কলাপাড়া (পটুয়াখালীর) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে বছরের সব সময়ই কমবেশি পর্যটক থাকে। তবে সবচেয়ে বেশি মুখরিত থাকে অক্টোবর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত। কিন্তু এবার চলতি মার্চ মাসেও পর্যটকের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। রমজানের শুরু থেকেই শূন্য হয়ে পড়েছে সৈকত। এতে করে বেকার দিন কাটাচ্ছেন পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
আজ শুক্রবার সৈকতের সবগুলো পয়েন্ট ঘুরে তেমন কোনো পর্যটক দেখা যায়নি। সৈকতের ছাতা, বেঞ্চগুলো গুছিয়ে রেখেছিলেন ব্যবসায়ীরা। ঝিনুকের দোকানদারেরাও তাঁদের স্টলগুলো বন্ধ রাখেন। কিছু দোকানি পসরা সাজিয়ে বসলেও সন্ধ্যা নামার আগেই তা-ও গুটিয়ে নেন।
শুধু ছাতা, বেঞ্চ, ঝিনুক বা শুঁটকি ব্যবসায়ীরাই নন, হোটেল ব্যবসায়ীরাও পাচ্ছেন না একটি কক্ষ বুকিং দেওয়ার মতো পর্যটক। তবে তাঁদের আশা, রমজানের প্রথম দিকে পর্যটক না পেলেও মাঝখান থেকে কিছু পর্যটক পেতে পারেন।
কুয়াকাটা হোটেল সি-গার্ল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের ম্যানেজার সেন্টু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রমজান মাসে রেস্টুরেন্ট খোলা রাখতে গেলে প্রায় অর্ধলক্ষ টাকা লোকসান হয়। তাই বাধ্য হয়ে বন্ধ রেখেছি। কর্মচারীদের ছুটি দিয়ে বাড়ি পাঠিয়েছি। তবে পর্যটক বাড়লে আবার খুলে দেব।’
কুয়াকাটা সৈকতের ফটোগ্রাফার আ. রহিম বলেন, ‘রমজান শুরুর দিন থেকেই পর্যটকশূন্য সৈকত। মার্চ মাসে আমরা ভরপুর পর্যটক পেয়ে থাকি। তবে এবার তা বন্ধ হয়ে গেছে। ক্যামেরা নিয়ে সৈকতে নামি কিন্তু কোনো লোক নাই, সারা দিনে ১০০ টাকাও ইনকাম নাই।’
সৈকতের আচারের দোকানি নাসির উদ্দিন জানান, রমজানের শুরুটা পর্যটকশূন্য হলেও ১০ রমজানের পর তাঁদের আগমন ঘটবে—এমনটা মনে হচ্ছে। বর্তমানে পর্যটক নেই তাই অনেক দোকান বন্ধ রয়েছে। কিছু দোকান খুলে ব্যবসায়ীরা সময় কাটাচ্ছেন, তবে ইফতারের আগে বন্ধ করে দেন।
এ নিয়ে কথা হলে ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটার (টোয়াক) প্রেসিডেন্ট রুমান ইমতিয়াজ তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিবছরই রমজান মাসের প্রথম দিকে পর্যটক তুলনামূলক অনেকটা কম থাকে। বর্তমানেও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। তবে আমরা ১০-১৫ রমজানে কিছু বুকিং পেয়েছি। সেই সঙ্গে ঈদে লম্বা বন্ধ থাকায় অগ্রিম ভালো একটা বুকিং পাওয়ার আশা করছি।’
ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের পুলিশ পরিদর্শক কাজী শাখাওয়াত হোসেন তপু জানান, বর্তমানে কুয়াকাটায় পর্যটক নেই। কিন্তু তাঁদের টহল দল এখনো সৈকতে দায়িত্ব পালন করছে।
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে বছরের সব সময়ই কমবেশি পর্যটক থাকে। তবে সবচেয়ে বেশি মুখরিত থাকে অক্টোবর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত। কিন্তু এবার চলতি মার্চ মাসেও পর্যটকের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। রমজানের শুরু থেকেই শূন্য হয়ে পড়েছে সৈকত। এতে করে বেকার দিন কাটাচ্ছেন পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
আজ শুক্রবার সৈকতের সবগুলো পয়েন্ট ঘুরে তেমন কোনো পর্যটক দেখা যায়নি। সৈকতের ছাতা, বেঞ্চগুলো গুছিয়ে রেখেছিলেন ব্যবসায়ীরা। ঝিনুকের দোকানদারেরাও তাঁদের স্টলগুলো বন্ধ রাখেন। কিছু দোকানি পসরা সাজিয়ে বসলেও সন্ধ্যা নামার আগেই তা-ও গুটিয়ে নেন।
শুধু ছাতা, বেঞ্চ, ঝিনুক বা শুঁটকি ব্যবসায়ীরাই নন, হোটেল ব্যবসায়ীরাও পাচ্ছেন না একটি কক্ষ বুকিং দেওয়ার মতো পর্যটক। তবে তাঁদের আশা, রমজানের প্রথম দিকে পর্যটক না পেলেও মাঝখান থেকে কিছু পর্যটক পেতে পারেন।
কুয়াকাটা হোটেল সি-গার্ল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের ম্যানেজার সেন্টু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রমজান মাসে রেস্টুরেন্ট খোলা রাখতে গেলে প্রায় অর্ধলক্ষ টাকা লোকসান হয়। তাই বাধ্য হয়ে বন্ধ রেখেছি। কর্মচারীদের ছুটি দিয়ে বাড়ি পাঠিয়েছি। তবে পর্যটক বাড়লে আবার খুলে দেব।’
কুয়াকাটা সৈকতের ফটোগ্রাফার আ. রহিম বলেন, ‘রমজান শুরুর দিন থেকেই পর্যটকশূন্য সৈকত। মার্চ মাসে আমরা ভরপুর পর্যটক পেয়ে থাকি। তবে এবার তা বন্ধ হয়ে গেছে। ক্যামেরা নিয়ে সৈকতে নামি কিন্তু কোনো লোক নাই, সারা দিনে ১০০ টাকাও ইনকাম নাই।’
সৈকতের আচারের দোকানি নাসির উদ্দিন জানান, রমজানের শুরুটা পর্যটকশূন্য হলেও ১০ রমজানের পর তাঁদের আগমন ঘটবে—এমনটা মনে হচ্ছে। বর্তমানে পর্যটক নেই তাই অনেক দোকান বন্ধ রয়েছে। কিছু দোকান খুলে ব্যবসায়ীরা সময় কাটাচ্ছেন, তবে ইফতারের আগে বন্ধ করে দেন।
এ নিয়ে কথা হলে ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটার (টোয়াক) প্রেসিডেন্ট রুমান ইমতিয়াজ তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিবছরই রমজান মাসের প্রথম দিকে পর্যটক তুলনামূলক অনেকটা কম থাকে। বর্তমানেও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। তবে আমরা ১০-১৫ রমজানে কিছু বুকিং পেয়েছি। সেই সঙ্গে ঈদে লম্বা বন্ধ থাকায় অগ্রিম ভালো একটা বুকিং পাওয়ার আশা করছি।’
ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের পুলিশ পরিদর্শক কাজী শাখাওয়াত হোসেন তপু জানান, বর্তমানে কুয়াকাটায় পর্যটক নেই। কিন্তু তাঁদের টহল দল এখনো সৈকতে দায়িত্ব পালন করছে।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১৬ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২৩ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২৭ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
৩২ মিনিট আগে