নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘আজকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অনেক অর্জন করেছে। বাংলাদেশ জাতিসংঘে ১ নম্বর শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ। এটা আমাদের পেশাগত মানের একটা জ্বলজ্বল উদাহরণ। আমাদের এই অর্জনে খুশি হয়ে থেমে থাকলে হবে না, আরও আগাতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের এগোতে হবে। বাংলাদেশ স্মার্ট হচ্ছে, সেই সঙ্গে সেনাবাহিনীকেও স্মার্ট হতে হবে। ভবিষ্যতের টেকনোলজি, রণকৌশল ও বিশ্ব পরিস্থিতিকে মাথায় রেখে আমাদের নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে।’
বরিশালে শেখ হাসিনা সেনানিবাসে আজ সোমবার দুপুরে ১৫তলাবিশিষ্ট সেনাসদস্যদের পারিবারিক বাসস্থান ‘সেনানীড়’ উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি স্টেশন অফিসার্স মেস-বি, ডিভিশন মডেল রুম, ডিভিশন সুইমিংপুল, গ্যারিসন মসজিদ-৩-এর উদ্বোধন করেন।
সেনাপ্রধান বলেন, ‘স্থাপনাগুলো তৈরির মাধ্যমে সেনাসদস্যদের জীবনযাত্রার মান আগের চেয়ে আরামদায়ক হবে। তা সেনাদের মনোবল বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। উঁচু মনোবল থাকলে তখনই আপনারা সঠিক প্রশিক্ষণ করতে পারবেন এবং আপনাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারবেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দায়িত্ব হলো সেবা করা, বহিঃশত্রু থেকে দেশকে রক্ষা করা।’
সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আত্মত্যাগের মানসিকতা নিয়ে আমাদের সব সময় কাজ করতে হবে। কষ্ট করার জন্যই আমরা সেনাবাহিনীর এই চ্যালেঞ্জিং পেশায় এসেছি। নিজেদের প্রস্তুত করে দেশে-বিদেশে সরকার কর্তৃক যেকোনো দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে মানুষের কাছে আমাদের নিজেদের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে সক্ষম হবো বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’
অনুষ্ঠানে জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ৭ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার বরিশাল এরিয়া, সেনাসদর ও বরিশাল এরিয়ার ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তা, জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার, অন্যান্য পদবির সৈনিক এবং বেসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘আজকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অনেক অর্জন করেছে। বাংলাদেশ জাতিসংঘে ১ নম্বর শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ। এটা আমাদের পেশাগত মানের একটা জ্বলজ্বল উদাহরণ। আমাদের এই অর্জনে খুশি হয়ে থেমে থাকলে হবে না, আরও আগাতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের এগোতে হবে। বাংলাদেশ স্মার্ট হচ্ছে, সেই সঙ্গে সেনাবাহিনীকেও স্মার্ট হতে হবে। ভবিষ্যতের টেকনোলজি, রণকৌশল ও বিশ্ব পরিস্থিতিকে মাথায় রেখে আমাদের নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে।’
বরিশালে শেখ হাসিনা সেনানিবাসে আজ সোমবার দুপুরে ১৫তলাবিশিষ্ট সেনাসদস্যদের পারিবারিক বাসস্থান ‘সেনানীড়’ উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি স্টেশন অফিসার্স মেস-বি, ডিভিশন মডেল রুম, ডিভিশন সুইমিংপুল, গ্যারিসন মসজিদ-৩-এর উদ্বোধন করেন।
সেনাপ্রধান বলেন, ‘স্থাপনাগুলো তৈরির মাধ্যমে সেনাসদস্যদের জীবনযাত্রার মান আগের চেয়ে আরামদায়ক হবে। তা সেনাদের মনোবল বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। উঁচু মনোবল থাকলে তখনই আপনারা সঠিক প্রশিক্ষণ করতে পারবেন এবং আপনাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারবেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দায়িত্ব হলো সেবা করা, বহিঃশত্রু থেকে দেশকে রক্ষা করা।’
সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আত্মত্যাগের মানসিকতা নিয়ে আমাদের সব সময় কাজ করতে হবে। কষ্ট করার জন্যই আমরা সেনাবাহিনীর এই চ্যালেঞ্জিং পেশায় এসেছি। নিজেদের প্রস্তুত করে দেশে-বিদেশে সরকার কর্তৃক যেকোনো দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে মানুষের কাছে আমাদের নিজেদের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে সক্ষম হবো বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’
অনুষ্ঠানে জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ৭ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার বরিশাল এরিয়া, সেনাসদর ও বরিশাল এরিয়ার ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তা, জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার, অন্যান্য পদবির সৈনিক এবং বেসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৫ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে