কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় বিয়েবাড়িতে দই না পাওয়া নিয়ে ঝগড়ার জেরে বরযাত্রীর লোকজনের বিরুদ্ধে কনের বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের গনকমুড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহত মো. ইকবাল হোসেন (৫০) ওই গ্রামের মৃত আবদুল গফুরের ছেলে। এ ঘটনায় ১৭ জনকে আসামি করে নিহতের স্ত্রী জোছনা বেগম বাদী হয়ে কসবা থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
নিহতের স্বজন আনোয়ার হোসেন জানান, গত মঙ্গলবার গনকমুড়া গ্রামের ইকবাল হোসেন ও জোছনা বেগম দম্পতির কলেজ পড়ুয়া মেয়ে কারিমা আক্তারের সঙ্গে বিষ্ণাউড়ি গ্রামের দুলাল মিয়ার ছেলে পারভেজ মিয়ার বিয়ে হয়। ওই দিন বিয়েবাড়িতে দই শেষ হয়ে গেলে এ নিয়ে ঝগড়া হয় বরযাত্রীর সঙ্গে আসা বরের প্রতিবেশী আবদুল্লাহ মিয়া ও হান্নান মিয়ার। পরে বিয়েবাড়িতে আসা দুই পক্ষের গণ্যমান্য লোকজন বিষয়টি সমাধান করে দেন। দুই পক্ষই মিলেমিশে খাবারদাবার শেষ করে বিয়ের কাজ সম্পন্ন করে কনে নিয়ে চলে যান। বিয়ে শেষ হলেও মনে মনে রাগ পুষে রাখেন আবদুল্লা মিয়া ও হান্নান মিয়া। বিয়ের পরদিন গত বুধবার রাত আনুমানিক ১০টার দিকে নিজ গ্রামের এক পাশে একটি চায়ের স্টলে বসে চা খাচ্ছিলেন কনের বাবা ইকবাল হোসেন। এ সময় হান্নান মিয়ার নেতৃত্বে ২০-২৫ জন যুবক এসে ইকবাল মিয়াকে বেধড়ক পেটায়। তাদের পিটুনিতে গুরুতর আহত হয়ে জ্ঞান হারান ইকবাল হোসেন। খবর পেয়ে স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিতে চাইলে হামলাকারীরা বাধা দেন। পরে খবর পেয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য হরমুজ মেম্বার ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের স্ত্রী জোছনা বেগম বলেন, 'বিয়ের দিন ঘটে যাওয়া সামান্য একটি তুচ্ছ ঘটনায় মেয়ের বিয়েতে বরযাত্রী আসা আবদুল্লা মিয়া ও হান্নান মিয়া বিয়ের পরদিন রাতে চা খেতে গেলে আমার স্বামীকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। যাদের কারণে আমি বিধবা হয়েছি এবং আমার সন্তান এতিম হয়েছে, আমি তাঁদের কঠিন বিচার চাই।'
কসবা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ আলমগীর ভূঁইয়া বলেন, নিহতের মেয়ের বিয়েতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরদিন রাতে মেয়ের বাবা চা খেতে গেলে সেখানে তাঁকে মারধরের ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ পাঠানো হয়। স্বজনেরা কনের বাবাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে মরদেহ উদ্ধার করে সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় বিয়েবাড়িতে দই না পাওয়া নিয়ে ঝগড়ার জেরে বরযাত্রীর লোকজনের বিরুদ্ধে কনের বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের গনকমুড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহত মো. ইকবাল হোসেন (৫০) ওই গ্রামের মৃত আবদুল গফুরের ছেলে। এ ঘটনায় ১৭ জনকে আসামি করে নিহতের স্ত্রী জোছনা বেগম বাদী হয়ে কসবা থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
নিহতের স্বজন আনোয়ার হোসেন জানান, গত মঙ্গলবার গনকমুড়া গ্রামের ইকবাল হোসেন ও জোছনা বেগম দম্পতির কলেজ পড়ুয়া মেয়ে কারিমা আক্তারের সঙ্গে বিষ্ণাউড়ি গ্রামের দুলাল মিয়ার ছেলে পারভেজ মিয়ার বিয়ে হয়। ওই দিন বিয়েবাড়িতে দই শেষ হয়ে গেলে এ নিয়ে ঝগড়া হয় বরযাত্রীর সঙ্গে আসা বরের প্রতিবেশী আবদুল্লাহ মিয়া ও হান্নান মিয়ার। পরে বিয়েবাড়িতে আসা দুই পক্ষের গণ্যমান্য লোকজন বিষয়টি সমাধান করে দেন। দুই পক্ষই মিলেমিশে খাবারদাবার শেষ করে বিয়ের কাজ সম্পন্ন করে কনে নিয়ে চলে যান। বিয়ে শেষ হলেও মনে মনে রাগ পুষে রাখেন আবদুল্লা মিয়া ও হান্নান মিয়া। বিয়ের পরদিন গত বুধবার রাত আনুমানিক ১০টার দিকে নিজ গ্রামের এক পাশে একটি চায়ের স্টলে বসে চা খাচ্ছিলেন কনের বাবা ইকবাল হোসেন। এ সময় হান্নান মিয়ার নেতৃত্বে ২০-২৫ জন যুবক এসে ইকবাল মিয়াকে বেধড়ক পেটায়। তাদের পিটুনিতে গুরুতর আহত হয়ে জ্ঞান হারান ইকবাল হোসেন। খবর পেয়ে স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিতে চাইলে হামলাকারীরা বাধা দেন। পরে খবর পেয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য হরমুজ মেম্বার ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের স্ত্রী জোছনা বেগম বলেন, 'বিয়ের দিন ঘটে যাওয়া সামান্য একটি তুচ্ছ ঘটনায় মেয়ের বিয়েতে বরযাত্রী আসা আবদুল্লা মিয়া ও হান্নান মিয়া বিয়ের পরদিন রাতে চা খেতে গেলে আমার স্বামীকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। যাদের কারণে আমি বিধবা হয়েছি এবং আমার সন্তান এতিম হয়েছে, আমি তাঁদের কঠিন বিচার চাই।'
কসবা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ আলমগীর ভূঁইয়া বলেন, নিহতের মেয়ের বিয়েতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরদিন রাতে মেয়ের বাবা চা খেতে গেলে সেখানে তাঁকে মারধরের ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ পাঠানো হয়। স্বজনেরা কনের বাবাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে মরদেহ উদ্ধার করে সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
খাগড়াছড়িতে এক কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ করছে মানুষ। ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে গত শনিবার থেকে জেলাজুড়ে চলছে অবরোধ কর্মসূচি। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলা সদরে জারি করা হয়েছিল ১৪৪ ধারা।
৪০ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, ‘ভারত শেষ ট্রাম্পকার্ড খেলে পার্বত্য অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। একটা ঘটনার মধ্য দিয়ে তারা পাহাড়ি-বাঙালিদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। ভারত আমাদের এই পার্বত্য অঞ্চলকে কেড়ে নিতে চায়
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় মহাসড়কে বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই তরুণ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বগুড়া-রংপুর মহাসড়কে সদর উপজেলার বাঘোপাড়া খোলারঘর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধের পর এবার আট দফা দাবিতে তিন পার্বত্য জেলায় অনির্দিষ্টকালের জন্য সড়ক অবরোধের ডাক দিয়েছে ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’। আজ রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। অবরোধ চলাকালে সব পর্যটন কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে