ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই ( রাঙামাটি)
২০১৭ সালের ১৩ জুন। রাঙামাটি জেলার কাপ্তাইবাসীর জন্য এটি ছিল এক বিভীষিকাময় দিন। এর আগের দিন মধ্যরাত থেকে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছিল। টানা বর্ষণে তখন ঘরবন্দী মানুষ। ওই দিনের পাহাড়ধসে কাপ্তাইয়ের বিভিন্ন এলাকায় প্রাণ হারায় ১৮ জন।
১৩ জুন সকালে কাপ্তাইবাসী শুনল ভয়াবহ পাহাড়ধসের কথা। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসতে লাগল মৃত্যুর খবর। সেই দিন সকালে প্রথম দুঃসংবাদটি আসে ১ নম্বর চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নের মিতিঙ্গাছড়ি থেকে। ভয়াবহ পাহাড়ধসে সেদিন ওই এলাকায় বসবাসরত নুরনবীসহ তাঁর ছেলের সন্তানসম্ভবা স্ত্রী এবং তার শিশুপুত্র ঘটনাস্থলে মারা যায়। এরপর একে একে ওয়াগ্গার মুরালীপাড়া, রাইখালির কারিগরপাড়া এবং চিৎমরম থেকে পাহাড়ধ্বস ও মৃত্যুর খবর আসতে থাকে। সেদিনের পাহাড়ধসে কাপ্তাইয়ে প্রাণ হারায় ১৮ জন। পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে যায় শত শত একর সবজিখেত, নষ্ট হয় বহু ঘরবাড়ি। এখনো দিনটির কথা স্মরণ করে শিহরিত হয় ওই সব এলাকার মানুষ।
তবে আজ কাপ্তাইয়ের পাহাড়ধসের সাত বছর হয়ে গেলেও এখনো কাপ্তাইয়ের অনেক জায়গায় পাহাড়ে ও পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বাস করছে শত শত পরিবার। বিশেষ করে ৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়নের ঢাকাইয়া কলোনিতে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বাস করছে অনেক পরিবার। এ ছাড়া ওয়াগ্গা ইউনিয়নের মুরালীপাড়া, রাইখালী ইউনিয়নের কারিগর পাড়া, তিনছড়ি, মিতিঙ্গাছড়িসহ দুর্গম অনেক জায়গায় বসবাস করছে অনেক পরিবার। তাঁরা আছেন ঝুঁকিতে। বর্ষা মৌসুমে অতিবৃষ্টি হলে এই মানুষদের প্রশাসনের পক্ষ হতে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা হলেও এ সব পরিবারগুলোকে স্থায়ীভাবে পুনর্বাসন করা সম্ভব হয়নি এখনো।
৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান জোবাউদা আক্তার লাভলী বলেন, কাপ্তাই ইউনিয়নের ঢাকাইয়া কলোনি এলাকায় এখনো ঝুঁকিতে বাস করছে বহু মানুষ। যখন অতি বৃষ্টি হয়, তখন পাহাড়ধসের আশঙ্কায় তাঁরা নিকটবর্তী আশ্রয়কেন্দ্রে আসে। যদি এসব লোককে স্থায়ীভাবে কোনো জায়গায় পুনর্বাসন করা যেত, তাহলে সমস্যার সমাধান হতো।
কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো মহিউদ্দিন বলেন, ‘৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়নের ঢাকাইয়া কলোনিসহ উপজেলার রাইখালী ও ওয়াগ্গা ইউনিয়নে এখনো পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছে বহু পরিবার। প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা প্রায়ই এসব এলাকায় গিয়ে জনগণকে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাস না করার জন্য অনুরোধ করি। বিশেষ করে অতি বৃষ্টি হলে পাহাড়ধসের আশঙ্কা থাকে। তখন আমরা ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের নিকটস্থ আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসি এবং তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করি। যদি ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীরা দুর্যোগের আগে নিরাপদ স্থানে চলে আসে, তাহলে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব।’
২০১৭ সালের ১৩ জুন। রাঙামাটি জেলার কাপ্তাইবাসীর জন্য এটি ছিল এক বিভীষিকাময় দিন। এর আগের দিন মধ্যরাত থেকে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছিল। টানা বর্ষণে তখন ঘরবন্দী মানুষ। ওই দিনের পাহাড়ধসে কাপ্তাইয়ের বিভিন্ন এলাকায় প্রাণ হারায় ১৮ জন।
১৩ জুন সকালে কাপ্তাইবাসী শুনল ভয়াবহ পাহাড়ধসের কথা। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসতে লাগল মৃত্যুর খবর। সেই দিন সকালে প্রথম দুঃসংবাদটি আসে ১ নম্বর চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নের মিতিঙ্গাছড়ি থেকে। ভয়াবহ পাহাড়ধসে সেদিন ওই এলাকায় বসবাসরত নুরনবীসহ তাঁর ছেলের সন্তানসম্ভবা স্ত্রী এবং তার শিশুপুত্র ঘটনাস্থলে মারা যায়। এরপর একে একে ওয়াগ্গার মুরালীপাড়া, রাইখালির কারিগরপাড়া এবং চিৎমরম থেকে পাহাড়ধ্বস ও মৃত্যুর খবর আসতে থাকে। সেদিনের পাহাড়ধসে কাপ্তাইয়ে প্রাণ হারায় ১৮ জন। পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে যায় শত শত একর সবজিখেত, নষ্ট হয় বহু ঘরবাড়ি। এখনো দিনটির কথা স্মরণ করে শিহরিত হয় ওই সব এলাকার মানুষ।
তবে আজ কাপ্তাইয়ের পাহাড়ধসের সাত বছর হয়ে গেলেও এখনো কাপ্তাইয়ের অনেক জায়গায় পাহাড়ে ও পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বাস করছে শত শত পরিবার। বিশেষ করে ৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়নের ঢাকাইয়া কলোনিতে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বাস করছে অনেক পরিবার। এ ছাড়া ওয়াগ্গা ইউনিয়নের মুরালীপাড়া, রাইখালী ইউনিয়নের কারিগর পাড়া, তিনছড়ি, মিতিঙ্গাছড়িসহ দুর্গম অনেক জায়গায় বসবাস করছে অনেক পরিবার। তাঁরা আছেন ঝুঁকিতে। বর্ষা মৌসুমে অতিবৃষ্টি হলে এই মানুষদের প্রশাসনের পক্ষ হতে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা হলেও এ সব পরিবারগুলোকে স্থায়ীভাবে পুনর্বাসন করা সম্ভব হয়নি এখনো।
৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান জোবাউদা আক্তার লাভলী বলেন, কাপ্তাই ইউনিয়নের ঢাকাইয়া কলোনি এলাকায় এখনো ঝুঁকিতে বাস করছে বহু মানুষ। যখন অতি বৃষ্টি হয়, তখন পাহাড়ধসের আশঙ্কায় তাঁরা নিকটবর্তী আশ্রয়কেন্দ্রে আসে। যদি এসব লোককে স্থায়ীভাবে কোনো জায়গায় পুনর্বাসন করা যেত, তাহলে সমস্যার সমাধান হতো।
কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো মহিউদ্দিন বলেন, ‘৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়নের ঢাকাইয়া কলোনিসহ উপজেলার রাইখালী ও ওয়াগ্গা ইউনিয়নে এখনো পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছে বহু পরিবার। প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা প্রায়ই এসব এলাকায় গিয়ে জনগণকে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাস না করার জন্য অনুরোধ করি। বিশেষ করে অতি বৃষ্টি হলে পাহাড়ধসের আশঙ্কা থাকে। তখন আমরা ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের নিকটস্থ আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসি এবং তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করি। যদি ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীরা দুর্যোগের আগে নিরাপদ স্থানে চলে আসে, তাহলে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব।’
রাজধানীর রামপুরা এলাকায় পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি) লিমিটেডের গুরুত্বপূর্ণ সাবস্টেশনে বৈদ্যুতিক গোলযোগ দেখা দিয়েছে। এর জেরে রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। আজ রোববার রাত ১০টার দিকে এই গোলযোগের সূত্রপাত হয়। ঘটনার পরপরই বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)
১৮ মিনিট আগেরাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) নিয়মিত শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনবিমা সুবিধার আওতায় আনা হয়েছে। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের যন্ত্রকৌশল বিভাগের সেমিনার রুমে বিমা কোম্পানি জেনিথ ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্সের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কর্তৃপক্ষ।
৩১ মিনিট আগেচাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র নাছির উদ্দিন আহমেদকে সদর মডেল থানার আরেক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) তাঁকে জামিনের জন্য সদর আমলি আদালতে ওঠালে বিচারক ইয়াসিন আরাফাত জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে তেলবাহী গাড়ি উল্টে সড়কের পাশে খাদে পড়ে এক যুবক আহত হয়েছেন। রোববার (২২ জুন) বিকেলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মিরসরাই উপজেলার সদর ইউনিয়নের জামালের দোকান এলাকায় ঢাকামুখী লেইনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে