নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ইউক্রেনে রকেট হামলার শিকার এমভি ‘বাংলার সমৃদ্ধি’ পরিচালনায় বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) অব্যবস্থাপনা ছিল বলে অভিযোগ এনেছে বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএমওএ)। তাই এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য উচ্চ পর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করতে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছে সংগঠনটি।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে আজ সোমবার প্রতিমন্ত্রীকে এই চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএমএমওএর সভাপতি মো. আনাম চৌধুরী।
আনাম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এর আগে আমরা সংবাদ সম্মেলন করে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছিলাম। একই দাবিতে আজ দুপুরে আমরা নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছি। সেখানে আমরা ঘটনার তদন্তে ৫ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করার অনুরোধ জানিয়েছি।’
প্রতিমন্ত্রীকে দেওয়া ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘বিএসসি জাহাজটিকে চার্টারার পার্টি ওয়ার জোন নীতিমালা অনুসরণ না করে যুদ্ধকবলিত স্থানে পাঠিয়েছিল। বিমা শুধুমাত্র দুর্ঘটনার ক্ষতিপূরণ দিতে পারে, কিন্তু কোনো বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে না।’
ওই চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘জাহাজে কর্মরত নাবিক ও রাষ্ট্রীয় সম্পত্তির (বাংলার সমৃদ্ধির) নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব ছিল জাহাজ পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের। কিন্তু বিএসসি পরিস্থিতি বিবেচনা না করে যুদ্ধকবলিত স্থানে জাহাজটিকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, যা একটি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত ছিল। বিএসসির এমন সিদ্ধান্তে একজন তরুণ নাবিকের মৃত্যু এবং রাষ্ট্র ও সরকারের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে, যা অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রত্যাশিত। তাই ঘটনার পেছনে বিএসসির যে অব্যবস্থাপনা ছিল, তা খতিয়ে দেখতে এবং ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে না হয়, সে ব্যাপারে কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করার জন্য আমরা অনুরোধ জানাচ্ছি।’
ইউক্রেনে রকেট হামলার শিকার এমভি ‘বাংলার সমৃদ্ধি’ পরিচালনায় বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) অব্যবস্থাপনা ছিল বলে অভিযোগ এনেছে বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএমওএ)। তাই এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য উচ্চ পর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করতে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছে সংগঠনটি।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে আজ সোমবার প্রতিমন্ত্রীকে এই চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএমএমওএর সভাপতি মো. আনাম চৌধুরী।
আনাম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এর আগে আমরা সংবাদ সম্মেলন করে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছিলাম। একই দাবিতে আজ দুপুরে আমরা নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছি। সেখানে আমরা ঘটনার তদন্তে ৫ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করার অনুরোধ জানিয়েছি।’
প্রতিমন্ত্রীকে দেওয়া ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘বিএসসি জাহাজটিকে চার্টারার পার্টি ওয়ার জোন নীতিমালা অনুসরণ না করে যুদ্ধকবলিত স্থানে পাঠিয়েছিল। বিমা শুধুমাত্র দুর্ঘটনার ক্ষতিপূরণ দিতে পারে, কিন্তু কোনো বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে না।’
ওই চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘জাহাজে কর্মরত নাবিক ও রাষ্ট্রীয় সম্পত্তির (বাংলার সমৃদ্ধির) নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব ছিল জাহাজ পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের। কিন্তু বিএসসি পরিস্থিতি বিবেচনা না করে যুদ্ধকবলিত স্থানে জাহাজটিকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, যা একটি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত ছিল। বিএসসির এমন সিদ্ধান্তে একজন তরুণ নাবিকের মৃত্যু এবং রাষ্ট্র ও সরকারের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে, যা অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রত্যাশিত। তাই ঘটনার পেছনে বিএসসির যে অব্যবস্থাপনা ছিল, তা খতিয়ে দেখতে এবং ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে না হয়, সে ব্যাপারে কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করার জন্য আমরা অনুরোধ জানাচ্ছি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে