সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী বলেন, ‘নোয়াখালীর রাজনীতিকে আপনারা ধ্বংস করবেন না। আওয়ামী লীগ যুবলীগ ছাত্রলীগ নিয়ে এখানে সুন্দর একটি রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি করেছি। এই সুন্দর পরিবেশটাকে আপনারা ধূলিসাৎ করে দিচ্ছেন। শহরে গ্রামে গঞ্জের মানুষ ভেতরে ভেতরে ফুলতেছে যেকোনো সময় আপনাদের খবর হতে পারে।’
সোমবার রাত আটটায় চরজব্বার ও বিকেল সাড়ে চারটায় চরজুবিলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তাঁর ৪৪ মিনিটের বক্তব্য সোমবার দিনভর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ও সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এএইচএম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘সেলিম একজন নষ্ট লোক। নষ্ট নষ্ট নষ্ট লোক। চরবাটার চেয়ারম্যান ছিল চল্লিশ বছর, এই চল্লিশ বছরে চরবাটার হিন্দু মহিলাদের ওপর অত্যাচার করেছে। খায়রুল আনম সেলিম কত হিন্দু বাড়ি দখল করেছে।’
এমপি একরাম বলেন, ‘সেলিমকে সভাপতি বানানোর জন্য গত সম্মেলনে আমার ছয় কোটি টাকা খরচ হয়েছিল, দুর্ভাগ্য যাকে নেতা বানায় তার মাথা খারাপ হয়ে যায়। এই বদমাইশ শেখ হাসিনাকে উল্টাপাল্টা বোঝায়।’ অথচ পুলিশের ৮৫ শতাংশ রিপোর্ট তাঁর নিজের পক্ষে বলেও জানান এমপি একরাম।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি তরিকুল ইসলাম একটি ইউনিয়নে নির্বাচন করে হেরেছে। তাকে আহ্বায়কেরা সুবর্ণচরের আওয়ামী লীগের সভাপতি বানাতে চায় এটা মেনে নেওয়া হবে না।
এমপি বলেন, ‘সেলিম সাহেব দুই মেয়াদে উপজেলা চেয়ারম্যান আছেন। তিনি একটি রাস্তার কাজও করেননি। শুধু নিজের পকেট ভর্তি করেছেন। উনি নিতে জানেন দিতে জানেন না।’
একরামুল পৌরসভার মেয়র কাদের মির্জাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘এই কাদের মির্জা আমার সামনে কখনো বসতো না। সে আমার কাছ থেকে আমেরিকায় চিকিৎসার জন্য যাওয়ার সময় কোটি কোটি টাকা নিয়েছে। ওবায়দুল কাদেরকে বাবার পরে স্থান দেওয়ায় তাঁর ভাইকে টাকা দিয়ে সহযোগিতা করেছি।’
এছাড়াও তিনি এলাকার উন্নয়ন সম্পর্কে বলেন, ‘সুবর্ণচরের কোনো ইউনিয়ন যেন বিদ্যুৎ বিহীন না থাকে। একটি রাস্তাও যেন আগামী এক বছর পরে কাঁচা না থাকে। সবগুলো পাকা সড়কে রূপান্তর করতে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।’
নুরুল ইসলাম মানিকের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো. আবদুর রব, অ্যাডভোকেট মো. ওমর ফারুক, চরবাটা ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম রাজিব, চরজুবিলীর চেয়ারম্যান সাইফুল্লা খসরু, চরক্লার্ক ইউপি চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবুল বাসার, কবি ও লেখক সিরাজুল ইসলাম মনির, উপজেলা যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান দীপক, বশির আহমেদ প্রমুখ।
নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী বলেন, ‘নোয়াখালীর রাজনীতিকে আপনারা ধ্বংস করবেন না। আওয়ামী লীগ যুবলীগ ছাত্রলীগ নিয়ে এখানে সুন্দর একটি রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি করেছি। এই সুন্দর পরিবেশটাকে আপনারা ধূলিসাৎ করে দিচ্ছেন। শহরে গ্রামে গঞ্জের মানুষ ভেতরে ভেতরে ফুলতেছে যেকোনো সময় আপনাদের খবর হতে পারে।’
সোমবার রাত আটটায় চরজব্বার ও বিকেল সাড়ে চারটায় চরজুবিলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তাঁর ৪৪ মিনিটের বক্তব্য সোমবার দিনভর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ও সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এএইচএম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘সেলিম একজন নষ্ট লোক। নষ্ট নষ্ট নষ্ট লোক। চরবাটার চেয়ারম্যান ছিল চল্লিশ বছর, এই চল্লিশ বছরে চরবাটার হিন্দু মহিলাদের ওপর অত্যাচার করেছে। খায়রুল আনম সেলিম কত হিন্দু বাড়ি দখল করেছে।’
এমপি একরাম বলেন, ‘সেলিমকে সভাপতি বানানোর জন্য গত সম্মেলনে আমার ছয় কোটি টাকা খরচ হয়েছিল, দুর্ভাগ্য যাকে নেতা বানায় তার মাথা খারাপ হয়ে যায়। এই বদমাইশ শেখ হাসিনাকে উল্টাপাল্টা বোঝায়।’ অথচ পুলিশের ৮৫ শতাংশ রিপোর্ট তাঁর নিজের পক্ষে বলেও জানান এমপি একরাম।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি তরিকুল ইসলাম একটি ইউনিয়নে নির্বাচন করে হেরেছে। তাকে আহ্বায়কেরা সুবর্ণচরের আওয়ামী লীগের সভাপতি বানাতে চায় এটা মেনে নেওয়া হবে না।
এমপি বলেন, ‘সেলিম সাহেব দুই মেয়াদে উপজেলা চেয়ারম্যান আছেন। তিনি একটি রাস্তার কাজও করেননি। শুধু নিজের পকেট ভর্তি করেছেন। উনি নিতে জানেন দিতে জানেন না।’
একরামুল পৌরসভার মেয়র কাদের মির্জাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘এই কাদের মির্জা আমার সামনে কখনো বসতো না। সে আমার কাছ থেকে আমেরিকায় চিকিৎসার জন্য যাওয়ার সময় কোটি কোটি টাকা নিয়েছে। ওবায়দুল কাদেরকে বাবার পরে স্থান দেওয়ায় তাঁর ভাইকে টাকা দিয়ে সহযোগিতা করেছি।’
এছাড়াও তিনি এলাকার উন্নয়ন সম্পর্কে বলেন, ‘সুবর্ণচরের কোনো ইউনিয়ন যেন বিদ্যুৎ বিহীন না থাকে। একটি রাস্তাও যেন আগামী এক বছর পরে কাঁচা না থাকে। সবগুলো পাকা সড়কে রূপান্তর করতে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।’
নুরুল ইসলাম মানিকের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো. আবদুর রব, অ্যাডভোকেট মো. ওমর ফারুক, চরবাটা ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম রাজিব, চরজুবিলীর চেয়ারম্যান সাইফুল্লা খসরু, চরক্লার্ক ইউপি চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবুল বাসার, কবি ও লেখক সিরাজুল ইসলাম মনির, উপজেলা যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান দীপক, বশির আহমেদ প্রমুখ।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে