বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার বেতাগীতে টিকা নেওয়ার পর ৩৩ স্কুলছাত্রী অসুস্থ হয়েছে পড়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার মোকামিয়া ইউনিয়নের মোকামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। পরে তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে বিদ্যালয়ে ক্লাস চলাকালীন সময়ে তারা অসুস্থ হয়ে পড়লে বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তাদের ভর্তি করা হয়। তবে চিকিৎসকের দাবি টিকার কারণে নয়, ছাত্রীরা ভয় পেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার ও গতকাল রোববার মোকামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯০ জন ছাত্রীকে এইচপিভি (হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস) টিকা দেওয়া হয়।
আজ সোমবার বিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরুর পূর্বে শিক্ষার্থীরা জাতীয় সঙ্গীত ও অ্যাসেম্বলিতে (পিটি) অংশগ্রহণ করে। এ সময় রৌদ্রের তাপের কারণে একজন ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এর অল্প সময় পর ষষ্ঠ শ্রেণীর এক ছাত্রী শ্রেণীকক্ষে অজ্ঞান হয়ে পড়ে। এরপর ধীরে ধীরে আরও মেয়েরা অসুস্থ হতে শুরু করলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তাদের চিকিৎসার জন্য বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন।
অসুস্থ হওয়া ছাত্রীদের বেশিরভাগই আগেরদিন রোববার এইচপিভি টিকা গ্রহণ করে। এ কারণে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ব্যাপক আতঙ্ক বিরাজ করছে।
মোকামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী তাইমা ইসলাম তিন্নি আজকের পত্রিকাকে বলে, আমরা যারা টিকা নিয়েছি তাদের রৌদ্রে দাঁড় করিয়ে অ্যাসেম্বলি (পিটি) করানো হয়েছে। আমরা স্যারকে নিষেধ করলেও তিনি আমাদের কথা শোনেননি। রোদে দাঁড়ানো অবস্থায় একজন অসুস্থ হয়ে পড়ে। এরপর ক্লাসে একজন অজ্ঞান হয়ে যায়। কিছু সময়ের মধ্যেই প্রায় ৪০ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে।
মোকামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃহস্পতিবার ২০ জন মেয়েকে টিকা নেওয়ার পরে তাদের ছুটি দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেই। রোববারও ৭০ জন মেয়েকে টিকা দেওয়ার পড়ে ছুটি দিয়ে দেই। আজ সোমবার বিদ্যালয়ে টিকার কোনো কার্যক্রম ছিল না। তারা জাতীয় সঙ্গীত ও অ্যাসেম্বলি করে ক্লাস রুমে চলে যায়। ক্লাস থেকে কয়েকজন ছাত্রীর অসুস্থ হওয়ার খবর পাই।
তখন প্রাথমিকভাবে স্থানীয় চিকিৎসকে খবর দেই। তবে পর্যায়ক্রমে অসুস্থ ছাত্রীর সংখ্যা বাড়ছিল। তখন আমি বেতাগী হাসপাতালে খবর দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ও অটোরিকশায় অসুস্থ সব ছাত্রীকে হাসপাতালে এনে ভর্তির ব্যবস্থা করি। তবে তারা কি কারণে অসুস্থ হয়েছে তা বুঝতে পারছি না। তবে বাচ্চারা একজনের দেখা দেখি আরেকজন আতঙ্কিত হয়ে অসুস্থ হতে পারে।
বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. মাহমুদ হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩৩ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আমরা তাদেরকে চিকিৎসা দিচ্ছি। তবে তারা কেউ টিকার কারণে অসুস্থ হয়নি। মেয়েরা রোদে পিটি করার কারণে কিছুটা দুর্বল হয়ে দুই একজন অসুস্থ হয়ে যায়। এটা দেখে বাকি মেয়েরা আতঙ্কিত (ম্যাস প্যানিক) হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
বরগুনার বেতাগীতে টিকা নেওয়ার পর ৩৩ স্কুলছাত্রী অসুস্থ হয়েছে পড়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার মোকামিয়া ইউনিয়নের মোকামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। পরে তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে বিদ্যালয়ে ক্লাস চলাকালীন সময়ে তারা অসুস্থ হয়ে পড়লে বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তাদের ভর্তি করা হয়। তবে চিকিৎসকের দাবি টিকার কারণে নয়, ছাত্রীরা ভয় পেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার ও গতকাল রোববার মোকামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯০ জন ছাত্রীকে এইচপিভি (হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস) টিকা দেওয়া হয়।
আজ সোমবার বিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরুর পূর্বে শিক্ষার্থীরা জাতীয় সঙ্গীত ও অ্যাসেম্বলিতে (পিটি) অংশগ্রহণ করে। এ সময় রৌদ্রের তাপের কারণে একজন ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এর অল্প সময় পর ষষ্ঠ শ্রেণীর এক ছাত্রী শ্রেণীকক্ষে অজ্ঞান হয়ে পড়ে। এরপর ধীরে ধীরে আরও মেয়েরা অসুস্থ হতে শুরু করলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তাদের চিকিৎসার জন্য বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন।
অসুস্থ হওয়া ছাত্রীদের বেশিরভাগই আগেরদিন রোববার এইচপিভি টিকা গ্রহণ করে। এ কারণে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ব্যাপক আতঙ্ক বিরাজ করছে।
মোকামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী তাইমা ইসলাম তিন্নি আজকের পত্রিকাকে বলে, আমরা যারা টিকা নিয়েছি তাদের রৌদ্রে দাঁড় করিয়ে অ্যাসেম্বলি (পিটি) করানো হয়েছে। আমরা স্যারকে নিষেধ করলেও তিনি আমাদের কথা শোনেননি। রোদে দাঁড়ানো অবস্থায় একজন অসুস্থ হয়ে পড়ে। এরপর ক্লাসে একজন অজ্ঞান হয়ে যায়। কিছু সময়ের মধ্যেই প্রায় ৪০ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে।
মোকামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃহস্পতিবার ২০ জন মেয়েকে টিকা নেওয়ার পরে তাদের ছুটি দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেই। রোববারও ৭০ জন মেয়েকে টিকা দেওয়ার পড়ে ছুটি দিয়ে দেই। আজ সোমবার বিদ্যালয়ে টিকার কোনো কার্যক্রম ছিল না। তারা জাতীয় সঙ্গীত ও অ্যাসেম্বলি করে ক্লাস রুমে চলে যায়। ক্লাস থেকে কয়েকজন ছাত্রীর অসুস্থ হওয়ার খবর পাই।
তখন প্রাথমিকভাবে স্থানীয় চিকিৎসকে খবর দেই। তবে পর্যায়ক্রমে অসুস্থ ছাত্রীর সংখ্যা বাড়ছিল। তখন আমি বেতাগী হাসপাতালে খবর দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ও অটোরিকশায় অসুস্থ সব ছাত্রীকে হাসপাতালে এনে ভর্তির ব্যবস্থা করি। তবে তারা কি কারণে অসুস্থ হয়েছে তা বুঝতে পারছি না। তবে বাচ্চারা একজনের দেখা দেখি আরেকজন আতঙ্কিত হয়ে অসুস্থ হতে পারে।
বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. মাহমুদ হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩৩ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আমরা তাদেরকে চিকিৎসা দিচ্ছি। তবে তারা কেউ টিকার কারণে অসুস্থ হয়নি। মেয়েরা রোদে পিটি করার কারণে কিছুটা দুর্বল হয়ে দুই একজন অসুস্থ হয়ে যায়। এটা দেখে বাকি মেয়েরা আতঙ্কিত (ম্যাস প্যানিক) হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৬ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১৩ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
১৭ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২১ মিনিট আগে