নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও টেকনাফ প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় মোখা থেকে বাঁচতে টেকনাফ উপজেলার উপকূল ও সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে প্রায় ২৫ হাজার লোককে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে স্থানীয়রা বলছেন সব মিলয়ে কয়েক হাজার লোক আশ্রয় কেন্দ্রে উঠেছে।
মো. কামরুজ্জামান বলেন, প্রাথমিকভাবে টেকনাফ উপজেলায় ১৮ হাজার ও সেন্টমার্টিন দ্বীপের ৭ হাজার লোককে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। চেষ্টা চলছে দ্রুত সময়ে আরও লোককে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা। চেষ্টা করা হচ্ছে ৩০ হাজার মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসার।
কামরুজ্জামান বলেন, টেকনাফ উপজেলার যেসব উপকূল অঞ্চলের অবস্থা বেশি ভয়াবহ হতে পারে সেসব অঞ্চল থেকে বেশি মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে শিশু ও নারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে সেন্টমার্টিন দ্বীপে ৩৭টি আশ্রয় কেন্দ্র রয়েছে। যার ধারণ ক্ষমতা ৬ হাজার ৮০০।
তবে সেন্টমার্টিনের স্থানীয় বাসিন্দা জসীউদ্দিন শুভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রায় ৪ হাজারের মত আশ্রয় কেন্দ্রে উঠেছে। এখনো অনেকেই বাইরে আছেন। আশ্রয় কেন্দ্রে একটা অংশ আছে যারা পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।’
গত কয়েকটি ঘূর্ণিঝড় দেশের অন্যান্য উপকূল দিয়ে অতিক্রম করলেও এবার অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার কেন্দ্রসহ এক অংশ অতিক্রম করবে কক্সবাজার-টেকনাফ উপকূল দিয়ে। বাকি অংশ অতিক্রম করবে মিয়ানমারের ওপর দিয়ে।
ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) টেকনাফ অঞ্চলের প্রধান সমন্বয়কারী কায়সার উদ্দিন বলেন, এখন পর্যন্ত টেকনাফ ও সেন্টমার্টিন মিলিয়ে কয়েক হাজার লোক আশ্রয় কেন্দ্রে আছে। এর মধ্যে টেকনাফের বাহারছড়া, সাবরাং ও শাহপরীর দ্বীপের বাসিন্দা বেশি।
কায়সার উদ্দিন বলেন, সিপিপির কাজ হচ্ছে মানুষকে ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে জানানো। তাদেরকে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়ার জন্য সতর্ক করা। তারা সেই মোতাবেক কাজ করছে। প্রশাসন থেকে যে ধরনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে তা তাঁরা পালন করবে। ঝড় শেষে উদ্ধারকাজসহ অন্যান্য কাজ করবে তারা।
এই সমন্বয়কারী বলেন, সেন্টমার্টিন থেকে দুই হাজার লোক টেকনাফের বিভিন্ন স্থানে এসে আশ্রয় নিয়েছে। এ ছাড়া টেকনাফে যারা আছেন তাদেরকে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য বলা হচ্ছে। তবে উপকূলের বাসিন্দারা ঝড় শুরু না হওয়া পর্যন্ত আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে চান না।
ঘূর্ণিঝড় মোখা থেকে বাঁচতে টেকনাফ উপজেলার উপকূল ও সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে প্রায় ২৫ হাজার লোককে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে স্থানীয়রা বলছেন সব মিলয়ে কয়েক হাজার লোক আশ্রয় কেন্দ্রে উঠেছে।
মো. কামরুজ্জামান বলেন, প্রাথমিকভাবে টেকনাফ উপজেলায় ১৮ হাজার ও সেন্টমার্টিন দ্বীপের ৭ হাজার লোককে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। চেষ্টা চলছে দ্রুত সময়ে আরও লোককে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা। চেষ্টা করা হচ্ছে ৩০ হাজার মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসার।
কামরুজ্জামান বলেন, টেকনাফ উপজেলার যেসব উপকূল অঞ্চলের অবস্থা বেশি ভয়াবহ হতে পারে সেসব অঞ্চল থেকে বেশি মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে শিশু ও নারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে সেন্টমার্টিন দ্বীপে ৩৭টি আশ্রয় কেন্দ্র রয়েছে। যার ধারণ ক্ষমতা ৬ হাজার ৮০০।
তবে সেন্টমার্টিনের স্থানীয় বাসিন্দা জসীউদ্দিন শুভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রায় ৪ হাজারের মত আশ্রয় কেন্দ্রে উঠেছে। এখনো অনেকেই বাইরে আছেন। আশ্রয় কেন্দ্রে একটা অংশ আছে যারা পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।’
গত কয়েকটি ঘূর্ণিঝড় দেশের অন্যান্য উপকূল দিয়ে অতিক্রম করলেও এবার অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার কেন্দ্রসহ এক অংশ অতিক্রম করবে কক্সবাজার-টেকনাফ উপকূল দিয়ে। বাকি অংশ অতিক্রম করবে মিয়ানমারের ওপর দিয়ে।
ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) টেকনাফ অঞ্চলের প্রধান সমন্বয়কারী কায়সার উদ্দিন বলেন, এখন পর্যন্ত টেকনাফ ও সেন্টমার্টিন মিলিয়ে কয়েক হাজার লোক আশ্রয় কেন্দ্রে আছে। এর মধ্যে টেকনাফের বাহারছড়া, সাবরাং ও শাহপরীর দ্বীপের বাসিন্দা বেশি।
কায়সার উদ্দিন বলেন, সিপিপির কাজ হচ্ছে মানুষকে ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে জানানো। তাদেরকে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়ার জন্য সতর্ক করা। তারা সেই মোতাবেক কাজ করছে। প্রশাসন থেকে যে ধরনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে তা তাঁরা পালন করবে। ঝড় শেষে উদ্ধারকাজসহ অন্যান্য কাজ করবে তারা।
এই সমন্বয়কারী বলেন, সেন্টমার্টিন থেকে দুই হাজার লোক টেকনাফের বিভিন্ন স্থানে এসে আশ্রয় নিয়েছে। এ ছাড়া টেকনাফে যারা আছেন তাদেরকে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য বলা হচ্ছে। তবে উপকূলের বাসিন্দারা ঝড় শুরু না হওয়া পর্যন্ত আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে চান না।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
১৫ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
২৬ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৩১ মিনিট আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানায় আসামিদের অবাধে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিযোগ তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এ বিষয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগে