কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার সদর উপজেলায় খুরুশকূল আশ্রয়ণ প্রকল্পে হেফাজ উদ্দিন (১৮) নামে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। অপরাধমূলক কাজে জড়িত না হওয়ায় তাঁকে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ স্বজনদের।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে খুরুশকূল ইউনিয়নের আশ্রয়ণ প্রকল্প এলাকার বেড়ীবাঁধে এ ঘটনা ঘটে। নিহত হেফাজ উদ্দিন আশ্রয়ণ প্রকল্পের গোলাপ ভবনের ৫০৩ নম্বর ফ্ল্যাটের বাসিন্দা মোহাম্মদ মুফিজের ছেলে।
ঘটনায় জড়িতরা আশ্রয়ণ প্রকল্পের বিভিন্ন ভবনের বাসিন্দা এবং স্থানীয় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বলে জানা গেছে।
নিহতের মা রেখা শারমিন বলেন, হেফাজ উদ্দিন জন্মগত বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি। তাঁকে দুষ্টমি করে কেউ উত্ত্যক্ত করলে রেগে যেতেন। খুরুশকূল আশ্রয়ণ প্রকল্প ও আশাপাশের এলাকায় ১৫ থেকে ২০ জন কিশোর গ্যাং সক্রিয় রয়েছে। ওই কিশোর অপরাধীরা তাঁর ছেলেকে প্রায় সময় উত্ত্যক্ত করত। তারা হেফাজকে মাদক বহনের কাজেও ব্যবহার করত।
হেফাজের মা আরও বলেন, ‘বিকেলে আমি জরুরি কাজে কক্সবাজার শহরের উদ্দেশে রওনা দিই। এ সময় স্থানীয়রা মোবাইল ফোনে জানায়, হেফাজকে আশ্রয়ণ প্রকল্পের বেড়িবাঁধ এলাকায় ১০-১২ জন কিশোর অপরাধীরা মিলে ব্যাপক মারধর করে। বাসায় ফিরে হেফাজ উদ্দিনকে বাড়ির মেঝেতে অজ্ঞান অবস্থায় শোয়া দেখতে পাই। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
নিহতের মা রেখা শারমিন অভিযোগ করেন, আশ্রয়ণ প্রকল্প এলাকার বাসিন্দা আরমান ও জামিনসহ ১০-১২ জন কিশোর মিলে তাঁর ছেলেকে পিটিয়ে হত্যা করেছে।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি জানার পর পুলিশের একটি দলকে এলাকায় পাঠানো হয়। স্থানীয় কিশোর অপরাধীদের একটি দল অপরাধমূলক কাজে হেফাজ উদ্দিনকে জড়াতে না পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। ঘটনা তদন্তে পুলিশ কাজ করছে এবং জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।
কক্সবাজার সদর উপজেলায় খুরুশকূল আশ্রয়ণ প্রকল্পে হেফাজ উদ্দিন (১৮) নামে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। অপরাধমূলক কাজে জড়িত না হওয়ায় তাঁকে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ স্বজনদের।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে খুরুশকূল ইউনিয়নের আশ্রয়ণ প্রকল্প এলাকার বেড়ীবাঁধে এ ঘটনা ঘটে। নিহত হেফাজ উদ্দিন আশ্রয়ণ প্রকল্পের গোলাপ ভবনের ৫০৩ নম্বর ফ্ল্যাটের বাসিন্দা মোহাম্মদ মুফিজের ছেলে।
ঘটনায় জড়িতরা আশ্রয়ণ প্রকল্পের বিভিন্ন ভবনের বাসিন্দা এবং স্থানীয় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বলে জানা গেছে।
নিহতের মা রেখা শারমিন বলেন, হেফাজ উদ্দিন জন্মগত বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি। তাঁকে দুষ্টমি করে কেউ উত্ত্যক্ত করলে রেগে যেতেন। খুরুশকূল আশ্রয়ণ প্রকল্প ও আশাপাশের এলাকায় ১৫ থেকে ২০ জন কিশোর গ্যাং সক্রিয় রয়েছে। ওই কিশোর অপরাধীরা তাঁর ছেলেকে প্রায় সময় উত্ত্যক্ত করত। তারা হেফাজকে মাদক বহনের কাজেও ব্যবহার করত।
হেফাজের মা আরও বলেন, ‘বিকেলে আমি জরুরি কাজে কক্সবাজার শহরের উদ্দেশে রওনা দিই। এ সময় স্থানীয়রা মোবাইল ফোনে জানায়, হেফাজকে আশ্রয়ণ প্রকল্পের বেড়িবাঁধ এলাকায় ১০-১২ জন কিশোর অপরাধীরা মিলে ব্যাপক মারধর করে। বাসায় ফিরে হেফাজ উদ্দিনকে বাড়ির মেঝেতে অজ্ঞান অবস্থায় শোয়া দেখতে পাই। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
নিহতের মা রেখা শারমিন অভিযোগ করেন, আশ্রয়ণ প্রকল্প এলাকার বাসিন্দা আরমান ও জামিনসহ ১০-১২ জন কিশোর মিলে তাঁর ছেলেকে পিটিয়ে হত্যা করেছে।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি জানার পর পুলিশের একটি দলকে এলাকায় পাঠানো হয়। স্থানীয় কিশোর অপরাধীদের একটি দল অপরাধমূলক কাজে হেফাজ উদ্দিনকে জড়াতে না পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। ঘটনা তদন্তে পুলিশ কাজ করছে এবং জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।
রোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
২ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
৫ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
৮ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগে