পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর বাউফলে সাবেক চিফ হুইপের এপিএস পরিচয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন এক ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী। লিফলেট ও পোস্টারে কোনো ধরনের রাজনৈতিক বা সরকারি পদ পদবি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা মানছেন না তিনি। এমনকি আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়টি স্বীকার করে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে অঙ্গীকার করে লিখিত দিয়েও তা না মেনে একইভাবে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে প্রচারণা চালিয়ে আসছেন।
ওই প্রার্থীর নাম মো. আনিছুর রহমান। তিনি দশম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ ও পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আ স ম ফিরোজের এপিএস হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বাউফল উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিনি। গত ৩ মে প্রচারণা শুরুর দিন থেকে তার লিফট ও পোস্টারে নিজের দশম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপের এপিএস পরিচয় ব্যবহার করছেন তিনি।
এদিকে আনিছুরের আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়টি উল্লেখ করে গত ৯ মে তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. মাহমুদ রাহাত উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। ১০ মে সকালে মো. আনিছুর রহমান রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসারের কাছে লিখিত দিয়ে এমন কাজ করবেন না বলে জানালেও তিনি তা মানছেন না।
ওই দিন (১০ মে) রাতেই পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে দশম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ এর এপিএস পরিচয় ব্যবহার করা সেই পুরোনো পোস্টারই সাঁটিয়েছেন এবং লিফলেট বিতরণ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী আনিছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি জানতাম না নির্বাচনী আচরণবিধিতে এমনটা উল্লেখ আছে। তবে জানার পর রিটার্নিং কর্মকর্তাকে বলেছি আগের ছাপানো অপোস্টার ১০ মে পর্যন্ত লাগাবো। আমার নতুন পোস্টার ও লিফলেট এসেছে সেখানে কোনো পরিচয় লাগানো হয়নি।’
এ ব্যাপারে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাহমুদ রাহাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দশম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ ছিলেন বাউফলের বর্তমান সংসদ সদস্য আ স ম ফিরোজ। এই লিফলেট ও পোস্টারের কারণে স্থানীয় ভোটাররা বিচলিত হচ্ছেন। পুনরায় পোস্টার লাগানোর ঘটনায় বোঝা যাচ্ছে আনিছুর রহমানকে এমপি সাহেব নিজেই প্রার্থী করেছেন।’
বাউফল উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও পটুয়াখালীর সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার খান আবি শাহানুর খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। আর এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। তবে খোঁজ খবর নিচ্ছি।’
পটুয়াখালীর বাউফলে সাবেক চিফ হুইপের এপিএস পরিচয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন এক ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী। লিফলেট ও পোস্টারে কোনো ধরনের রাজনৈতিক বা সরকারি পদ পদবি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা মানছেন না তিনি। এমনকি আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়টি স্বীকার করে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে অঙ্গীকার করে লিখিত দিয়েও তা না মেনে একইভাবে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে প্রচারণা চালিয়ে আসছেন।
ওই প্রার্থীর নাম মো. আনিছুর রহমান। তিনি দশম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ ও পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আ স ম ফিরোজের এপিএস হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বাউফল উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিনি। গত ৩ মে প্রচারণা শুরুর দিন থেকে তার লিফট ও পোস্টারে নিজের দশম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপের এপিএস পরিচয় ব্যবহার করছেন তিনি।
এদিকে আনিছুরের আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়টি উল্লেখ করে গত ৯ মে তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. মাহমুদ রাহাত উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। ১০ মে সকালে মো. আনিছুর রহমান রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসারের কাছে লিখিত দিয়ে এমন কাজ করবেন না বলে জানালেও তিনি তা মানছেন না।
ওই দিন (১০ মে) রাতেই পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে দশম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ এর এপিএস পরিচয় ব্যবহার করা সেই পুরোনো পোস্টারই সাঁটিয়েছেন এবং লিফলেট বিতরণ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী আনিছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি জানতাম না নির্বাচনী আচরণবিধিতে এমনটা উল্লেখ আছে। তবে জানার পর রিটার্নিং কর্মকর্তাকে বলেছি আগের ছাপানো অপোস্টার ১০ মে পর্যন্ত লাগাবো। আমার নতুন পোস্টার ও লিফলেট এসেছে সেখানে কোনো পরিচয় লাগানো হয়নি।’
এ ব্যাপারে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাহমুদ রাহাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দশম জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ ছিলেন বাউফলের বর্তমান সংসদ সদস্য আ স ম ফিরোজ। এই লিফলেট ও পোস্টারের কারণে স্থানীয় ভোটাররা বিচলিত হচ্ছেন। পুনরায় পোস্টার লাগানোর ঘটনায় বোঝা যাচ্ছে আনিছুর রহমানকে এমপি সাহেব নিজেই প্রার্থী করেছেন।’
বাউফল উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও পটুয়াখালীর সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার খান আবি শাহানুর খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। আর এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। তবে খোঁজ খবর নিচ্ছি।’
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১২ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১৭ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
৩২ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে