কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পুরোনো বছরের গ্লানি মুছে নতুন বছরের সূর্য উপভোগে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের জড়ো হয়েছেন হাজারো পর্যটক। গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকেই সৈকতে পর্যটকদের আগমন ঘটে। আজ বুধবার কাকডাকা ভোরে নতুন সূর্য উদয় উপভোগ করতে চর গঙ্গামতি, গঙ্গামতি, ঝাউবন ও জিরো পয়েন্টে উপস্থিত হন পর্যটকেরা। তবে ঘন মেঘ ও ঘন কুয়াশার কারণে সূর্য উদয় উপভোগ করতে না পারলেও সৈকতের তীরে আছড়ে পড়া ছোট ছোট ঢেউ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুগ্ধ করেছে পর্যটকদের।
সরেজমিনে জানা গেছে, পর্যটকদের ভিড়ে বুকিং রয়েছে কুয়াকাটার অধিকাংশ হোটেল-মোটেল। বিক্রি বেড়েছে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে। পর্যটকদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছেন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা।
ঝালকাঠি থেকে আসা পর্যটক দম্পতি নিলয়-মুক্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল এখানে এসেছি। গত মধ্যরাতে সৈকতে এসে আতশবাজি এবং হই-হুল্লোড় করে নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছি। চমৎকার একটা পরিবেশে ইংরেজি নববর্ষকে উপভোগ করেছি।
গতকাল থেকে বেচাবিক্রি ভালো বলে আজকের পত্রিকাকে জানান কুয়াকাটা সৈকতের ব্যবসায়ী ইমরুল। তিনি বলেন, গতকাল সারা রাত সৈকতে পর্যটকদের আনাগোনা দেখা গেছে।
কুয়াকাটা ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং ইলিশ পার্ক অ্যান্ড রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী রুমান ইমতিয়াজ তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইট এবং নতুন বছরকে বরণ করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকদের আনাগোনা ঘটেছে। অধিকাংশ হোটেল-মোটেলের কক্ষ আগে থেকেই বুকিং হয়ে গেছে।
কুয়াকাটা টুরিস্ট পুলিশের কুয়াকাটা জোনের ইনচার্জ সাখাওয়াত হোসেন তপু জানান, থার্টি ফার্স্ট নাইট এবং নতুন বছরকে বরণ করতে আসা পর্যটকদের জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সর্বক্ষণিক টুরিস্ট পুলিশ এবং সাদা পোশাকে টহলরত পুলিশ সদস্যরা মাইকিংসহ নিরাপত্তার জন্য কাজ করছেন।
পুরোনো বছরের গ্লানি মুছে নতুন বছরের সূর্য উপভোগে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের জড়ো হয়েছেন হাজারো পর্যটক। গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকেই সৈকতে পর্যটকদের আগমন ঘটে। আজ বুধবার কাকডাকা ভোরে নতুন সূর্য উদয় উপভোগ করতে চর গঙ্গামতি, গঙ্গামতি, ঝাউবন ও জিরো পয়েন্টে উপস্থিত হন পর্যটকেরা। তবে ঘন মেঘ ও ঘন কুয়াশার কারণে সূর্য উদয় উপভোগ করতে না পারলেও সৈকতের তীরে আছড়ে পড়া ছোট ছোট ঢেউ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুগ্ধ করেছে পর্যটকদের।
সরেজমিনে জানা গেছে, পর্যটকদের ভিড়ে বুকিং রয়েছে কুয়াকাটার অধিকাংশ হোটেল-মোটেল। বিক্রি বেড়েছে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে। পর্যটকদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছেন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা।
ঝালকাঠি থেকে আসা পর্যটক দম্পতি নিলয়-মুক্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল এখানে এসেছি। গত মধ্যরাতে সৈকতে এসে আতশবাজি এবং হই-হুল্লোড় করে নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছি। চমৎকার একটা পরিবেশে ইংরেজি নববর্ষকে উপভোগ করেছি।
গতকাল থেকে বেচাবিক্রি ভালো বলে আজকের পত্রিকাকে জানান কুয়াকাটা সৈকতের ব্যবসায়ী ইমরুল। তিনি বলেন, গতকাল সারা রাত সৈকতে পর্যটকদের আনাগোনা দেখা গেছে।
কুয়াকাটা ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং ইলিশ পার্ক অ্যান্ড রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী রুমান ইমতিয়াজ তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইট এবং নতুন বছরকে বরণ করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকদের আনাগোনা ঘটেছে। অধিকাংশ হোটেল-মোটেলের কক্ষ আগে থেকেই বুকিং হয়ে গেছে।
কুয়াকাটা টুরিস্ট পুলিশের কুয়াকাটা জোনের ইনচার্জ সাখাওয়াত হোসেন তপু জানান, থার্টি ফার্স্ট নাইট এবং নতুন বছরকে বরণ করতে আসা পর্যটকদের জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সর্বক্ষণিক টুরিস্ট পুলিশ এবং সাদা পোশাকে টহলরত পুলিশ সদস্যরা মাইকিংসহ নিরাপত্তার জন্য কাজ করছেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে