশনাল অর্ডার দিয়ে সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্তকে আইনগত ভিত্তি দেওয়া হয়েছে। তাহলে জুলাই সনদকে কেন আইনি ভিত্তি দেওয়া হচ্ছে না, এটি প্রশ্ন। দ্রুত প্রভিশনাল অর্ডার দিয়ে জুলাই আন্দোলনকে আইনগত ভিত্তি দিতে হবে।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর নগর সেক্রেটারি মুহাম্মদ নুরুল আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুজ্জামান হেলালী, চট্টগ্রাম-১১ আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী শফিউল আলম, চট্টগ্রাম-৮ আসনে মনোনীত প্রার্থী আবু নাছের প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে একটি মিছিল নগরের আন্দরকিল্লা থেকে আশপাশের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘অনেকেই বলেন অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব একটি রাজনৈতিক দলের পকেটে ঢুকে গেছেন। আমরা বিশ্বাস করতে চাই না। তবে আমরা বিশ্বাস করি, তাঁর আশপাশের লোকজন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এ দেশকে বিপদের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। বাংলাদেশের মাটিতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হতে দেওয়া হবে না।’
শুক্রবার বিকেলে চট্টগ্রাম নগরের আন্দরকিল্লা শাহি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রফিকুল ইসলাম আরও বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জনগণের কাছে অঙ্গীকার করেছিলেন সংবিধানের মৌলিক সংস্কার করবেন, গণহত্যার বিচার করবেন, বিদেশে পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনবেন, রাজনৈতিক লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করবেন এবং পৃথিবীর সেরা নির্বাচনের আয়োজন করবেন। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি, একটি মহলের চাপে অথবা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ দেশের মানুষ যাতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে না পারে, সেদিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘স্বাধীনতার পর তিনটি দল দেশে শাসন করেছে। একটি ফ্যাসিবাদী দল। আরেক দল অতিরিক্ত দালালি করার কারণে নিজেরাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। আরেকটি দল বাংলাদেশকে দুর্নীতিতে পাঁচবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন করেছে। ৫ আগস্টের পর থেকে চাঁদাবাজি, বালু খাওয়া-পাথর খাওয়া শেষ করেছে; এবার বাংলাদেশের মানচিত্র খাওয়ার ষড়যন্ত্রে নিয়োজিত হয়েছে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক মুহাম্মাদ শাহজাহান বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী সরকার গঠনের মতো আসনে বিজয়ী হবে। জামায়াতে ইসলামী সরকারি দল হবে। বিএনপিকে বিরোধী দলে যেতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে নগরের ভারপ্রাপ্ত আমির মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, দেশে অসংখ্য দৃষ্টান্ত রয়েছে যখন প্রভিশনাল অর্ডার দিয়ে সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্তকে আইনগত ভিত্তি দেওয়া হয়েছে। তাহলে জুলাই সনদকে কেন আইনি ভিত্তি দেওয়া হচ্ছে না, এটি প্রশ্ন। দ্রুত প্রভিশনাল অর্ডার দিয়ে জুলাই আন্দোলনকে আইনগত ভিত্তি দিতে হবে।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর নগর সেক্রেটারি মুহাম্মদ নুরুল আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুজ্জামান হেলালী, চট্টগ্রাম-১১ আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী শফিউল আলম, চট্টগ্রাম-৮ আসনে মনোনীত প্রার্থী আবু নাছের প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে একটি মিছিল নগরের আন্দরকিল্লা থেকে আশপাশের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় দ্বিতীয় তিস্তা সেতুর পশ্চিম পাশে সেতু রক্ষা বাঁধের ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। ইতিমধ্যে বাঁধটির প্রায় ৭০ মিটার নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আজ শুক্রবার সকালে ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ঢাকার রিভার ট্রেনিং ইঞ্জিনিয়ার কনসালট্যান্ট প্রকৌশলী ড. লুৎফর
৪ মিনিট আগেশেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার পূর্ব খৈলকুড়া গ্রামের বাসিন্দা রহিমা। প্রতিবছর ঢলের পানি তাঁর বাড়িতে উঠলেও এবার সবকিছু ভাসিয়ে নিয়েছে। ঘর বা বসতভিটার কোনো চিহ্ন আর নেই।
১৯ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) পোষ্য কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে কাফনের কাপড় পরে আমরণ অনশনে বসেছেন আশাদুল ইসলাম নামে এক শিক্ষার্থী। পোষ্য কোটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
৩২ মিনিট আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় দায়িত্বে ফাঁকি দিয়ে খাবার নিয়ে ব্যস্ত থাকার কারণে একজন সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি), একজন পরিদর্শক ও একজন ডিউটি অফিসারকে ক্লোজ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। শুক্রবার দুপুরে তাঁদের ক্লোজ করা হয়...
৩৬ মিনিট আগে