বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনায় কাওসার সিকদার নামের এক ব্যক্তিকে ডিবি পুলিশ সদস্যরা গাঁজাসহ আটক করেছেন। কাওসারকে আটক করায় পুলিশের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করে নিজ ঘরে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন বড় ভাই ফেরদৌস সিকদার বাবু। আজ শনিবার বেলা ১টার দিকে বরগুনা সদর উপজেলার কেওড়াবুনিয়া ইউনিয়নের আমরাঝুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তবে স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন। পুলিশ বলছে, অপরাধ আড়াল করতে অপরাধী ও স্বজনেরা নানা কৌশল অবলম্বন করে।
স্থানীয় সূত্র বলছে, বরগুনা সদর উপজেলার ৪ নম্বর কেওড়াবুনিয়া ইউনিয়নের আমড়াঝুড়ি এলাকা থেকে দুই কেজি গাঁজাসহ কাওসার সিকদার নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা। কাওসার শিকদার পুলিশে চাকরি করতেন। চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়ার পূর্বে বরিশাল জেলা পুলিশের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
কাওসারকে আটক করে বাড়ি থেকে নিয়ে আসার পর বেলা ১টার দিকে বড় ভাই ফেরদৌস সিকদার বাবু কেরোসিন ঢেলে নিজেদের ঘরে আগুন ধরিয়ে দেন। আগুন ধরানোর দৃশ্য নিজের ফেসবুক আইডিতে লাইভ করেন ফেরদৌস।
ফেরদৌস সিকদার বাবু বলেন, ডিবি পুলিশের এসআই জাহিদ আমার বাড়িতে এসে ছোটভাই কাওসারকে ডেকে সামনে গাঁজার পোটলা ফেলে বলে, তুই এই গাঁজার ব্যবসা করিস। এবার চল আমাদের সঙ্গে। আমি আসার পর আমাকে বলে, তোরে তো কালকে পাইনাই, তোরে পাইলে গাঁজা দিতাম ২০ কেজি।
লাইভে ফেরদৌস দাবি করেন, স্থানীয় মাদকব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় এবং ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় প্রতিপক্ষ পুলিশের সঙ্গে আঁতাত করে তার ভাই কাওসারকে গাঁজাসহ আটক করিয়েছে। এর প্রতিবাদে তিনি নিজের ঘরে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন। ১৭ মিনিটের লাইভে ফেরদৌস তার ভাইকে নির্দোষ দাবি করেন। আগুনে ঘরের সামনের অংশ পুড়ে যাওয়ার পর এলাকাবাসী ছুটে এসে নিয়ন্ত্রণ করেন।
বরগুনা জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, অভিযান চালিয়ে বরখাস্ত হওয়া পুলিশ সদস্য কাওসারকে আমড়াঝুড়ি এলাকায় তাঁর বাড়ির সামনে থেকে আটক করে ডিবি পুলিশ। এ সময় কাওসারের সঙ্গে থাকা পলিব্যাগে মোড়ানো অবস্থায় ২ কেজি গাজা উদ্ধার করেন ডিবি পুলিশ সদস্যরা।
বরগুনায় কাওসার সিকদার নামের এক ব্যক্তিকে ডিবি পুলিশ সদস্যরা গাঁজাসহ আটক করেছেন। কাওসারকে আটক করায় পুলিশের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করে নিজ ঘরে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন বড় ভাই ফেরদৌস সিকদার বাবু। আজ শনিবার বেলা ১টার দিকে বরগুনা সদর উপজেলার কেওড়াবুনিয়া ইউনিয়নের আমরাঝুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তবে স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন। পুলিশ বলছে, অপরাধ আড়াল করতে অপরাধী ও স্বজনেরা নানা কৌশল অবলম্বন করে।
স্থানীয় সূত্র বলছে, বরগুনা সদর উপজেলার ৪ নম্বর কেওড়াবুনিয়া ইউনিয়নের আমড়াঝুড়ি এলাকা থেকে দুই কেজি গাঁজাসহ কাওসার সিকদার নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা। কাওসার শিকদার পুলিশে চাকরি করতেন। চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়ার পূর্বে বরিশাল জেলা পুলিশের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
কাওসারকে আটক করে বাড়ি থেকে নিয়ে আসার পর বেলা ১টার দিকে বড় ভাই ফেরদৌস সিকদার বাবু কেরোসিন ঢেলে নিজেদের ঘরে আগুন ধরিয়ে দেন। আগুন ধরানোর দৃশ্য নিজের ফেসবুক আইডিতে লাইভ করেন ফেরদৌস।
ফেরদৌস সিকদার বাবু বলেন, ডিবি পুলিশের এসআই জাহিদ আমার বাড়িতে এসে ছোটভাই কাওসারকে ডেকে সামনে গাঁজার পোটলা ফেলে বলে, তুই এই গাঁজার ব্যবসা করিস। এবার চল আমাদের সঙ্গে। আমি আসার পর আমাকে বলে, তোরে তো কালকে পাইনাই, তোরে পাইলে গাঁজা দিতাম ২০ কেজি।
লাইভে ফেরদৌস দাবি করেন, স্থানীয় মাদকব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় এবং ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় প্রতিপক্ষ পুলিশের সঙ্গে আঁতাত করে তার ভাই কাওসারকে গাঁজাসহ আটক করিয়েছে। এর প্রতিবাদে তিনি নিজের ঘরে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন। ১৭ মিনিটের লাইভে ফেরদৌস তার ভাইকে নির্দোষ দাবি করেন। আগুনে ঘরের সামনের অংশ পুড়ে যাওয়ার পর এলাকাবাসী ছুটে এসে নিয়ন্ত্রণ করেন।
বরগুনা জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, অভিযান চালিয়ে বরখাস্ত হওয়া পুলিশ সদস্য কাওসারকে আমড়াঝুড়ি এলাকায় তাঁর বাড়ির সামনে থেকে আটক করে ডিবি পুলিশ। এ সময় কাওসারের সঙ্গে থাকা পলিব্যাগে মোড়ানো অবস্থায় ২ কেজি গাজা উদ্ধার করেন ডিবি পুলিশ সদস্যরা।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২১ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৭ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে