খান রফিক, বরিশাল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে সমর্থন করে বিবৃতি দেওয়ায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ৩৫ শিক্ষককে মানসিক চাপ দেওয়া হয়েছিল। ৪ আগস্ট এক ভার্চুয়াল সভায় ববি উপাচার্য বদরুজ্জামান ভূঁইয়াসহ আওয়ামী লীগঘেঁষা কয়েকজন শিক্ষক এ বিবৃতির বিষয়ে কৈফিয়ত চান এবং হুমকি দেন বলে অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ৩ আগস্টের বিবৃতির পর ওই সভায় উপাচার্য সন্দেহ প্রকাশ করেন যে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের মধ্যে সরকারবিরোধী কেউ আছেন কি না। এমনকি উপাচার্য ও তাঁর অনুসারী শিক্ষকেরা বিবৃতি দেওয়া শিক্ষকদের তালিকা গোয়েন্দা সংস্থা এবং আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের হাতে তুলে দেন। এ নিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে এখন ক্ষোভ কাজ করছে; যে কারণে গত বুধবার অনুষ্ঠিত আরেক ভার্চুয়াল সভায় অস্বস্তি দেখা দেয়। সভায় নিহত শিক্ষার্থীদের স্মরণে দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করা হয়।
একাধিক শিক্ষক অভিযোগ করেন, যাঁরা ছাত্রদের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছিলেন, তাঁদের ৪ আগস্টের সভায় হুমকি-ধমকি দেন উপাচার্যের আস্থাভাজন আওয়ামী লীগঘেঁষা শিক্ষকেরা। একজন এ জন্য ক্ষমা চাওয়ার কথা বলেন। শিক্ষক সমিতির এক নেতা জানতে চান, গুগল ফর্ম কে বানিয়েছেন। প্রক্টরিয়াল বডির একজন জানতে চান, কারা ছাত্রদের ইন্ধন দেন। পরদিন সরকারের পক্ষে মানববন্ধনে থাকতেও চাপ দেওয়া হয় শিক্ষকদের। বলা হয়, যাঁরা মানববন্ধনে না আসবেন, ধরে নেওয়া হবে, তাঁরা সরকারবিরোধী। সভায় উপাচার্য শিক্ষকদের রাজনৈতিক বিষয়ে জড়ানো আইনগতভাবে ঠিক কি না, তা খতিয়ে দেখতে বলেন।
বাংলা বিভাগের প্রধান সহকারী অধ্যাপক উন্মেষ রয় বলেন, ৪ আগস্টের সভায় কৈফিয়ত চাওয়ার পর স্বাক্ষর দেওয়া ৩৫ শিক্ষকের মধ্যে আতঙ্ক ও ভয় দেখা দেয়। এখন সরকার পরিবর্তনের পর তাঁদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ববির সমন্বয়ক সুজয় শুভ বলেন, ৩৫ শিক্ষক বিবৃতি দেওয়ায় তাঁদের নানাভাবে মানসিক চাপ দেওয়া হয়েছে। একজন নাগরিকের মতপ্রকাশে বাধা দেওয়া উপাচার্যের ঠিক হয়নি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উপাচার্য বদরুজ্জামান বলেন, ‘শিক্ষকদের বিবৃতি দেওয়া তাঁদের ব্যক্তিগত বিষয়। ভার্চুয়াল সভায় তাঁদের কাছে কৈফিয়ত চাওয়া হয়নি। তাঁদের তালিকা গোয়েন্দাদের কাছেই আছে, আমরা কেন দেব?’
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই। তিনি শিগগির ক্যাম্পাসে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে সমর্থন করে বিবৃতি দেওয়ায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ৩৫ শিক্ষককে মানসিক চাপ দেওয়া হয়েছিল। ৪ আগস্ট এক ভার্চুয়াল সভায় ববি উপাচার্য বদরুজ্জামান ভূঁইয়াসহ আওয়ামী লীগঘেঁষা কয়েকজন শিক্ষক এ বিবৃতির বিষয়ে কৈফিয়ত চান এবং হুমকি দেন বলে অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ৩ আগস্টের বিবৃতির পর ওই সভায় উপাচার্য সন্দেহ প্রকাশ করেন যে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের মধ্যে সরকারবিরোধী কেউ আছেন কি না। এমনকি উপাচার্য ও তাঁর অনুসারী শিক্ষকেরা বিবৃতি দেওয়া শিক্ষকদের তালিকা গোয়েন্দা সংস্থা এবং আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের হাতে তুলে দেন। এ নিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে এখন ক্ষোভ কাজ করছে; যে কারণে গত বুধবার অনুষ্ঠিত আরেক ভার্চুয়াল সভায় অস্বস্তি দেখা দেয়। সভায় নিহত শিক্ষার্থীদের স্মরণে দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করা হয়।
একাধিক শিক্ষক অভিযোগ করেন, যাঁরা ছাত্রদের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছিলেন, তাঁদের ৪ আগস্টের সভায় হুমকি-ধমকি দেন উপাচার্যের আস্থাভাজন আওয়ামী লীগঘেঁষা শিক্ষকেরা। একজন এ জন্য ক্ষমা চাওয়ার কথা বলেন। শিক্ষক সমিতির এক নেতা জানতে চান, গুগল ফর্ম কে বানিয়েছেন। প্রক্টরিয়াল বডির একজন জানতে চান, কারা ছাত্রদের ইন্ধন দেন। পরদিন সরকারের পক্ষে মানববন্ধনে থাকতেও চাপ দেওয়া হয় শিক্ষকদের। বলা হয়, যাঁরা মানববন্ধনে না আসবেন, ধরে নেওয়া হবে, তাঁরা সরকারবিরোধী। সভায় উপাচার্য শিক্ষকদের রাজনৈতিক বিষয়ে জড়ানো আইনগতভাবে ঠিক কি না, তা খতিয়ে দেখতে বলেন।
বাংলা বিভাগের প্রধান সহকারী অধ্যাপক উন্মেষ রয় বলেন, ৪ আগস্টের সভায় কৈফিয়ত চাওয়ার পর স্বাক্ষর দেওয়া ৩৫ শিক্ষকের মধ্যে আতঙ্ক ও ভয় দেখা দেয়। এখন সরকার পরিবর্তনের পর তাঁদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ববির সমন্বয়ক সুজয় শুভ বলেন, ৩৫ শিক্ষক বিবৃতি দেওয়ায় তাঁদের নানাভাবে মানসিক চাপ দেওয়া হয়েছে। একজন নাগরিকের মতপ্রকাশে বাধা দেওয়া উপাচার্যের ঠিক হয়নি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উপাচার্য বদরুজ্জামান বলেন, ‘শিক্ষকদের বিবৃতি দেওয়া তাঁদের ব্যক্তিগত বিষয়। ভার্চুয়াল সভায় তাঁদের কাছে কৈফিয়ত চাওয়া হয়নি। তাঁদের তালিকা গোয়েন্দাদের কাছেই আছে, আমরা কেন দেব?’
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই। তিনি শিগগির ক্যাম্পাসে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন
নীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১৪ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় একটি কাঁঠালের জন্য ভাবি শোভা বেগমকে (৩৫) ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দেবর রাকিব (২৮) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রোববার (২২ জুন) দুপুরে তাঁকে মানিকগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এ হাজির করা হলে বিচারক রাহুল দে ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করে
৩ ঘণ্টা আগে