গনেশ দাস, বগুড়া

২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে গত এক বছরে বগুড়ায় একের পর এক উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হলেও জেলা পুলিশের সদস্যরা কোথাও লাঠিপেটা, কাঁদানে গ্যাসের শেল বা রাবার বুলেট চালানোর মতো বলপ্রয়োগ করেনি। রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ৩৭ লাখ জনসংখ্যার এই জেলায় নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত হলেও গত বছরের ৫ আগস্টের পর পুলিশ শক্ত হাতে দমন না করে নরম অবস্থান নিয়েছে। ফলে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে ১১ বার। এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন ৩৪ জন পুলিশ সদস্য।
পুলিশের দাবি, এত বড় সংখ্যায় পুলিশ আহত হওয়ার নজির গত বছরের ছাত্র-জনতার জুলাই আন্দোলনেও দেখা যায়নি।
জেলা পুলিশের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা স্বীকার করছেন, তাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে বলপ্রয়োগ এড়িয়ে যাচ্ছেন; যাতে সাধারণ মানুষের সহযোগিতা পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কিন্তু পুলিশের এই ‘সংযম’কে দুর্বলতা ভেবে দুর্বৃত্তরা সুযোগ নিচ্ছে। তাঁদের ভাষায়, অপরাধীরা শুধু নিজেদের কার্যক্রম চালাচ্ছে না, বরং সরাসরি পুলিশের ওপর হামলাও চালাচ্ছে। ফলে জেলার অপরাধপ্রবণতা আরও বেড়ে যাচ্ছে।
তবে বগুড়ার পুলিশ সুপার জেদান আল মুসা বলেন, ‘জেলার আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। পুলিশ কঠোর অবস্থানে রয়েছে; যে কারণে এখন পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক।’ তিনি বলেন, ঝুঁকি নিয়েও পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। এখন আর কাউকে ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। কেউ যেন মব সৃষ্টি করতে না পারে, সেদিকেও পুলিশ কঠোর অবস্থানে রয়েছে। পুলিশের ওপর হামলার প্রতিটি ঘটনায় কাউকে না কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘৫ আগস্টের পর আমরা ভেবেছিলাম, স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারব। কিন্তু বাস্তবে এখনো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের রাজনৈতিক পক্ষপাতের কারণে তাঁদের নির্দিষ্ট দলঘেঁষা কাজ করতে হচ্ছে, যা পুলিশ বাহিনীর পেশাদারত্ব ও মনোবল দুটিকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে।’
স্থানীয় সুশাসন পর্যবেক্ষক সংগঠন সুশাসনের জন্য প্রচার অভিযানের (সুপ্র) বগুড়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক কে জি এম ফারুক বলেন, পুলিশের নৈতিক মনোবল ভেঙে গেছে। রাজনৈতিক দলের ছত্রচ্ছায়ায় থাকা দুর্বৃত্তদের পুলিশ ভয় পাচ্ছে। এই সুযোগে দুর্বৃত্তরা হামলা চালাচ্ছে। অসৎ পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে দুর্বৃত্তদের যোগসাজশ এখনো রয়েছে। ভুক্তভোগীদের পাশে পুলিশ সময়মতো দাঁড়ালে জনগণের সঙ্গে পুলিশের সম্পর্ক ভালো থাকবে। ফলে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটবে না।
জেলা পুলিশের পরিসংখ্যান বলছে, গত এক বছরে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মোট ১১টি মামলা হয়েছে। এতে গ্রেপ্তার হয়েছেন ৪২ জন, পলাতক এজাহারভুক্ত আসামি ৩৯ জন। এই মামলাগুলোয় ৮১ জনের নাম উল্লেখ থাকলেও অজ্ঞাতনামা আসামির সংখ্যা পাঁচ শতাধিক।
সর্বশেষ হামলার ঘটনা ঘটে গত ২১ জুলাই শেরপুর থানার শেরুয়া বটতলা এলাকায়। সেদিন পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে একজন আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়া হয়। এতে থানার চার পুলিশ সদস্য আহত হন। এ ঘটনায় মামলা হলেও গ্রেপ্তার হয়েছে শুধু ওই নেতার ছেলে। শেরপুর থানার ওসি এস এম মঈনুদ্দিন বলেন, ছিনিয়ে নেওয়া ব্যক্তির ছেলে ছাড়া আর কাউকে ধরা সম্ভব হয়নি।
পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে স্থানীয় নাগরিক সমাজ বলছে, পুলিশের বলপ্রয়োগে অনীহা যদি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে এটি অপরাধীদের জন্য বার্তা হয়ে যাবে—‘পুলিশকে ভয় পাওয়ার দরকার নেই’। আর সেটি হলে শুধু পুলিশই নয়, জেলার সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা আরও ঝুঁকির মুখে পড়বে।
বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজের মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আবু সায়েম বলেছেন, প্রচলিত আইনের প্রতি আস্থার অভাব, বিচার বিলম্বিত হওয়া, বিচার হবে না—এমন ধারণা পোষণ থেকে মানুষ আক্রমণাত্মক আচরণ করে থাকে। এ ছাড়া নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে প্রভাব-প্রতিপত্তি প্রদর্শন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি তীব্র ক্ষোভ ও হতাশা থেকে হামলার ঘটনা ঘটতে পারে।
আবু সায়েম আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ওপর হামলার মতো অপরাধ কমাতে হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কঠোর হওয়ার পাশাপাশি যেকোনো অপরাধের বিচার দ্রুত নিষ্পত্তি করা ছাড়াও সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে।’

২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে গত এক বছরে বগুড়ায় একের পর এক উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হলেও জেলা পুলিশের সদস্যরা কোথাও লাঠিপেটা, কাঁদানে গ্যাসের শেল বা রাবার বুলেট চালানোর মতো বলপ্রয়োগ করেনি। রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ৩৭ লাখ জনসংখ্যার এই জেলায় নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত হলেও গত বছরের ৫ আগস্টের পর পুলিশ শক্ত হাতে দমন না করে নরম অবস্থান নিয়েছে। ফলে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে ১১ বার। এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন ৩৪ জন পুলিশ সদস্য।
পুলিশের দাবি, এত বড় সংখ্যায় পুলিশ আহত হওয়ার নজির গত বছরের ছাত্র-জনতার জুলাই আন্দোলনেও দেখা যায়নি।
জেলা পুলিশের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা স্বীকার করছেন, তাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে বলপ্রয়োগ এড়িয়ে যাচ্ছেন; যাতে সাধারণ মানুষের সহযোগিতা পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কিন্তু পুলিশের এই ‘সংযম’কে দুর্বলতা ভেবে দুর্বৃত্তরা সুযোগ নিচ্ছে। তাঁদের ভাষায়, অপরাধীরা শুধু নিজেদের কার্যক্রম চালাচ্ছে না, বরং সরাসরি পুলিশের ওপর হামলাও চালাচ্ছে। ফলে জেলার অপরাধপ্রবণতা আরও বেড়ে যাচ্ছে।
তবে বগুড়ার পুলিশ সুপার জেদান আল মুসা বলেন, ‘জেলার আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। পুলিশ কঠোর অবস্থানে রয়েছে; যে কারণে এখন পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক।’ তিনি বলেন, ঝুঁকি নিয়েও পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। এখন আর কাউকে ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। কেউ যেন মব সৃষ্টি করতে না পারে, সেদিকেও পুলিশ কঠোর অবস্থানে রয়েছে। পুলিশের ওপর হামলার প্রতিটি ঘটনায় কাউকে না কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘৫ আগস্টের পর আমরা ভেবেছিলাম, স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারব। কিন্তু বাস্তবে এখনো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের রাজনৈতিক পক্ষপাতের কারণে তাঁদের নির্দিষ্ট দলঘেঁষা কাজ করতে হচ্ছে, যা পুলিশ বাহিনীর পেশাদারত্ব ও মনোবল দুটিকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে।’
স্থানীয় সুশাসন পর্যবেক্ষক সংগঠন সুশাসনের জন্য প্রচার অভিযানের (সুপ্র) বগুড়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক কে জি এম ফারুক বলেন, পুলিশের নৈতিক মনোবল ভেঙে গেছে। রাজনৈতিক দলের ছত্রচ্ছায়ায় থাকা দুর্বৃত্তদের পুলিশ ভয় পাচ্ছে। এই সুযোগে দুর্বৃত্তরা হামলা চালাচ্ছে। অসৎ পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে দুর্বৃত্তদের যোগসাজশ এখনো রয়েছে। ভুক্তভোগীদের পাশে পুলিশ সময়মতো দাঁড়ালে জনগণের সঙ্গে পুলিশের সম্পর্ক ভালো থাকবে। ফলে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটবে না।
জেলা পুলিশের পরিসংখ্যান বলছে, গত এক বছরে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মোট ১১টি মামলা হয়েছে। এতে গ্রেপ্তার হয়েছেন ৪২ জন, পলাতক এজাহারভুক্ত আসামি ৩৯ জন। এই মামলাগুলোয় ৮১ জনের নাম উল্লেখ থাকলেও অজ্ঞাতনামা আসামির সংখ্যা পাঁচ শতাধিক।
সর্বশেষ হামলার ঘটনা ঘটে গত ২১ জুলাই শেরপুর থানার শেরুয়া বটতলা এলাকায়। সেদিন পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে একজন আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়া হয়। এতে থানার চার পুলিশ সদস্য আহত হন। এ ঘটনায় মামলা হলেও গ্রেপ্তার হয়েছে শুধু ওই নেতার ছেলে। শেরপুর থানার ওসি এস এম মঈনুদ্দিন বলেন, ছিনিয়ে নেওয়া ব্যক্তির ছেলে ছাড়া আর কাউকে ধরা সম্ভব হয়নি।
পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে স্থানীয় নাগরিক সমাজ বলছে, পুলিশের বলপ্রয়োগে অনীহা যদি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে এটি অপরাধীদের জন্য বার্তা হয়ে যাবে—‘পুলিশকে ভয় পাওয়ার দরকার নেই’। আর সেটি হলে শুধু পুলিশই নয়, জেলার সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা আরও ঝুঁকির মুখে পড়বে।
বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজের মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আবু সায়েম বলেছেন, প্রচলিত আইনের প্রতি আস্থার অভাব, বিচার বিলম্বিত হওয়া, বিচার হবে না—এমন ধারণা পোষণ থেকে মানুষ আক্রমণাত্মক আচরণ করে থাকে। এ ছাড়া নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে প্রভাব-প্রতিপত্তি প্রদর্শন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি তীব্র ক্ষোভ ও হতাশা থেকে হামলার ঘটনা ঘটতে পারে।
আবু সায়েম আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ওপর হামলার মতো অপরাধ কমাতে হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কঠোর হওয়ার পাশাপাশি যেকোনো অপরাধের বিচার দ্রুত নিষ্পত্তি করা ছাড়াও সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে।’

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ক্যাম্পাসের আবাসিক আলাওল হলের গেটের সামনের দেয়ালে গভীর রাতে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দুটি ব্যানার টানানো হয়েছে। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। এতে অনেকে প্রশাসনের নীরবতাকেও দায়ী করছেন।
১৭ মিনিট আগে
ফিলিং স্টেশন থেকে গ্যাস নিতে গিয়ে চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে আবারও সিএনজিচালিত অটোরিকশায় আগুন ধরে গেছে। আজ রোববার উপজেলার মইজ্জারটেক এলাকার ফিলিং স্টেশনে এ ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় জমিসংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে গ্রামবাসীর দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। চার ঘণ্টাব্যাপী চলা এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৬০ জন আহত হয়েছে। এ সময় একাধিক বাড়িঘর, দোকানপাটে ভাঙচুর ও লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে। আহতদের ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে...
২২ মিনিট আগে
দুবাইফেরত মোহাম্মদ রুহুল আমিন (৫৫) নামের এক ব্যবসায়ীকে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ। গতকাল শনিবার সিলেট বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার পটিয়া থানা-পুলিশের হেফাজতে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচবি প্রতিনিধি

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ক্যাম্পাসের আবাসিক আলাওল হলের গেটের সামনের দেয়ালে গভীর রাতে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দুটি ব্যানার টানানো হয়েছে। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। এতে অনেকে প্রশাসনের নীরবতাকেও দায়ী করছেন।
গতকাল শনিবার গভীর রাতে সংগঠনটির নাম ও নেতাদের ছবিসংবলিত ব্যানার দুটি টানানো হয়। আজ রোববার সকালে শিক্ষার্থীদের চোখে পড়ার পরপরই ব্যানার দুটি সরিয়ে ফেলা হয়। দুটি ব্যানারেই সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ছিল। একটিতে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের ছবি ব্যবহার করা হয়। নিচে লেখা ছিল—‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ’। অন্যটিতে ইংরেজিতে বাংলাদেশ স্টুডেন্ট লীগ লেখা ছিল। এ ঘটনার পর ছাত্রলীগের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়’ ক্যাপশন দিয়ে ব্যানারের ছবি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি ঘিরে অনলাইনেও ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।
এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে চাকসুর ভিপি ইব্রাহিম হোসেন রনি তাঁর ফেসবুক আইডিতে লেখেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইটি স্থানে রাতের আঁধারে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ব্যানার টানানো হয়েছে। তারা ভুলে গেছে এটা শহীদ তরুয়া ও শহীদ ফরহাদের রক্তসিক্ত পবিত্র ক্যাম্পাস। ক্যাম্পাস নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের কোন ছাড় নয়।’
জিএস সাঈদ বিন হাবিব ফেসবুকে লেখেন, ‘আলাওল হল গেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ব্যানার সাঁটিয়েছে গতরাতে। অভ্যুত্থানের পরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন লীগের দোসর, চিহ্নিত সন্ত্রাসী এবং জুলাই আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়া শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও লীগের সন্ত্রাসী কর্মীদের বিরুদ্ধে নূন্যতম (ন্যূনতম) শাস্তিমূলক কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি। অনেক ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা এখনও অনেকের আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে ক্যাম্পাসে অবাধ বিচরণ করছে। অভ্যুত্থানের পরও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী কার্যকলাপের বিচার না হওয়া ন্যাক্কারজনক (ন্যক্কারজনক) এই কাজের জন্য দায়ী।’ তিনি আরও লেখেন, ‘শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গোটা ক্যাম্পাসকে সিসি টিভির আওতায় আনতে হবে এবং প্রশাসনকে তদন্ত সাপেক্ষে এর সাথে জড়িতদের শাস্তি এবং পূর্বে অভিযুক্ত সকলের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান লেখেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আলাওল হলের গেইটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ব্যানার সাঁটিয়েছে। রাতের আধারে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ একাজ করেছে। ক্যাম্পাসে নিরাপদে থাকা সাবেক ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী ও স্বৈরাচারের দোসর যারা প্রশাসনে বসে আছে তারা এসব কাজে সম্পৃক্ত থাকতে পারে। অভ্যুত্থানের পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এসব ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের নূন্যতম (ন্যূনতম) শাস্তির আওতায় আনা হয়নি।’ তিনি আরও লেখেন, ‘ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করতে তৎপর হয়েছে এসব গোষ্ঠী। ক্যাম্পাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে এখনি যথাযথ ভূমিকা নিতে হবে, ক্যাস্পাসে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে ক্যাম্পাসকে সম্পূর্ণ সিসিটিভি ক্যামরার আওতায় আনতে হবে। না হলে যে কোন উদ্ভূত পরিস্থিতির দায়ভার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিতে হবে।’
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মোহাম্মদ পারভেজ লেখেন, ‘জুলাই বিপ্লবে যেসকল শিক্ষক, কর্মকর্তা প্রকাশ্যে খুনি হাসিনার পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল, শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে ষড়যন্ত্র করেছিল, তারা এখনো বহাল তবিয়তে ক্যাম্পাসে অবস্থান করছে। বিভিন্ন কমিটির সদস্য হচ্ছে। আর গোপনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাথে যোগাযোগ করে যাচ্ছে। তাদের ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করে যাচ্ছে যার নমুনা ক্যাম্পাসে এসে ব্যানার টানিয়ে যাওয়া।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে ব্যানারটি প্রচারিত হয়েছে, সেটি আদৌ আজকের নাকি আগের, সেটি বোঝার উপায় নেই। তবুও আমরা সেখানে গিয়েছিলাম। সেখানে আমরা ব্যানারটি পাইনি।’ সিসিটিভির ব্যবস্থা ছিল কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হল গেটের সামনে কোনো সিসিটিভি ক্যামেরা নেই। এরপরেও আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি। কে বা কারা এটি লাগিয়েছে, খোঁজখবর পেলে ব্যবস্থা নেব।’

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ক্যাম্পাসের আবাসিক আলাওল হলের গেটের সামনের দেয়ালে গভীর রাতে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দুটি ব্যানার টানানো হয়েছে। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। এতে অনেকে প্রশাসনের নীরবতাকেও দায়ী করছেন।
গতকাল শনিবার গভীর রাতে সংগঠনটির নাম ও নেতাদের ছবিসংবলিত ব্যানার দুটি টানানো হয়। আজ রোববার সকালে শিক্ষার্থীদের চোখে পড়ার পরপরই ব্যানার দুটি সরিয়ে ফেলা হয়। দুটি ব্যানারেই সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ছিল। একটিতে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের ছবি ব্যবহার করা হয়। নিচে লেখা ছিল—‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ’। অন্যটিতে ইংরেজিতে বাংলাদেশ স্টুডেন্ট লীগ লেখা ছিল। এ ঘটনার পর ছাত্রলীগের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়’ ক্যাপশন দিয়ে ব্যানারের ছবি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি ঘিরে অনলাইনেও ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।
এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে চাকসুর ভিপি ইব্রাহিম হোসেন রনি তাঁর ফেসবুক আইডিতে লেখেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইটি স্থানে রাতের আঁধারে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ব্যানার টানানো হয়েছে। তারা ভুলে গেছে এটা শহীদ তরুয়া ও শহীদ ফরহাদের রক্তসিক্ত পবিত্র ক্যাম্পাস। ক্যাম্পাস নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের কোন ছাড় নয়।’
জিএস সাঈদ বিন হাবিব ফেসবুকে লেখেন, ‘আলাওল হল গেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ব্যানার সাঁটিয়েছে গতরাতে। অভ্যুত্থানের পরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন লীগের দোসর, চিহ্নিত সন্ত্রাসী এবং জুলাই আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়া শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও লীগের সন্ত্রাসী কর্মীদের বিরুদ্ধে নূন্যতম (ন্যূনতম) শাস্তিমূলক কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি। অনেক ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা এখনও অনেকের আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে ক্যাম্পাসে অবাধ বিচরণ করছে। অভ্যুত্থানের পরও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী কার্যকলাপের বিচার না হওয়া ন্যাক্কারজনক (ন্যক্কারজনক) এই কাজের জন্য দায়ী।’ তিনি আরও লেখেন, ‘শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গোটা ক্যাম্পাসকে সিসি টিভির আওতায় আনতে হবে এবং প্রশাসনকে তদন্ত সাপেক্ষে এর সাথে জড়িতদের শাস্তি এবং পূর্বে অভিযুক্ত সকলের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান লেখেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আলাওল হলের গেইটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ব্যানার সাঁটিয়েছে। রাতের আধারে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ একাজ করেছে। ক্যাম্পাসে নিরাপদে থাকা সাবেক ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী ও স্বৈরাচারের দোসর যারা প্রশাসনে বসে আছে তারা এসব কাজে সম্পৃক্ত থাকতে পারে। অভ্যুত্থানের পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এসব ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের নূন্যতম (ন্যূনতম) শাস্তির আওতায় আনা হয়নি।’ তিনি আরও লেখেন, ‘ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করতে তৎপর হয়েছে এসব গোষ্ঠী। ক্যাম্পাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে এখনি যথাযথ ভূমিকা নিতে হবে, ক্যাস্পাসে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে ক্যাম্পাসকে সম্পূর্ণ সিসিটিভি ক্যামরার আওতায় আনতে হবে। না হলে যে কোন উদ্ভূত পরিস্থিতির দায়ভার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিতে হবে।’
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মোহাম্মদ পারভেজ লেখেন, ‘জুলাই বিপ্লবে যেসকল শিক্ষক, কর্মকর্তা প্রকাশ্যে খুনি হাসিনার পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল, শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে ষড়যন্ত্র করেছিল, তারা এখনো বহাল তবিয়তে ক্যাম্পাসে অবস্থান করছে। বিভিন্ন কমিটির সদস্য হচ্ছে। আর গোপনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাথে যোগাযোগ করে যাচ্ছে। তাদের ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করে যাচ্ছে যার নমুনা ক্যাম্পাসে এসে ব্যানার টানিয়ে যাওয়া।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে ব্যানারটি প্রচারিত হয়েছে, সেটি আদৌ আজকের নাকি আগের, সেটি বোঝার উপায় নেই। তবুও আমরা সেখানে গিয়েছিলাম। সেখানে আমরা ব্যানারটি পাইনি।’ সিসিটিভির ব্যবস্থা ছিল কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হল গেটের সামনে কোনো সিসিটিভি ক্যামেরা নেই। এরপরেও আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি। কে বা কারা এটি লাগিয়েছে, খোঁজখবর পেলে ব্যবস্থা নেব।’

২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে গত এক বছরে বগুড়ায় একের পর এক উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হলেও জেলা পুলিশের সদস্যরা কোথাও লাঠিপেটা, কাঁদানে গ্যাসের শেল বা রাবার বুলেট চালানোর মতো বলপ্রয়োগ করেনি। রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ৩৭ লাখ জনসংখ্যার এই জেলায় নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত হলেও গত বছরের ৫ আগস্টের পর...
১৫ আগস্ট ২০২৫
ফিলিং স্টেশন থেকে গ্যাস নিতে গিয়ে চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে আবারও সিএনজিচালিত অটোরিকশায় আগুন ধরে গেছে। আজ রোববার উপজেলার মইজ্জারটেক এলাকার ফিলিং স্টেশনে এ ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় জমিসংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে গ্রামবাসীর দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। চার ঘণ্টাব্যাপী চলা এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৬০ জন আহত হয়েছে। এ সময় একাধিক বাড়িঘর, দোকানপাটে ভাঙচুর ও লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে। আহতদের ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে...
২২ মিনিট আগে
দুবাইফেরত মোহাম্মদ রুহুল আমিন (৫৫) নামের এক ব্যবসায়ীকে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ। গতকাল শনিবার সিলেট বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার পটিয়া থানা-পুলিশের হেফাজতে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেকর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

গ্যাস নিতে গিয়ে চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে আবারও সিএনজিচালিত অটোরিকশায় আগুন ধরে গেছে। আজ রোববার উপজেলার মইজ্জারটেক এলাকার ফিলিং স্টেশনে এ ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, গ্যাস নিতে গেলে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় আগুনের সূত্রপাত হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের একটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ বিষয়ে কর্ণফুলী মডেল ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ইনচার্জ মো. সাঈদুজ্জামান বলেন, ‘ফিলিং স্টেশনে গ্যাস নিতে গিয়ে অটোরিকশায় আগুন লাগে। খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।’
এর আগে গতকাল শনিবার দুপুরে কর্ণফুলী থানার সামনে একটি চলন্ত যাত্রীবাহী সিএনজিচালিত অটোরিকশায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায়ও কেউ হতাহত হননি।

গ্যাস নিতে গিয়ে চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে আবারও সিএনজিচালিত অটোরিকশায় আগুন ধরে গেছে। আজ রোববার উপজেলার মইজ্জারটেক এলাকার ফিলিং স্টেশনে এ ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, গ্যাস নিতে গেলে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় আগুনের সূত্রপাত হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের একটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ বিষয়ে কর্ণফুলী মডেল ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ইনচার্জ মো. সাঈদুজ্জামান বলেন, ‘ফিলিং স্টেশনে গ্যাস নিতে গিয়ে অটোরিকশায় আগুন লাগে। খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।’
এর আগে গতকাল শনিবার দুপুরে কর্ণফুলী থানার সামনে একটি চলন্ত যাত্রীবাহী সিএনজিচালিত অটোরিকশায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায়ও কেউ হতাহত হননি।

২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে গত এক বছরে বগুড়ায় একের পর এক উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হলেও জেলা পুলিশের সদস্যরা কোথাও লাঠিপেটা, কাঁদানে গ্যাসের শেল বা রাবার বুলেট চালানোর মতো বলপ্রয়োগ করেনি। রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ৩৭ লাখ জনসংখ্যার এই জেলায় নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত হলেও গত বছরের ৫ আগস্টের পর...
১৫ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ক্যাম্পাসের আবাসিক আলাওল হলের গেটের সামনের দেয়ালে গভীর রাতে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দুটি ব্যানার টানানো হয়েছে। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। এতে অনেকে প্রশাসনের নীরবতাকেও দায়ী করছেন।
১৭ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় জমিসংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে গ্রামবাসীর দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। চার ঘণ্টাব্যাপী চলা এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৬০ জন আহত হয়েছে। এ সময় একাধিক বাড়িঘর, দোকানপাটে ভাঙচুর ও লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে। আহতদের ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে...
২২ মিনিট আগে
দুবাইফেরত মোহাম্মদ রুহুল আমিন (৫৫) নামের এক ব্যবসায়ীকে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ। গতকাল শনিবার সিলেট বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার পটিয়া থানা-পুলিশের হেফাজতে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় জমিসংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে গ্রামবাসীর দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। চার ঘণ্টাব্যাপী চলা এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৬০ জন আহত হয়েছে। এ সময় একাধিক বাড়িঘর, দোকানপাটে ভাঙচুর ও লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে। আহতদের ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
রোববার (২ নভেম্বর) বেলা ৩টার দিকে ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নের গোপীনাথপুর গ্রামে সংঘর্ষ হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার জমির বিরোধ নিয়ে গোপীনাথপুর গ্রামের সাইমন মাতুব্বর ও কুদ্দুস মাতুব্বরের কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়।
আজ রোববার বিকেলে সালিস বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। আশপাশের কয়েক গ্রামের সালিসকারীরা চলে আসেন। সালিস বৈঠকে বসা নিয়ে গোপীনাথপুর গ্রামের দুই পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। তখন ছোট হামেরদী, খাড়া কান্দি ও বাইশাখালি এলাকার লোকজন দুই দলের পক্ষ নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ও হেলমেট পরে একে অপরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। সংঘর্ষকারীরা ঢাল, কাতরা ও টেঁটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়।
খবর পেয়ে ভাঙ্গা থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও প্রথমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। পরে সেনাবাহিনী ও অতিরিক্ত পুলিশের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৬০ জন আহত হয় এবং তাদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় প্রায় ২০ জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফ হোসেন জানান, ‘সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়েছি। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে আমরা পিছু হটি। গ্রামবাসীকে কোনোভাবেই শান্ত করা যাচ্ছিল না। পরে জেলা সদর থেকে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে খবর দেওয়া হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।’

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় জমিসংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে গ্রামবাসীর দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। চার ঘণ্টাব্যাপী চলা এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৬০ জন আহত হয়েছে। এ সময় একাধিক বাড়িঘর, দোকানপাটে ভাঙচুর ও লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে। আহতদের ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
রোববার (২ নভেম্বর) বেলা ৩টার দিকে ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী ইউনিয়নের গোপীনাথপুর গ্রামে সংঘর্ষ হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার জমির বিরোধ নিয়ে গোপীনাথপুর গ্রামের সাইমন মাতুব্বর ও কুদ্দুস মাতুব্বরের কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়।
আজ রোববার বিকেলে সালিস বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। আশপাশের কয়েক গ্রামের সালিসকারীরা চলে আসেন। সালিস বৈঠকে বসা নিয়ে গোপীনাথপুর গ্রামের দুই পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। তখন ছোট হামেরদী, খাড়া কান্দি ও বাইশাখালি এলাকার লোকজন দুই দলের পক্ষ নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ও হেলমেট পরে একে অপরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। সংঘর্ষকারীরা ঢাল, কাতরা ও টেঁটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়।
খবর পেয়ে ভাঙ্গা থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও প্রথমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। পরে সেনাবাহিনী ও অতিরিক্ত পুলিশের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৬০ জন আহত হয় এবং তাদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় প্রায় ২০ জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফ হোসেন জানান, ‘সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়েছি। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে আমরা পিছু হটি। গ্রামবাসীকে কোনোভাবেই শান্ত করা যাচ্ছিল না। পরে জেলা সদর থেকে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে খবর দেওয়া হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।’

২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে গত এক বছরে বগুড়ায় একের পর এক উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হলেও জেলা পুলিশের সদস্যরা কোথাও লাঠিপেটা, কাঁদানে গ্যাসের শেল বা রাবার বুলেট চালানোর মতো বলপ্রয়োগ করেনি। রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ৩৭ লাখ জনসংখ্যার এই জেলায় নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত হলেও গত বছরের ৫ আগস্টের পর...
১৫ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ক্যাম্পাসের আবাসিক আলাওল হলের গেটের সামনের দেয়ালে গভীর রাতে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দুটি ব্যানার টানানো হয়েছে। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। এতে অনেকে প্রশাসনের নীরবতাকেও দায়ী করছেন।
১৭ মিনিট আগে
ফিলিং স্টেশন থেকে গ্যাস নিতে গিয়ে চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে আবারও সিএনজিচালিত অটোরিকশায় আগুন ধরে গেছে। আজ রোববার উপজেলার মইজ্জারটেক এলাকার ফিলিং স্টেশনে এ ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
দুবাইফেরত মোহাম্মদ রুহুল আমিন (৫৫) নামের এক ব্যবসায়ীকে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ। গতকাল শনিবার সিলেট বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার পটিয়া থানা-পুলিশের হেফাজতে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

দুবাইফেরত মোহাম্মদ রুহুল আমিন (৫৫) নামের এক ব্যবসায়ীকে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ। গতকাল শনিবার সিলেট বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার পটিয়া থানা-পুলিশের হেফাজতে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার রুহুল আমিন পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের পাইরোল গ্রামের বাসিন্দা। তিনি নগরীর ফিশারিঘাটের মাছ ব্যবসায়ী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত সুপার মোহাম্মদ রাসেল বলেন, গ্রেপ্তার আসামির বিরুদ্ধে পটিয়া থানায় ২৭টি সিআর মামলা, একটি জিআর মামলা, চারটি সিআর সাজা ওয়ারেন্টসহ ৩২টি ওয়ারেন্ট মুলতবি রয়েছে।
এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কোতোয়ালি থানায় ১৯টি সিআর মামলা রয়েছে। একই থানায় আরও ছয়টি মামলার সাজা ওয়ারেন্ট মুলতবি রয়েছে
পুলিশ জানায়, আসামিদের বিরুদ্ধে অধিকাংশই চেক প্রতারণার মামলা। মামলাগুলো বিচারাধীন অবস্থায় রুহুল আমিন পাঁচ বছর আগে দুবাইয়ে পালিয়ে যান। সেখানে থাকাবস্থায় তাঁর বিরুদ্ধে ১০টি মামলায় সাজা হয়। আদালত সাজা পরোয়ানা জারির পাশাপাশি তাঁর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেন। দীর্ঘদিন দুবাইয়ে থাকার পর দেশে ফেরেন ওই ব্যবসায়ী।
এ সময় গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি দুবাই থেকে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে না এসে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে দেশে ফিরছিলেন।

দুবাইফেরত মোহাম্মদ রুহুল আমিন (৫৫) নামের এক ব্যবসায়ীকে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ। গতকাল শনিবার সিলেট বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার পটিয়া থানা-পুলিশের হেফাজতে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার রুহুল আমিন পটিয়া উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের পাইরোল গ্রামের বাসিন্দা। তিনি নগরীর ফিশারিঘাটের মাছ ব্যবসায়ী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত সুপার মোহাম্মদ রাসেল বলেন, গ্রেপ্তার আসামির বিরুদ্ধে পটিয়া থানায় ২৭টি সিআর মামলা, একটি জিআর মামলা, চারটি সিআর সাজা ওয়ারেন্টসহ ৩২টি ওয়ারেন্ট মুলতবি রয়েছে।
এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কোতোয়ালি থানায় ১৯টি সিআর মামলা রয়েছে। একই থানায় আরও ছয়টি মামলার সাজা ওয়ারেন্ট মুলতবি রয়েছে
পুলিশ জানায়, আসামিদের বিরুদ্ধে অধিকাংশই চেক প্রতারণার মামলা। মামলাগুলো বিচারাধীন অবস্থায় রুহুল আমিন পাঁচ বছর আগে দুবাইয়ে পালিয়ে যান। সেখানে থাকাবস্থায় তাঁর বিরুদ্ধে ১০টি মামলায় সাজা হয়। আদালত সাজা পরোয়ানা জারির পাশাপাশি তাঁর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেন। দীর্ঘদিন দুবাইয়ে থাকার পর দেশে ফেরেন ওই ব্যবসায়ী।
এ সময় গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি দুবাই থেকে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে না এসে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে দেশে ফিরছিলেন।

২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে গত এক বছরে বগুড়ায় একের পর এক উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হলেও জেলা পুলিশের সদস্যরা কোথাও লাঠিপেটা, কাঁদানে গ্যাসের শেল বা রাবার বুলেট চালানোর মতো বলপ্রয়োগ করেনি। রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ৩৭ লাখ জনসংখ্যার এই জেলায় নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত হলেও গত বছরের ৫ আগস্টের পর...
১৫ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ক্যাম্পাসের আবাসিক আলাওল হলের গেটের সামনের দেয়ালে গভীর রাতে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দুটি ব্যানার টানানো হয়েছে। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। এতে অনেকে প্রশাসনের নীরবতাকেও দায়ী করছেন।
১৭ মিনিট আগে
ফিলিং স্টেশন থেকে গ্যাস নিতে গিয়ে চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে আবারও সিএনজিচালিত অটোরিকশায় আগুন ধরে গেছে। আজ রোববার উপজেলার মইজ্জারটেক এলাকার ফিলিং স্টেশনে এ ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় জমিসংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে গ্রামবাসীর দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। চার ঘণ্টাব্যাপী চলা এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৬০ জন আহত হয়েছে। এ সময় একাধিক বাড়িঘর, দোকানপাটে ভাঙচুর ও লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে। আহতদের ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে...
২২ মিনিট আগে