পটুয়াখালী প্রতিনিধি
ইজারাদারের বিরুদ্ধে বাউফল-পটুয়াখালী সড়কের বগা ফেরিঘাটে সড়ক ও জনপথ বিভাগের নামে অতিরিক্ত টোল আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে গতকাল রোববার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ করেছেন মো. আলি হোসেন নামে এক বাস মালিক। একই সঙ্গে টোল আদায়ের প্রতিবাদ করলে বিভিন্ন সময়ে লাঞ্ছিত ও হয়রানির স্বীকার হতে হয় বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।
অভিযোগে বলা হয়েছে-সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে বগা ফেরিঘাটে বড় বাসের টোল নির্ধারণ করে দেওয়া হয় ৪৫ টাকা। কিন্তু ইজারাদার মেসার্স দাস অ্যান্ড ব্রাদার্স সড়ক ও জনপথ বিভাগের নামে রসিদ দিয়ে ২০০ টাকা টোল আদায় করেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিয়মিত যানবাহন থেকে টোল আদায়ে বগা ফেরিঘাটে সড়ক ও জনপথ বিভাগের কোনো নিয়মনীতি মানা হচ্ছে না। ইজারা আদায় কর্তৃপক্ষের দাবিকৃত ভাড়া দিতে বাধ্য হচ্ছেন যানবাহন চালকেরা। অতিরিক্ত ভাড়া দিতে রাজি না হলে ইজারাদারের নিয়োগকৃত লোকজনের হাতে প্রায়ই লাঞ্ছিত হতে হচ্ছে তাঁদের। এসব কারণে পরিবহন শ্রমিকেরা ইজারা কর্তৃপক্ষের লোকজনের হাতে জিম্মি হয়ে অতিরিক্ত টোল পরিশোধ করতে বাধ্য হচ্ছেন।
বগা ফেরিঘাটে ভারী পণ্যবাহী যানবাহন যেমন ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানে টোল নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ টাকা, কিন্তু নেওয়া হচ্ছে ২৫০ টাকা। যাত্রীবাহী মোটরযানে ২০ টাকার টোল আদায়ের জায়গায় নেওয়া হচ্ছে ৪০ টাকা। মোটরসাইকেল পারাপারে ৫ টাকার টোল নেওয়ার বিপরীতে নেওয়া হচ্ছে ২০ টাকা, যাত্রীবাহী বাস-মিনিবাস ৪৫ টাকার বিপরীতে ২০০ টাকা।
এ বিষয়ে আলি ক্ল্যাসিক পরিবহনের মালিক আলি হোসেন বলেন, ‘বগা ফেরিঘাট থেকে কখনো অতিরিক্ত টোল না দিয়ে আমাদের বাস যেতে পারে না। আজ আমার বাসের চালক রসিদ চাইলে ইজারাদার কর্তৃপক্ষের লোকজন খারাপ ব্যবহার করেছেন। এ জন্য আমি অভিযোগ দিয়েছি। এর একটি সুষ্ঠু বিচার হওয়া উচিত। আমি এর বিচার চাই।’
পবন এক্সপ্রেস পরিবহনের মালিক মিজানুর রহমান ও শাহ পরান পরিবহনের মালিক মনিরুজ্জামান একই অভিযোগ করে বলেন, ‘বগা ফেরিঘাটে অতিরিক্ত টোল আদায় এবং প্রতিবাদ করলে লাঞ্ছিত হতে হয় তা আজ নতুন নয়। খরচ বেড়েছে এর দোহাই দিয়ে আমাদের জিম্মি করে রাখা হয়েছে। এখনই এর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মেসার্স দাস অ্যান্ড ব্রাদার্সের স্বত্বাধিকারী শিবু লাল দাস বলেন, ‘আমিও বিষয়টি সম্পর্কে শুনেছি। খোঁজ নিয়ে দেখব।’
এ নিয়ে পটুয়াখালী সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ গিয়াস উদ্দিন বলেন, বিষয়টি তদন্ত করা হবে এবং তদন্তে প্রমাণিত হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্বে) মো. শাহ্ শোয়াইব মিয়া বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে খতিয়ে দেখা হবে। শুনানিতে প্রমাণিত হলে আমাদের নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ইজারাদারের বিরুদ্ধে বাউফল-পটুয়াখালী সড়কের বগা ফেরিঘাটে সড়ক ও জনপথ বিভাগের নামে অতিরিক্ত টোল আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে গতকাল রোববার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ করেছেন মো. আলি হোসেন নামে এক বাস মালিক। একই সঙ্গে টোল আদায়ের প্রতিবাদ করলে বিভিন্ন সময়ে লাঞ্ছিত ও হয়রানির স্বীকার হতে হয় বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।
অভিযোগে বলা হয়েছে-সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে বগা ফেরিঘাটে বড় বাসের টোল নির্ধারণ করে দেওয়া হয় ৪৫ টাকা। কিন্তু ইজারাদার মেসার্স দাস অ্যান্ড ব্রাদার্স সড়ক ও জনপথ বিভাগের নামে রসিদ দিয়ে ২০০ টাকা টোল আদায় করেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিয়মিত যানবাহন থেকে টোল আদায়ে বগা ফেরিঘাটে সড়ক ও জনপথ বিভাগের কোনো নিয়মনীতি মানা হচ্ছে না। ইজারা আদায় কর্তৃপক্ষের দাবিকৃত ভাড়া দিতে বাধ্য হচ্ছেন যানবাহন চালকেরা। অতিরিক্ত ভাড়া দিতে রাজি না হলে ইজারাদারের নিয়োগকৃত লোকজনের হাতে প্রায়ই লাঞ্ছিত হতে হচ্ছে তাঁদের। এসব কারণে পরিবহন শ্রমিকেরা ইজারা কর্তৃপক্ষের লোকজনের হাতে জিম্মি হয়ে অতিরিক্ত টোল পরিশোধ করতে বাধ্য হচ্ছেন।
বগা ফেরিঘাটে ভারী পণ্যবাহী যানবাহন যেমন ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানে টোল নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ টাকা, কিন্তু নেওয়া হচ্ছে ২৫০ টাকা। যাত্রীবাহী মোটরযানে ২০ টাকার টোল আদায়ের জায়গায় নেওয়া হচ্ছে ৪০ টাকা। মোটরসাইকেল পারাপারে ৫ টাকার টোল নেওয়ার বিপরীতে নেওয়া হচ্ছে ২০ টাকা, যাত্রীবাহী বাস-মিনিবাস ৪৫ টাকার বিপরীতে ২০০ টাকা।
এ বিষয়ে আলি ক্ল্যাসিক পরিবহনের মালিক আলি হোসেন বলেন, ‘বগা ফেরিঘাট থেকে কখনো অতিরিক্ত টোল না দিয়ে আমাদের বাস যেতে পারে না। আজ আমার বাসের চালক রসিদ চাইলে ইজারাদার কর্তৃপক্ষের লোকজন খারাপ ব্যবহার করেছেন। এ জন্য আমি অভিযোগ দিয়েছি। এর একটি সুষ্ঠু বিচার হওয়া উচিত। আমি এর বিচার চাই।’
পবন এক্সপ্রেস পরিবহনের মালিক মিজানুর রহমান ও শাহ পরান পরিবহনের মালিক মনিরুজ্জামান একই অভিযোগ করে বলেন, ‘বগা ফেরিঘাটে অতিরিক্ত টোল আদায় এবং প্রতিবাদ করলে লাঞ্ছিত হতে হয় তা আজ নতুন নয়। খরচ বেড়েছে এর দোহাই দিয়ে আমাদের জিম্মি করে রাখা হয়েছে। এখনই এর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মেসার্স দাস অ্যান্ড ব্রাদার্সের স্বত্বাধিকারী শিবু লাল দাস বলেন, ‘আমিও বিষয়টি সম্পর্কে শুনেছি। খোঁজ নিয়ে দেখব।’
এ নিয়ে পটুয়াখালী সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ গিয়াস উদ্দিন বলেন, বিষয়টি তদন্ত করা হবে এবং তদন্তে প্রমাণিত হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্বে) মো. শাহ্ শোয়াইব মিয়া বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে খতিয়ে দেখা হবে। শুনানিতে প্রমাণিত হলে আমাদের নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে