নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশালের শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালের সীমানার মধ্যে অ্যাম্বুলেন্স রাখার দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট শুরু করেছেন বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের মালিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এ ধর্মঘট দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা। এতে রোগীরা পড়েছেন দুর্ভোগে।
জানা গেছে, হাসপাতালের চত্বরে জরুরি বিভাগের সামনে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্ড গড়ে তোলা হয়। সিন্ডিকেট করে রোগী বহনে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণ বেশি ভাড়া নেওয়া হয়। বরিশাল থেকে রাজধানীতে যেতে ৫-৬ হাজার টাকা স্বাভাবিক ভাড়া। অ্যাম্বুলেন্স মালিক সিন্ডিকেট ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা করে নেয়। রোগী বাগাতে দালালের মাধ্যমে হয়রানির অভিযোগও রয়েছে।
হয়রানি বন্ধে গত সপ্তাহে হাসপাতালের সীমানার মধ্যে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্ড উচ্ছেদ করেন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মশিউল মুনীম। এর পরিপ্রেক্ষিতে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের মালিকেরা বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, হাসপাতাল পরিচালককে স্মারকলিপি দিয়েছেন। তাতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছিলেন।
কিন্তু নির্ধারিত সময়ে দাবি আদায় না হওয়ায় অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়। দ্রুত দাবি আদায় না হলে বরিশাল বিভাগজুড়ে ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন চালক ও মালিকেরা।
এদিকে বুধবার শেবাচিম হাসপাতালের সামনে একাধিক রোগীর স্বজনকে হন্যে হয়ে অ্যাম্বুলেন্স খুঁজতে দেখা গেছে। এহসান করিম নামে এক স্বজন বলেন, সরকারি অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যাচ্ছে না, তার ওপর বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সচালকদের ধর্মঘট চলছে। এ অবস্থায় কীভাবে ঢাকায় রোগী নিয়ে যাব, কোনো উপায় পাচ্ছি না।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, শেবাচিমে ১০টি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। কাগজপত্র না থাকায় ৩টি অ্যাম্বুলেন্স চালানো হয় না। ৭টি সচল অ্যাম্বুলেন্সের জন্য চালক আছেন স্থায়ী দুজন ও আউটসোর্সিংয়ে একজন। যে কারণে রোগীদের প্রধান ভরসা বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স। তারা ধর্মঘটে যাওয়ায় রোগীদের স্বজনেরা পড়েছেন দুর্ভোগে।
জানতে চাইলে অ্যাম্বুলেন্সের মালিক মো. আজিজুর রহমান জানান, মালিক সমবায় সমিতি লিমিটেডের ১০৮টি অ্যাম্বুলেন্স আছে। অ্যাম্বুলেন্স রাখার জন্য সাবেক পরিচালক ডা. সাইফুল ইসলাম জায়গা দেন। ১০ লাখ টাকায় সেই জায়গা মাটি ভরাট করে স্ট্যান্ড করেছেন। সিন্ডিকেট করে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেন তিনি।
এ বিষয়ে হাসপাতালের জনসংযোগের দায়িত্বে থাকা জাকারিয়া খান স্বপন বলেন, হাসপাতালের সরকারি জমিতে বেসরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের স্ট্যান্ড হতে পারে না। বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সগুলো হাসপাতালের প্রতিটি প্রবেশপথে জটলা করে। রোগীদের হয়রানি করার অভিযোগও রয়েছে। তাদের হাসপাতালের সীমানার বাইরে স্ট্যান্ড করতে বলা হয়েছে। ব্যবসা বন্ধ করতে বলা হয়নি।
বরিশালের শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালের সীমানার মধ্যে অ্যাম্বুলেন্স রাখার দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট শুরু করেছেন বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের মালিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এ ধর্মঘট দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা। এতে রোগীরা পড়েছেন দুর্ভোগে।
জানা গেছে, হাসপাতালের চত্বরে জরুরি বিভাগের সামনে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্ড গড়ে তোলা হয়। সিন্ডিকেট করে রোগী বহনে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণ বেশি ভাড়া নেওয়া হয়। বরিশাল থেকে রাজধানীতে যেতে ৫-৬ হাজার টাকা স্বাভাবিক ভাড়া। অ্যাম্বুলেন্স মালিক সিন্ডিকেট ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা করে নেয়। রোগী বাগাতে দালালের মাধ্যমে হয়রানির অভিযোগও রয়েছে।
হয়রানি বন্ধে গত সপ্তাহে হাসপাতালের সীমানার মধ্যে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্ড উচ্ছেদ করেন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মশিউল মুনীম। এর পরিপ্রেক্ষিতে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের মালিকেরা বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, হাসপাতাল পরিচালককে স্মারকলিপি দিয়েছেন। তাতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছিলেন।
কিন্তু নির্ধারিত সময়ে দাবি আদায় না হওয়ায় অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়। দ্রুত দাবি আদায় না হলে বরিশাল বিভাগজুড়ে ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন চালক ও মালিকেরা।
এদিকে বুধবার শেবাচিম হাসপাতালের সামনে একাধিক রোগীর স্বজনকে হন্যে হয়ে অ্যাম্বুলেন্স খুঁজতে দেখা গেছে। এহসান করিম নামে এক স্বজন বলেন, সরকারি অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যাচ্ছে না, তার ওপর বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সচালকদের ধর্মঘট চলছে। এ অবস্থায় কীভাবে ঢাকায় রোগী নিয়ে যাব, কোনো উপায় পাচ্ছি না।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, শেবাচিমে ১০টি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। কাগজপত্র না থাকায় ৩টি অ্যাম্বুলেন্স চালানো হয় না। ৭টি সচল অ্যাম্বুলেন্সের জন্য চালক আছেন স্থায়ী দুজন ও আউটসোর্সিংয়ে একজন। যে কারণে রোগীদের প্রধান ভরসা বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স। তারা ধর্মঘটে যাওয়ায় রোগীদের স্বজনেরা পড়েছেন দুর্ভোগে।
জানতে চাইলে অ্যাম্বুলেন্সের মালিক মো. আজিজুর রহমান জানান, মালিক সমবায় সমিতি লিমিটেডের ১০৮টি অ্যাম্বুলেন্স আছে। অ্যাম্বুলেন্স রাখার জন্য সাবেক পরিচালক ডা. সাইফুল ইসলাম জায়গা দেন। ১০ লাখ টাকায় সেই জায়গা মাটি ভরাট করে স্ট্যান্ড করেছেন। সিন্ডিকেট করে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেন তিনি।
এ বিষয়ে হাসপাতালের জনসংযোগের দায়িত্বে থাকা জাকারিয়া খান স্বপন বলেন, হাসপাতালের সরকারি জমিতে বেসরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের স্ট্যান্ড হতে পারে না। বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সগুলো হাসপাতালের প্রতিটি প্রবেশপথে জটলা করে। রোগীদের হয়রানি করার অভিযোগও রয়েছে। তাদের হাসপাতালের সীমানার বাইরে স্ট্যান্ড করতে বলা হয়েছে। ব্যবসা বন্ধ করতে বলা হয়নি।
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দিন-রাত চলছে অবৈধ ড্রেজার মেশিন দিয়ে পাথর ও বালু তোলার কাজ। বিশেষ করে উপজেলার সাঁও, চাওয়াই ও করতোয়া নদীতে ড্রেজার মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু তোলা হচ্ছে নির্বিচারে। এতে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ নষ্ট হচ্ছে এবং আশঙ্কা দেখা দিয়েছে ভয়াবহ ভাঙনের। নদীর দুই তীর, ফসলি জম
৩ ঘণ্টা আগেচলমান সংস্কারের আওতায় অঙ্গীভূত আনসারদের সুনির্দিষ্টকরনের মাধ্যমে উপজেলা আনসার কোম্পানির প্রশিক্ষণ ধারণাকে ঢেলে সাজিয়ে একটি জাতীয় নিরাপত্তা প্লাটফর্মে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ।
৪ ঘণ্টা আগেজনবলসহ বিভিন্ন সংকটে ভুগছে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল। জেলার ২০ লক্ষাধিক মানুষের স্বাস্থ্যসেবার এই কেন্দ্রটিতে প্রয়োজনের চেয়ে কয়েক গুণ কম চিকিৎসক, কর্মচারী আছেন। ফলে বিঘ্নিত হচ্ছে হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা।
৪ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার বরপা মীরাবাড়ির বাসিন্দা আসাদ ভূঁইয়া (৪৫)। কাজ করতেন স্থানীয় এক ওয়ার্কশপে। স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে সংসার চালিয়ে যাচ্ছিলেন কোনোরকমে। গত বছরের ২৫ আগস্ট রূপসী মোড়ে গাজী টায়ার্স কারখানায় লুটপাট ও মারামারি শুরু হলে হাজারো
৪ ঘণ্টা আগে