রেজা করিম, কুমিল্লা থেকে
কাউকে বলে দিতে হবে না। এই নগরীতে এখন যে কেউ পা রাখলেই বুঝতে পারবেন-এখানে কিছু একটা হচ্ছে বা হতে চলেছে। রাস্তা-ঘাট, অলিগলি, অফিস পাড়া, দোকানপাট, স্টেশন-টার্মিনাল সবখানেই উৎসবের আমেজ। এ উৎসব বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে। আগামী শনিবার কুমিল্লায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ। সমাবেশকে ঘিরে পুরো শহর ছেয়ে গেছে ব্যানার ফেস্টুনে। শহরের সড়কে বিভিন্ন পয়েন্ট বসেছে রঙ-বেরঙের তোরণ, ল্যাম্পপোস্ট, উঁচু দালানে শোভা পাচ্ছে ব্যানার, ফেস্টুন। রঙিন তোরণ আর ব্যানার ফেস্টুনে বিএনপির চলমান আন্দোলনের নানা দাবি উঠে এসেছে।
শুধু দলের নেতা কর্মীরাই নেন, সমাবেশকে ঘিরে শহরজুড়ে সবার মাঝেই এক বাড়তি উন্মাদনা বিরাজ করছে। গণসমাবেশের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে নগরীর ঐতিহাসিক টাউন হল মাঠ।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে টাউন হল মাঠে গিয়ে দেখা যায় সেখানে মঞ্চ তৈরির কাজ চলছে। এরই মধ্যে সমাবেশস্থলে এসেছেন অনেক নেতা কর্মীরা। এদের মধ্যে কেউ কেউ আছেন, যারা দুই দিন আগেই এসেছেন। গণসমাবেশকে ঘিরে পরিবহন ধর্মঘটের শঙ্কায় তাদের এ-ই আগাম আসা বলে জানান তারা। গণসমাবেশ থেকে ভালো কিছু প্রত্যাশা করছেন তারা।
ভোরে ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে টাউন হলে এসেছেন বিএনপির কর্মী বকুল মৃধা। বিএনপির বিগত ৭টি গণসমাবেশের মধ্যে ৬টিতে অংশ নেওয়া বকুল বলেন, বুকভরা আশা নিয়ে সমাবেশগুলোতে যোগ দিচ্ছি। আশা করছি এবার ভালো কিছু হবে।
দেবীদ্বারের বিএনপির কর্মী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, গত ১৫ বছরে অনেক সহ্য করছি। আর পারছি না। এখন নতুন কিছুর আশা নিয়ে সমাবেশে আসছি।
যেকোনো মূল্যে সমাবেশ সফল করার প্রত্যয় বিএনপির নেতা কর্মীদের।
কুমিল্লা গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির দলপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাধা নিয়ে চিন্তা করছি না। বাধা এলে তা মোকাবিলা করেই সমাবেশ সফল করা হবে।
কমিটির সমন্বয়ক ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তাক আহমেদ জানান, সার্বিকভাবে প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। নেতা কর্মীরা প্রস্তুত রয়েছেন। যেকোনো মূল্যে সমাবেশ সফল করা হবে।
এদিকে কুমিল্লায় বিএনপি’র বিভাগীয় গণসমাবেশ সফল করতে প্রচারকাজ চলছে জোরেশোরে। নান সময়ে দল থেকে বহিষ্কৃত রাও বিভেদ ভুলে অংশ নিয়েছেন প্রচার কাজে।
বিএনপির সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
কাউকে বলে দিতে হবে না। এই নগরীতে এখন যে কেউ পা রাখলেই বুঝতে পারবেন-এখানে কিছু একটা হচ্ছে বা হতে চলেছে। রাস্তা-ঘাট, অলিগলি, অফিস পাড়া, দোকানপাট, স্টেশন-টার্মিনাল সবখানেই উৎসবের আমেজ। এ উৎসব বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে। আগামী শনিবার কুমিল্লায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ। সমাবেশকে ঘিরে পুরো শহর ছেয়ে গেছে ব্যানার ফেস্টুনে। শহরের সড়কে বিভিন্ন পয়েন্ট বসেছে রঙ-বেরঙের তোরণ, ল্যাম্পপোস্ট, উঁচু দালানে শোভা পাচ্ছে ব্যানার, ফেস্টুন। রঙিন তোরণ আর ব্যানার ফেস্টুনে বিএনপির চলমান আন্দোলনের নানা দাবি উঠে এসেছে।
শুধু দলের নেতা কর্মীরাই নেন, সমাবেশকে ঘিরে শহরজুড়ে সবার মাঝেই এক বাড়তি উন্মাদনা বিরাজ করছে। গণসমাবেশের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে নগরীর ঐতিহাসিক টাউন হল মাঠ।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে টাউন হল মাঠে গিয়ে দেখা যায় সেখানে মঞ্চ তৈরির কাজ চলছে। এরই মধ্যে সমাবেশস্থলে এসেছেন অনেক নেতা কর্মীরা। এদের মধ্যে কেউ কেউ আছেন, যারা দুই দিন আগেই এসেছেন। গণসমাবেশকে ঘিরে পরিবহন ধর্মঘটের শঙ্কায় তাদের এ-ই আগাম আসা বলে জানান তারা। গণসমাবেশ থেকে ভালো কিছু প্রত্যাশা করছেন তারা।
ভোরে ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে টাউন হলে এসেছেন বিএনপির কর্মী বকুল মৃধা। বিএনপির বিগত ৭টি গণসমাবেশের মধ্যে ৬টিতে অংশ নেওয়া বকুল বলেন, বুকভরা আশা নিয়ে সমাবেশগুলোতে যোগ দিচ্ছি। আশা করছি এবার ভালো কিছু হবে।
দেবীদ্বারের বিএনপির কর্মী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, গত ১৫ বছরে অনেক সহ্য করছি। আর পারছি না। এখন নতুন কিছুর আশা নিয়ে সমাবেশে আসছি।
যেকোনো মূল্যে সমাবেশ সফল করার প্রত্যয় বিএনপির নেতা কর্মীদের।
কুমিল্লা গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির দলপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাধা নিয়ে চিন্তা করছি না। বাধা এলে তা মোকাবিলা করেই সমাবেশ সফল করা হবে।
কমিটির সমন্বয়ক ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তাক আহমেদ জানান, সার্বিকভাবে প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। নেতা কর্মীরা প্রস্তুত রয়েছেন। যেকোনো মূল্যে সমাবেশ সফল করা হবে।
এদিকে কুমিল্লায় বিএনপি’র বিভাগীয় গণসমাবেশ সফল করতে প্রচারকাজ চলছে জোরেশোরে। নান সময়ে দল থেকে বহিষ্কৃত রাও বিভেদ ভুলে অংশ নিয়েছেন প্রচার কাজে।
বিএনপির সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
১ ঘণ্টা আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
১ ঘণ্টা আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৯ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে