নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশালে চাঁদা না দেওয়ার অভিযোগে নামীদামি ১১টি যাত্রীবাহী পরিবহনের কাউন্টারে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। জেলা বাস মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক কিশোর চন্দ্র দের নেতৃত্বে গতকাল মঙ্গলবার রাতে কাউন্টারগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে বাসমালিক নেতারা কাউন্টারের সামনে বাস রেখে যাত্রী ওঠানামা করানোয় সড়কে যানজটকে দায়ী করেছেন।
বন্ধ করা কাউন্টারগুলো হচ্ছে গ্রীন লাইন, এনা, সোহাগ, শ্যামলী, ইউনিক, সাকুরা, হানিফ, টাইম ট্রাভেলস, ইউরো বিএম ও মিজান পরিবহন। তবে ছাত্রলীগ নেতার দুটি কাউন্টার বন্ধ করা হয়নি।
পদ্মা সেতু চালুর পর নামীদামি পরিবহন কোম্পানিগুলো ঢাকা থেকে বরিশাল-কুয়াকাটা পর্যন্ত বিলাসবহুল পরিবহন সার্ভিস চালু করে। মূল টার্মিনালে কাউন্টার থাকার পাশাপাশি মূল সড়কের দুই পাশে ভাড়া ভবনে বড় পরিসরে কাউন্টার স্থাপন করেছিল তারা। সেখানে যাত্রীদের বিশ্রামের সব সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়।
তবে বাসমালিক নেতারা তালা দেওয়ার অজুহাত হিসেবে কাউন্টারের সামনে বাস রেখে যাত্রী ওঠানামা করানোয় সড়কে যানজটকে দায়ী করেছেন। মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে কাউন্টারে তালা দেওয়া হয়েছে বলে দুই পরিবহন নেতার অনুসারীরা প্রচার চালান। তবে পুলিশ কমিশনার মো. সাইফুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, তিনি এ ধরনের কোনো নির্দেশ দেননি।
আজ বুধবার দেখা গেছে, টার্মিনালের দক্ষিণ প্রান্তে মহাসড়কের পাশে ইলিশ পরিবহন ও বিএমএফ পরিবহন কাউন্টার বন্ধ করা হয়নি। বাস টার্মিনাল সূত্র নিশ্চিত করেছে, এ দুটি কাউন্টারের নিয়ন্ত্রক মহানগর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রইছ আহমেদ মান্না। তিনি বাস মালিক গ্রুপের নির্বাহী সদস্য হলেও পুরো টার্মিনাল এলাকা নিয়ন্ত্রণ করেন।
বন্ধ কাউন্টারগুলোর কয়েকজন ব্যবস্থাপক বলেন, গতকাল মঙ্গলবার রাতে মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা এসে কাউন্টার থেকে যাত্রীদের বের করে দেন। তাঁরা কর্মচারীদের ভেতরে রেখেই তালা মারতে চেয়েছিলেন। এ সময় মেয়রের সঙ্গে তাঁদের দেখা করতে বলা হয়। কিন্তু দুই দিন চেষ্টা করেও তাঁরা মেয়রের সাক্ষাৎ পাননি।
গ্রীন লাইন পরিবহনের যাত্রী কাজী এনায়েত হোসেন বলেন, তিনি প্রায়ই এই পরিবহনে ঢাকায় যান। টার্মিনালের ভেতরে বসার ও টয়লেটের ব্যবস্থা নেই। কয়েকটি পরিবহন কোম্পানি নিজ উদ্যোগে এসব ব্যবস্থা করেছিল। সেগুলো বন্ধ করে দেওয়ায় যাত্রীদের দুর্ভোগ বাড়ছে।
এ প্রসঙ্গে বাস মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক কিশোর কুমার দে বলেন, টার্মিনাল এলাকায় যানজট ও শৃঙ্খলা ফেরাতে সিটি মেয়র ও পুলিশ কমিশনার মূল সড়কের দুই পাশের কাউন্টার বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি চাঁদা চাওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ফরিদ আহমেদ বলেন, কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে যানজট নিরসনে মেয়রের নির্দেশে তাঁরা মূল সড়কের দুই পাশে থাকা বাস কাউন্টারগুলো বন্ধ করে দিয়েছেন। তাঁরা কাউকে মেয়রের সঙ্গে দেখা করতে বলেননি। ইলিশ ও বিএমএফ পরিবহনের সড়কের পাশের কাউন্টার বন্ধ না করার কারণ জানতে তিনি বলেন, টার্মিনালের ওই দিকে যানজট প্রকট নয়।
বরিশালে চাঁদা না দেওয়ার অভিযোগে নামীদামি ১১টি যাত্রীবাহী পরিবহনের কাউন্টারে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। জেলা বাস মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক কিশোর চন্দ্র দের নেতৃত্বে গতকাল মঙ্গলবার রাতে কাউন্টারগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে বাসমালিক নেতারা কাউন্টারের সামনে বাস রেখে যাত্রী ওঠানামা করানোয় সড়কে যানজটকে দায়ী করেছেন।
বন্ধ করা কাউন্টারগুলো হচ্ছে গ্রীন লাইন, এনা, সোহাগ, শ্যামলী, ইউনিক, সাকুরা, হানিফ, টাইম ট্রাভেলস, ইউরো বিএম ও মিজান পরিবহন। তবে ছাত্রলীগ নেতার দুটি কাউন্টার বন্ধ করা হয়নি।
পদ্মা সেতু চালুর পর নামীদামি পরিবহন কোম্পানিগুলো ঢাকা থেকে বরিশাল-কুয়াকাটা পর্যন্ত বিলাসবহুল পরিবহন সার্ভিস চালু করে। মূল টার্মিনালে কাউন্টার থাকার পাশাপাশি মূল সড়কের দুই পাশে ভাড়া ভবনে বড় পরিসরে কাউন্টার স্থাপন করেছিল তারা। সেখানে যাত্রীদের বিশ্রামের সব সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়।
তবে বাসমালিক নেতারা তালা দেওয়ার অজুহাত হিসেবে কাউন্টারের সামনে বাস রেখে যাত্রী ওঠানামা করানোয় সড়কে যানজটকে দায়ী করেছেন। মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে কাউন্টারে তালা দেওয়া হয়েছে বলে দুই পরিবহন নেতার অনুসারীরা প্রচার চালান। তবে পুলিশ কমিশনার মো. সাইফুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, তিনি এ ধরনের কোনো নির্দেশ দেননি।
আজ বুধবার দেখা গেছে, টার্মিনালের দক্ষিণ প্রান্তে মহাসড়কের পাশে ইলিশ পরিবহন ও বিএমএফ পরিবহন কাউন্টার বন্ধ করা হয়নি। বাস টার্মিনাল সূত্র নিশ্চিত করেছে, এ দুটি কাউন্টারের নিয়ন্ত্রক মহানগর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রইছ আহমেদ মান্না। তিনি বাস মালিক গ্রুপের নির্বাহী সদস্য হলেও পুরো টার্মিনাল এলাকা নিয়ন্ত্রণ করেন।
বন্ধ কাউন্টারগুলোর কয়েকজন ব্যবস্থাপক বলেন, গতকাল মঙ্গলবার রাতে মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা এসে কাউন্টার থেকে যাত্রীদের বের করে দেন। তাঁরা কর্মচারীদের ভেতরে রেখেই তালা মারতে চেয়েছিলেন। এ সময় মেয়রের সঙ্গে তাঁদের দেখা করতে বলা হয়। কিন্তু দুই দিন চেষ্টা করেও তাঁরা মেয়রের সাক্ষাৎ পাননি।
গ্রীন লাইন পরিবহনের যাত্রী কাজী এনায়েত হোসেন বলেন, তিনি প্রায়ই এই পরিবহনে ঢাকায় যান। টার্মিনালের ভেতরে বসার ও টয়লেটের ব্যবস্থা নেই। কয়েকটি পরিবহন কোম্পানি নিজ উদ্যোগে এসব ব্যবস্থা করেছিল। সেগুলো বন্ধ করে দেওয়ায় যাত্রীদের দুর্ভোগ বাড়ছে।
এ প্রসঙ্গে বাস মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক কিশোর কুমার দে বলেন, টার্মিনাল এলাকায় যানজট ও শৃঙ্খলা ফেরাতে সিটি মেয়র ও পুলিশ কমিশনার মূল সড়কের দুই পাশের কাউন্টার বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি চাঁদা চাওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ফরিদ আহমেদ বলেন, কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে যানজট নিরসনে মেয়রের নির্দেশে তাঁরা মূল সড়কের দুই পাশে থাকা বাস কাউন্টারগুলো বন্ধ করে দিয়েছেন। তাঁরা কাউকে মেয়রের সঙ্গে দেখা করতে বলেননি। ইলিশ ও বিএমএফ পরিবহনের সড়কের পাশের কাউন্টার বন্ধ না করার কারণ জানতে তিনি বলেন, টার্মিনালের ওই দিকে যানজট প্রকট নয়।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে