প্রতিনিধি, মহালছড়ি (খাগড়াছড়ি)
প্রযুক্তির উন্নয়নে বদলে যাচ্ছে দেশ। প্রতিনিয়ত যুক্ত হচ্ছে নতুন সম্ভাবনা। পরিবর্তন ঘটছে মানুষের জীবন ধারায়। কিন্তু পরিবর্তন ঘটছে না খাগড়াছড়ির মহালছড়ি সদর এলাকার দুই গ্রামবাসীর। উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মুড়াপাড়া ও যৌথখামার ত্রিপুরা পাড়া পাশাপাশি দুটি গ্রাম। এলাকায় বিদ্যুৎ না থাকায় আধুনিক ডিজিটাল তথ্য প্রযুক্তির যুগে নানা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতে হচ্ছে দুই গ্রামের মানুষদের।
মুড়া পাড়া ও যৌথখামার ত্রিপুরা পাড়ায় সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, মহালছড়ি সদর থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরে পাশাপাশি এ দুটি গ্রাম। বিদ্যুৎ না থাকায় ডিজিটাল যুগের ছোঁয়া পাচ্ছেন না দুই গ্রামের এলাকাবাসী। সদর থেকে কমপক্ষে ২০ কিলোমিটার দূরে দুর্গম এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ পৌঁছে গেছে। কিন্তু সদরের এই দুই গ্রামে নেই কোনো বিদ্যুৎ সংযোগ। এই দুই গ্রামে রয়েছে, একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইউনিসেফ পরিচালিত দুটি পাড়াকেন্দ্র,৩টি বৌদ্ধ বিহার, একটি হরি মন্দির ও একটি ত্রিপুরা ছাত্রাবাস। প্রযুক্তির উন্নয়নের ছোঁয়া না পেয়ে এখনো অনেক পিছিয়ে পড়ে আছেন এই এলাকার মানুষগুলো।
স্থানীয় গ্রামের বাসিন্দা বিনন্দ ত্রিপুরা বলেন, বিদ্যুতের জন্য দুই গ্রামবাসী দীর্ঘদিন থেকে দাবি করে আসছি। কিন্তু কোন সুফল পাচ্ছি না। গ্রামের পাশ দিয়ে বিদ্যুতের লাইন গেলেও বিদ্যুৎ পাচ্ছি না আমরা। ফলে শিক্ষার্থীদের বর্তমান সময়ে লেখাপড়া করতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। এ ছাড়া ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানেও বিদ্যুৎ না থাকায় ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি সম্পন্ন করা কঠিন হয়ে পড়েছে। এ দুই গ্রামে ৩ শতাধিক পরিবারের বসবাস। আজ এ মানুষগুলো বিদ্যুতের অভাবে আধুনিক প্রযুক্তির সকল সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। এই দুই গ্রামে দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট সুদৃষ্টি কামনা করেন তিনি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য দোঅংপ্রু মারমা বলেন, এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের রাঙামাটির বিদ্যুৎ সরবরাহ ও বিতরণ বিভাগে ২০১৭ সালে আবেদন করা হয়েছিল। ওই বিভাগের একজন কর্মকর্তা সরেজমিনে এসে পরিদর্শন করে গেছেন। তখন বিদ্যুৎ লাইনের কাজ করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন ওই কর্মকর্তা। এরপর অনেকবার যোগাযোগ করা হয়েছে। কিন্তু আজ অবধি কোন খবর নেই। একটা বিষয় নিয়া কত আর যাওয়া যায়? এখন আর যোগাযোগ করিনা।
এই দুই গ্রামে বর্তমান সময়ে বিদ্যুৎ না থাকাটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক বলে মন্তব্য করেন মহালছড়ি উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, বিষয়টা গুরুত্বসহকারে দেখা হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে দ্রুত বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হবে।
এ বিষয়ে মহালছড়ি বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) ইরাতোষ চাকমার সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ওই এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ বিষয়ে আমার কাছে কেউ আসেনি। তবে তিনি রাঙামাটি বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।
প্রযুক্তির উন্নয়নে বদলে যাচ্ছে দেশ। প্রতিনিয়ত যুক্ত হচ্ছে নতুন সম্ভাবনা। পরিবর্তন ঘটছে মানুষের জীবন ধারায়। কিন্তু পরিবর্তন ঘটছে না খাগড়াছড়ির মহালছড়ি সদর এলাকার দুই গ্রামবাসীর। উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মুড়াপাড়া ও যৌথখামার ত্রিপুরা পাড়া পাশাপাশি দুটি গ্রাম। এলাকায় বিদ্যুৎ না থাকায় আধুনিক ডিজিটাল তথ্য প্রযুক্তির যুগে নানা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতে হচ্ছে দুই গ্রামের মানুষদের।
মুড়া পাড়া ও যৌথখামার ত্রিপুরা পাড়ায় সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, মহালছড়ি সদর থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরে পাশাপাশি এ দুটি গ্রাম। বিদ্যুৎ না থাকায় ডিজিটাল যুগের ছোঁয়া পাচ্ছেন না দুই গ্রামের এলাকাবাসী। সদর থেকে কমপক্ষে ২০ কিলোমিটার দূরে দুর্গম এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ পৌঁছে গেছে। কিন্তু সদরের এই দুই গ্রামে নেই কোনো বিদ্যুৎ সংযোগ। এই দুই গ্রামে রয়েছে, একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইউনিসেফ পরিচালিত দুটি পাড়াকেন্দ্র,৩টি বৌদ্ধ বিহার, একটি হরি মন্দির ও একটি ত্রিপুরা ছাত্রাবাস। প্রযুক্তির উন্নয়নের ছোঁয়া না পেয়ে এখনো অনেক পিছিয়ে পড়ে আছেন এই এলাকার মানুষগুলো।
স্থানীয় গ্রামের বাসিন্দা বিনন্দ ত্রিপুরা বলেন, বিদ্যুতের জন্য দুই গ্রামবাসী দীর্ঘদিন থেকে দাবি করে আসছি। কিন্তু কোন সুফল পাচ্ছি না। গ্রামের পাশ দিয়ে বিদ্যুতের লাইন গেলেও বিদ্যুৎ পাচ্ছি না আমরা। ফলে শিক্ষার্থীদের বর্তমান সময়ে লেখাপড়া করতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। এ ছাড়া ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানেও বিদ্যুৎ না থাকায় ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি সম্পন্ন করা কঠিন হয়ে পড়েছে। এ দুই গ্রামে ৩ শতাধিক পরিবারের বসবাস। আজ এ মানুষগুলো বিদ্যুতের অভাবে আধুনিক প্রযুক্তির সকল সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। এই দুই গ্রামে দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট সুদৃষ্টি কামনা করেন তিনি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য দোঅংপ্রু মারমা বলেন, এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের রাঙামাটির বিদ্যুৎ সরবরাহ ও বিতরণ বিভাগে ২০১৭ সালে আবেদন করা হয়েছিল। ওই বিভাগের একজন কর্মকর্তা সরেজমিনে এসে পরিদর্শন করে গেছেন। তখন বিদ্যুৎ লাইনের কাজ করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন ওই কর্মকর্তা। এরপর অনেকবার যোগাযোগ করা হয়েছে। কিন্তু আজ অবধি কোন খবর নেই। একটা বিষয় নিয়া কত আর যাওয়া যায়? এখন আর যোগাযোগ করিনা।
এই দুই গ্রামে বর্তমান সময়ে বিদ্যুৎ না থাকাটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক বলে মন্তব্য করেন মহালছড়ি উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, বিষয়টা গুরুত্বসহকারে দেখা হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে দ্রুত বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হবে।
এ বিষয়ে মহালছড়ি বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) ইরাতোষ চাকমার সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ওই এলাকার বিদ্যুৎ সংযোগ বিষয়ে আমার কাছে কেউ আসেনি। তবে তিনি রাঙামাটি বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।
সড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৫ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
৮ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
৮ ঘণ্টা আগে