বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
দেশের মাটিকে রক্ষা করা নাগরিকের দায়িত্ব। সে দায়িত্ব বোধের কারণে যুদ্ধে গিয়েছিলাম। কোনো সার্টিফিকেটের জন্য যুদ্ধে যাইনি। অথচ সে সময় যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল, আজ তারা শত শত সার্টিফিকেট নিয়ে দাঁড়িয়েছে।
চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার সারোয়াতলী গ্রামে জীবনের পড়ন্ত বেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সুজিত নাগ এভাবেই খেদ প্রকাশ করেছেন।
মৃত মনমোহন নাগ ও সুষমা নাগ দম্পতির ছয় ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ সুজিত নাগ।
এ বীর মুক্তিযোদ্ধার দুই ছেলে পীযূষ নাগ ও মিথুন নাগ। বড় ছেলে মিথুন বেলুড় মঠে আছেন। ছোট ছেলে পীযূষ একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে। আজ থেকে ৩৬ বছর আগে মারা গেছেন স্ত্রী। এরপর একা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মা-মাটির স্মৃতি বিজড়িত গ্রাম ছেড়ে তিনি যাননি আর কোথাও। ছেলেরা শহরে নিয়ে যেতে চেয়েছিল। যাননি, যেতে পারেননি শেকড়ের টান ছিন্ন করে।
আজকের পত্রিকার সঙ্গে একান্ত আলাপকালে সুজিত নাগ বলেন, ‘১৯৭১ সাল। বয়স তখন ২৬। পলিটেকনিক থেকে ডিজাইনের ওপর ডিগ্রি নিয়েছি সবে। দেশ উত্তাল, পাকিস্তানি সৈন্যরা একের পর এক বর্বরতা শুরু করেছে। সিদ্ধান্ত নিই যুদ্ধে যাব। কুমিল্লা হয়ে ভারতে চলে যাই। প্রশিক্ষণ শেষে যুদ্ধে অংশ নিই। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যুদ্ধ করেছি।’
‘স্বাধীনতার পর পেট্রো বাংলাতে যোগ দিই। এরপর ১৯৭৪ সালে তখন আমেরিকান কোম্পানি মার্চেন্সে চাকরি করতাম। বোয়ালখালীতে তখন সার্কেল অফিসার ছিলেন এনামুল হক। একাত্তরে বহু নির্যাতনের পর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী আমাকে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট থেকে উদ্ধার করেছিলেন।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা সুজিত নাগ বলেন, ‘স্বাধীন দেশে কখনো আমাকে আওয়ামী লীগ করি, কখনো বিএনপি করি, কখনো এটা করি ওটা করি বলে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে বহুবার। স্বাধীনতার পরে তিনবার জেল খেটেছি।’
দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে সুজিত নাগ বলেন, ‘স্বাধীনতার পর এক বান (বান্ডিল) টিনও পাইনি, পাইনি কোনো সরকারি সুবিধা। বর্তমানে ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাচ্ছি। এতেই আমার চলে যায়।’
তিনি বলেন, খারাপ লাগে তখন, যখন দেখি ১৯৭১ সালে যারা মুক্তিযুদ্ধ করেননি, তাঁরা আজ মুক্তিযোদ্ধা সেজে সরকারি ভাতা তুলছে। তাঁদের বিরুদ্ধে কিছু বলতেও ভয় লাগে, কেন না তাঁরা সংখ্যায় বেশি। স্বাধীনতার পরে দেশে এসে অনেকে মুক্তিযোদ্ধা সেজে গেছেন। স্বঘোষিত কমান্ডার হয়ে গেছেন অনেকে। সেই কমান্ডারের দায়িত্ব কারা দিয়েছিল তা আমার বোধগম্য না।’
‘যাদের নিজের মুক্তি নেই, লেখনীর মুক্তি নেই তারা কীভাবে দেশের মুক্তির কথা বলে? বিজয় মেলায় যখন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বক্তব্য দিতে দেখি তখন অসহায় বোধ করি।’
‘সঠিক হলেও তা আজ বলা সম্ভব নয়। তাদের ক্ষমতা দাপট এত বেশি, যা বললে প্রাণ সংশয় রয়েছে। দলীয় আশ্রয়ের রয়েছে তারা। স্বাধীনতার পরবর্তীতে দেখেছি মুক্তিযোদ্ধা রাজাকারকে রক্ষা করতে, রাজাকারের মেয়ে বিয়ে করতে।’ যোগ করেন সুজিত নাগ।
চোখের সামনে অনেক মুক্তিযোদ্ধাকে দিনমজুরি করতে দেখে কষ্ট পান সুজিত নাগ। তিনি বলেন, ‘ঘৃণা হয়, প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা যখন দিনমজুরি করছে। সারোয়াতলীর জাফর, ভূপাল পারিয়াল, বিমল দে, পুলিন দাশ ধনা, অনন্ত বিশ্বাসসহ অনেকে অন্ধ হয়ে ধুঁকে ধুঁকে মরছে। তাদের বউ ছেলে মেয়েরা মানুষের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালাচ্ছে। তাদের পক্ষে সম্ভব না মন্ত্রণালয়ে যাওয়া, হাজার টাকা দিয়ে সনদ নেওয়া। এমন ঘটনাও ঘটেছে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী সনদ পেতে ঢাকায় গিয়ে লাঞ্ছিত হতে হয়েছে!’
যখন সরকার ভাতা দেয়নি তখন কি মুক্তিযোদ্ধা সনদ পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছিল কেউ? না। তখন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা কত ছিল, আজ কত? প্রশ্ন রাখেন সুজিত নাগ।
তিনি বলেন, ‘শাস্তির বিধান রেখে মুক্তিযোদ্ধা দাবিদারদের যাচাই বাছাই করা হলে, দেখবেন অনেকে পালিয়ে যাবে। সরকার যাকে ইচ্ছা তাকে টাকা দেবে তাতে আমার কী? তবে খারাপ লাগে এসব চোরদের জন্য কি যুদ্ধে গিয়েছিলাম!’
এ বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ‘একবার মরার জন্যই দেশ মাতৃকার টানে দেশের যুদ্ধে গিয়েছিলাম। বাঘের মতো বার বছর বাঁচায় অনেক আনন্দ। কুকুরের মতো বহু বছর বছর বেঁচে থেকে লাভ কী? জীবনে অসততা মূলক কোনো কাজ করিনি। সৎ ছিলাম বলেই মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলাম। মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়ে কারও কাছে হাত পাতিনি। কেন না জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হিসেবে তা পারিনি, আত্মমর্যাদার জন্য।’
সারোয়াতলীতে চট্টগ্রামের বিশিষ্টজনদের নিয়ে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে বোয়ালখালীতে প্রথম স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করেন সুজিত নাগ। এ স্মৃতিসৌধে শহীদ ভবন করার স্বপ্নে নাম দিয়েছিলেন ‘শহীদ ভবন’। এর জন্য স্যার আশুতোষ কলেজের অধ্যক্ষ আবদুর রহিম প্রায় ৫০ শতক জায়গা দিয়েছিলেন। কিন্তু ভবনটি আজও নির্মাণ সম্ভব না হওয়ার দুঃখ রয়ে গেছে সুজিত নাগের।
দেশের মাটিকে রক্ষা করা নাগরিকের দায়িত্ব। সে দায়িত্ব বোধের কারণে যুদ্ধে গিয়েছিলাম। কোনো সার্টিফিকেটের জন্য যুদ্ধে যাইনি। অথচ সে সময় যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল, আজ তারা শত শত সার্টিফিকেট নিয়ে দাঁড়িয়েছে।
চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার সারোয়াতলী গ্রামে জীবনের পড়ন্ত বেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সুজিত নাগ এভাবেই খেদ প্রকাশ করেছেন।
মৃত মনমোহন নাগ ও সুষমা নাগ দম্পতির ছয় ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ সুজিত নাগ।
এ বীর মুক্তিযোদ্ধার দুই ছেলে পীযূষ নাগ ও মিথুন নাগ। বড় ছেলে মিথুন বেলুড় মঠে আছেন। ছোট ছেলে পীযূষ একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে। আজ থেকে ৩৬ বছর আগে মারা গেছেন স্ত্রী। এরপর একা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মা-মাটির স্মৃতি বিজড়িত গ্রাম ছেড়ে তিনি যাননি আর কোথাও। ছেলেরা শহরে নিয়ে যেতে চেয়েছিল। যাননি, যেতে পারেননি শেকড়ের টান ছিন্ন করে।
আজকের পত্রিকার সঙ্গে একান্ত আলাপকালে সুজিত নাগ বলেন, ‘১৯৭১ সাল। বয়স তখন ২৬। পলিটেকনিক থেকে ডিজাইনের ওপর ডিগ্রি নিয়েছি সবে। দেশ উত্তাল, পাকিস্তানি সৈন্যরা একের পর এক বর্বরতা শুরু করেছে। সিদ্ধান্ত নিই যুদ্ধে যাব। কুমিল্লা হয়ে ভারতে চলে যাই। প্রশিক্ষণ শেষে যুদ্ধে অংশ নিই। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যুদ্ধ করেছি।’
‘স্বাধীনতার পর পেট্রো বাংলাতে যোগ দিই। এরপর ১৯৭৪ সালে তখন আমেরিকান কোম্পানি মার্চেন্সে চাকরি করতাম। বোয়ালখালীতে তখন সার্কেল অফিসার ছিলেন এনামুল হক। একাত্তরে বহু নির্যাতনের পর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী আমাকে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট থেকে উদ্ধার করেছিলেন।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা সুজিত নাগ বলেন, ‘স্বাধীন দেশে কখনো আমাকে আওয়ামী লীগ করি, কখনো বিএনপি করি, কখনো এটা করি ওটা করি বলে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে বহুবার। স্বাধীনতার পরে তিনবার জেল খেটেছি।’
দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে সুজিত নাগ বলেন, ‘স্বাধীনতার পর এক বান (বান্ডিল) টিনও পাইনি, পাইনি কোনো সরকারি সুবিধা। বর্তমানে ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাচ্ছি। এতেই আমার চলে যায়।’
তিনি বলেন, খারাপ লাগে তখন, যখন দেখি ১৯৭১ সালে যারা মুক্তিযুদ্ধ করেননি, তাঁরা আজ মুক্তিযোদ্ধা সেজে সরকারি ভাতা তুলছে। তাঁদের বিরুদ্ধে কিছু বলতেও ভয় লাগে, কেন না তাঁরা সংখ্যায় বেশি। স্বাধীনতার পরে দেশে এসে অনেকে মুক্তিযোদ্ধা সেজে গেছেন। স্বঘোষিত কমান্ডার হয়ে গেছেন অনেকে। সেই কমান্ডারের দায়িত্ব কারা দিয়েছিল তা আমার বোধগম্য না।’
‘যাদের নিজের মুক্তি নেই, লেখনীর মুক্তি নেই তারা কীভাবে দেশের মুক্তির কথা বলে? বিজয় মেলায় যখন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বক্তব্য দিতে দেখি তখন অসহায় বোধ করি।’
‘সঠিক হলেও তা আজ বলা সম্ভব নয়। তাদের ক্ষমতা দাপট এত বেশি, যা বললে প্রাণ সংশয় রয়েছে। দলীয় আশ্রয়ের রয়েছে তারা। স্বাধীনতার পরবর্তীতে দেখেছি মুক্তিযোদ্ধা রাজাকারকে রক্ষা করতে, রাজাকারের মেয়ে বিয়ে করতে।’ যোগ করেন সুজিত নাগ।
চোখের সামনে অনেক মুক্তিযোদ্ধাকে দিনমজুরি করতে দেখে কষ্ট পান সুজিত নাগ। তিনি বলেন, ‘ঘৃণা হয়, প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা যখন দিনমজুরি করছে। সারোয়াতলীর জাফর, ভূপাল পারিয়াল, বিমল দে, পুলিন দাশ ধনা, অনন্ত বিশ্বাসসহ অনেকে অন্ধ হয়ে ধুঁকে ধুঁকে মরছে। তাদের বউ ছেলে মেয়েরা মানুষের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালাচ্ছে। তাদের পক্ষে সম্ভব না মন্ত্রণালয়ে যাওয়া, হাজার টাকা দিয়ে সনদ নেওয়া। এমন ঘটনাও ঘটেছে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী সনদ পেতে ঢাকায় গিয়ে লাঞ্ছিত হতে হয়েছে!’
যখন সরকার ভাতা দেয়নি তখন কি মুক্তিযোদ্ধা সনদ পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছিল কেউ? না। তখন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা কত ছিল, আজ কত? প্রশ্ন রাখেন সুজিত নাগ।
তিনি বলেন, ‘শাস্তির বিধান রেখে মুক্তিযোদ্ধা দাবিদারদের যাচাই বাছাই করা হলে, দেখবেন অনেকে পালিয়ে যাবে। সরকার যাকে ইচ্ছা তাকে টাকা দেবে তাতে আমার কী? তবে খারাপ লাগে এসব চোরদের জন্য কি যুদ্ধে গিয়েছিলাম!’
এ বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ‘একবার মরার জন্যই দেশ মাতৃকার টানে দেশের যুদ্ধে গিয়েছিলাম। বাঘের মতো বার বছর বাঁচায় অনেক আনন্দ। কুকুরের মতো বহু বছর বছর বেঁচে থেকে লাভ কী? জীবনে অসততা মূলক কোনো কাজ করিনি। সৎ ছিলাম বলেই মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলাম। মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়ে কারও কাছে হাত পাতিনি। কেন না জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হিসেবে তা পারিনি, আত্মমর্যাদার জন্য।’
সারোয়াতলীতে চট্টগ্রামের বিশিষ্টজনদের নিয়ে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে বোয়ালখালীতে প্রথম স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করেন সুজিত নাগ। এ স্মৃতিসৌধে শহীদ ভবন করার স্বপ্নে নাম দিয়েছিলেন ‘শহীদ ভবন’। এর জন্য স্যার আশুতোষ কলেজের অধ্যক্ষ আবদুর রহিম প্রায় ৫০ শতক জায়গা দিয়েছিলেন। কিন্তু ভবনটি আজও নির্মাণ সম্ভব না হওয়ার দুঃখ রয়ে গেছে সুজিত নাগের।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১১ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১৬ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩৬ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে