নোয়াখালী প্রতিনিধি
মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন রোগীর শরীরে পুশ করার অভিযোগে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ওয়ার্ড ইনচার্জসহ (নার্স) দুজনকে শোকজ করা হয়েছে। আজ রোববার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম তাঁদের শোকজ করেন। এ ছাড়া মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন পুশ করার ঘটনায় রোগীদের শারীরে যেন কোনো সমস্যা তৈরি না হয়, সে ব্যাপারে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসকেরা তাঁদের পর্যবেক্ষণে রেখেছেন।
অভিযুক্ত দুজন হলেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ওয়ার্ড ইনচার্জ (নার্স) শাহিনুর বেগম ও স্টোর কিপার মোবারক হোসেন।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম আজকের পত্রিকাকে জানান, হাসপাতালের ওয়ার্ড ইনচার্জ (নার্স) শাহিনুর বেগম ও স্টোর কিপার মোবারক হোসেনকে শোকজ করা হয়েছে। এ ছাড়া ভুক্তভোগীদের উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে রাজিয়া খাতুন ও গিয়াস কামাল বাবু নামে দুজন রোগী ভর্তি হন। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়। একপর্যায়ে রোগীর শরীরের একপাশ থেকে ব্যথা শুরু হয়। তখন রোগীর স্বজনেরা পুশকৃত স্যালাইন চেক করে তা মেয়াদোত্তীর্ণ দেখতে পান।
পরে তাঁরা বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মেজবা উল আলম ভুঁইয়াকে জানালে তিনি তাৎক্ষণিক উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে তদন্ত করে দেখার জন্য বলেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ঘটনার সত্যতা পেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবহিত করে ওয়ার্ড ইনচার্জ (নার্স) শাহিনুর বেগম ও স্টোর কিপার মোবারক হোসেন শোকজ করেন।
রোগীর স্বজনেরা বলেন, ‘আজ (রোববার) সকালে রাজিয়া খাতুনকে খিঁচুনি জাতীয় সমস্যা নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করি। ভর্তির পর মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন দেন দায়িত্বে থাকা নার্স।’ অপর দিকে ভুক্তভোগী গিয়াস উদ্দিন বাবুকে বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি অবস্থায় মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন দেওয়ার পর শরীরের একপাশে ব্যথা শুরু হয় বলে জানান তিনি।
মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন রোগীর শরীরে পুশ করার অভিযোগে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ওয়ার্ড ইনচার্জসহ (নার্স) দুজনকে শোকজ করা হয়েছে। আজ রোববার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম তাঁদের শোকজ করেন। এ ছাড়া মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন পুশ করার ঘটনায় রোগীদের শারীরে যেন কোনো সমস্যা তৈরি না হয়, সে ব্যাপারে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসকেরা তাঁদের পর্যবেক্ষণে রেখেছেন।
অভিযুক্ত দুজন হলেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ওয়ার্ড ইনচার্জ (নার্স) শাহিনুর বেগম ও স্টোর কিপার মোবারক হোসেন।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম আজকের পত্রিকাকে জানান, হাসপাতালের ওয়ার্ড ইনচার্জ (নার্স) শাহিনুর বেগম ও স্টোর কিপার মোবারক হোসেনকে শোকজ করা হয়েছে। এ ছাড়া ভুক্তভোগীদের উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে রাজিয়া খাতুন ও গিয়াস কামাল বাবু নামে দুজন রোগী ভর্তি হন। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়। একপর্যায়ে রোগীর শরীরের একপাশ থেকে ব্যথা শুরু হয়। তখন রোগীর স্বজনেরা পুশকৃত স্যালাইন চেক করে তা মেয়াদোত্তীর্ণ দেখতে পান।
পরে তাঁরা বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মেজবা উল আলম ভুঁইয়াকে জানালে তিনি তাৎক্ষণিক উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে তদন্ত করে দেখার জন্য বলেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ঘটনার সত্যতা পেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবহিত করে ওয়ার্ড ইনচার্জ (নার্স) শাহিনুর বেগম ও স্টোর কিপার মোবারক হোসেন শোকজ করেন।
রোগীর স্বজনেরা বলেন, ‘আজ (রোববার) সকালে রাজিয়া খাতুনকে খিঁচুনি জাতীয় সমস্যা নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করি। ভর্তির পর মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন দেন দায়িত্বে থাকা নার্স।’ অপর দিকে ভুক্তভোগী গিয়াস উদ্দিন বাবুকে বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি অবস্থায় মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন দেওয়ার পর শরীরের একপাশে ব্যথা শুরু হয় বলে জানান তিনি।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৬ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে