ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুকুর থেকে আশিকা জাহান সিপা (১৬) নামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় প্রাইভেট টিউটর ও প্রেমিক বাইজিদ সরকার (২৬) আদালতে নিজের দোষ স্বীকার করেছেন। তিনি আদালতে নিজের দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) হুমায়ূন কবির।
মৃত স্কুলছাত্রী সিপা জেলা শহরের গভ. মডেল গার্লস হাইস্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। সে জেলার সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের বিরামপুর গ্রামের শাহিন মিয়ার মেয়ে। সিপা পরিবারসহ জেলা শহরের মুন্সেফপাড়ায় বসবাস করত।
আজ মঙ্গলবার উপপরিদর্শক হুমায়ূন কবির বলেন, ‘বাইজিদ সরকার আদালতে নিজের দোষ স্বীকার করে এরই মধ্যে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। গত শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক স্বাগত সৌম্যের কাছে বাইজিদ এই জবানবন্দি প্রদান করেছেন।’
বাইজিদের জবানবন্দির বরাত দিয়ে উপপরিদর্শক জানান, বাইজিদ সরকার মুন্সেফপাড়ায় বিভিন্ন বাসাবাড়িতে টিউশনি করেন। সিপাকেও তার বাসায় গিয়ে গত তিন বছর ধরে পড়াচ্ছিলেন। এই সময়ে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। হত্যাকাণ্ডের কিছুদিন আগে বাইজিদ পাশের একটি বাড়িতে পড়াতে যান। এ সময় সেই বাড়ি খালি থাকায় তিনি সিপাকে আসতে বলেন। সিপা সেখানে গেলে প্রতিবেশী একজন দেখে ফেলেন। এ নিয়ে আশপাশের বাড়িতে কথা হলে সিপা বাইজিদকে বিয়ের জন্য চাপ দেয়। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়।
গত ২৭ আগস্ট দিবাগত রাত ২টার দিকে সিপার সঙ্গে বাইজিদের মোবাইল ফোনে কথা হয়। এ সময় সিপা আবারও বাইজিদকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সিপা কাউকে কিছু না বলে লুকিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যায় এবং বোডিং মাঠের পুকুরপাড়ে বাইজিদ ও সিপা মিলিত হয়। সেখানে তাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে বাইজিদ জানান, তিনি সিপাকে বিয়ে করবেন না। এ কথা শুনে সিপা ক্ষুব্ধ হলে বাইজিদ তার চুলের মুঠি ধরে মাথা পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা দেয়। এতে সিপা অচেতন হয়ে পড়লে তাকে পুকুরে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যান বাইজিদ। পরদিন দুপুরে বোডিং মাঠ পুকুর থেকে সিপার মরদেহ উদ্ধার করে সদর মডেল থানার পুলিশ।
জানা গেছে, সিপা নিখোঁজের পর পরিবারের লোকজন যখন তার খোঁজ করছিল, তখন বাইজিদও খোঁজার অভিনয় করে। কিন্তু সিপার পরিবারের সন্দেহ ছিল বাইজিদের ওপরই। গত ২৮ আগস্ট মরদেহটি উদ্ধারের পর বাইজিদকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়। পরে সিপার বাবা শাহিন মিয়া বাদী হয়ে বাইজিদকে আসামি করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করার দায়িত্ব উপপরিদর্শক (এসআই) হুমায়ূন কবিরকে দেওয়া হয়েছিল।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুকুর থেকে আশিকা জাহান সিপা (১৬) নামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় প্রাইভেট টিউটর ও প্রেমিক বাইজিদ সরকার (২৬) আদালতে নিজের দোষ স্বীকার করেছেন। তিনি আদালতে নিজের দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) হুমায়ূন কবির।
মৃত স্কুলছাত্রী সিপা জেলা শহরের গভ. মডেল গার্লস হাইস্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। সে জেলার সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের বিরামপুর গ্রামের শাহিন মিয়ার মেয়ে। সিপা পরিবারসহ জেলা শহরের মুন্সেফপাড়ায় বসবাস করত।
আজ মঙ্গলবার উপপরিদর্শক হুমায়ূন কবির বলেন, ‘বাইজিদ সরকার আদালতে নিজের দোষ স্বীকার করে এরই মধ্যে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। গত শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক স্বাগত সৌম্যের কাছে বাইজিদ এই জবানবন্দি প্রদান করেছেন।’
বাইজিদের জবানবন্দির বরাত দিয়ে উপপরিদর্শক জানান, বাইজিদ সরকার মুন্সেফপাড়ায় বিভিন্ন বাসাবাড়িতে টিউশনি করেন। সিপাকেও তার বাসায় গিয়ে গত তিন বছর ধরে পড়াচ্ছিলেন। এই সময়ে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। হত্যাকাণ্ডের কিছুদিন আগে বাইজিদ পাশের একটি বাড়িতে পড়াতে যান। এ সময় সেই বাড়ি খালি থাকায় তিনি সিপাকে আসতে বলেন। সিপা সেখানে গেলে প্রতিবেশী একজন দেখে ফেলেন। এ নিয়ে আশপাশের বাড়িতে কথা হলে সিপা বাইজিদকে বিয়ের জন্য চাপ দেয়। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়।
গত ২৭ আগস্ট দিবাগত রাত ২টার দিকে সিপার সঙ্গে বাইজিদের মোবাইল ফোনে কথা হয়। এ সময় সিপা আবারও বাইজিদকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সিপা কাউকে কিছু না বলে লুকিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যায় এবং বোডিং মাঠের পুকুরপাড়ে বাইজিদ ও সিপা মিলিত হয়। সেখানে তাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে বাইজিদ জানান, তিনি সিপাকে বিয়ে করবেন না। এ কথা শুনে সিপা ক্ষুব্ধ হলে বাইজিদ তার চুলের মুঠি ধরে মাথা পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা দেয়। এতে সিপা অচেতন হয়ে পড়লে তাকে পুকুরে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যান বাইজিদ। পরদিন দুপুরে বোডিং মাঠ পুকুর থেকে সিপার মরদেহ উদ্ধার করে সদর মডেল থানার পুলিশ।
জানা গেছে, সিপা নিখোঁজের পর পরিবারের লোকজন যখন তার খোঁজ করছিল, তখন বাইজিদও খোঁজার অভিনয় করে। কিন্তু সিপার পরিবারের সন্দেহ ছিল বাইজিদের ওপরই। গত ২৮ আগস্ট মরদেহটি উদ্ধারের পর বাইজিদকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়। পরে সিপার বাবা শাহিন মিয়া বাদী হয়ে বাইজিদকে আসামি করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করার দায়িত্ব উপপরিদর্শক (এসআই) হুমায়ূন কবিরকে দেওয়া হয়েছিল।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ সোমবার সকাল ৯টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
৬ মিনিট আগে২০২২ সালে ছয় বছর পর চালু হওয়া অপারেশন থিয়েটারও আবার বন্ধ হয়ে গেছে। চলতি বছরের মে মাস থেকে সেবা বন্ধ। এমন সংকটে উপজেলার মানুষ বাধ্য হয়ে আশ্রয় নিচ্ছেন অনুমোদিত-অনুমোদনহীন বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে, যেখানে স্বাস্থ্যসেবা মিলছে টাকার বিনিময়ে।
২৯ মিনিট আগেসংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) সাবিনা আক্তার তুহিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে ঢাকার নবাবগঞ্জ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেআনিছুর রহমানের পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ইমিগ্রেশন ডেটাবেইসে তাঁর বিরুদ্ধে রংপুর মহানগরের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলার তথ্য পাওয়া যায়। পরে তাঁকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে