মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদীতে ঝড়ে অর্ধশতাধিক ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। এ সময় নারী ও শিশুসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। ঝড়ে ঘর ভেঙে যাওয়ায় প্রায় ২০টি পরিবার খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে।
গতকাল সোমবার রাতে ঝড়ে উপজেলার সফিপুর, গাছুয়া ও চরকালেখান ইউনিয়নে অর্ধশতাধিক ঘর বিধ্বস্ত হয়ে যায়।
স্থানীয়রা জানান, ঝড়ে চরকালেখান ইউনিয়নের হাবিবুর রহমান শেখের ঘরসহ প্রায় ২০ থেকে ২৫টি ঘর ভেঙে যায়। অনেকের রান্নাঘর ও গরু ঘরও ভেঙে গেছে। একই সময় গাছুয়া ইউনিয়নের গলইভাঙা গ্রামের রাজ্জাক সরদার ও তাঁর ছেলে নাজমুল সরদারের ঘর ভেঙে যায়। ওই সময় নাজমুল সরদারের স্ত্রী সোনিয়া বেগম এবং ছেলে নাইম আহত হন।
সফিপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. হান্নান চৌকিদার জানান, ঝড়ে সফিপুর ইউনিয়নের প্রধানমন্ত্রীর উপহারের তিনটি ঘরসহ প্রায় ১০টি ঘর ভেঙে গেছে।
চরকালেখান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মো. মিরাজুল ইসলাম সরদার বলেন, ঝড়ে অনেক পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তাঁদের সহায়তার জন্য তালিকা করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে দেওয়া হয়েছে।
গাছুয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. সোহেল আকন বলেন, ঝড়ে গলইভাঙা গ্রামের ১০ টির মতো বাড়ি ভেঙে গেছে। এসব পরিবার খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছে। দ্রুত সরকারি সহায়তা না পেলে বর্ষায় পরিবারগুলোকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হবে।
এ বিষয়ে মুলাদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বকুল চন্দ্র কবিরাজ বলেন, ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যদের কাছ থেকে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা সংগ্রহ করে জেলায় পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলে দ্রুত ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
বরিশালের মুলাদীতে ঝড়ে অর্ধশতাধিক ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। এ সময় নারী ও শিশুসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। ঝড়ে ঘর ভেঙে যাওয়ায় প্রায় ২০টি পরিবার খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে।
গতকাল সোমবার রাতে ঝড়ে উপজেলার সফিপুর, গাছুয়া ও চরকালেখান ইউনিয়নে অর্ধশতাধিক ঘর বিধ্বস্ত হয়ে যায়।
স্থানীয়রা জানান, ঝড়ে চরকালেখান ইউনিয়নের হাবিবুর রহমান শেখের ঘরসহ প্রায় ২০ থেকে ২৫টি ঘর ভেঙে যায়। অনেকের রান্নাঘর ও গরু ঘরও ভেঙে গেছে। একই সময় গাছুয়া ইউনিয়নের গলইভাঙা গ্রামের রাজ্জাক সরদার ও তাঁর ছেলে নাজমুল সরদারের ঘর ভেঙে যায়। ওই সময় নাজমুল সরদারের স্ত্রী সোনিয়া বেগম এবং ছেলে নাইম আহত হন।
সফিপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. হান্নান চৌকিদার জানান, ঝড়ে সফিপুর ইউনিয়নের প্রধানমন্ত্রীর উপহারের তিনটি ঘরসহ প্রায় ১০টি ঘর ভেঙে গেছে।
চরকালেখান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মো. মিরাজুল ইসলাম সরদার বলেন, ঝড়ে অনেক পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তাঁদের সহায়তার জন্য তালিকা করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে দেওয়া হয়েছে।
গাছুয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. সোহেল আকন বলেন, ঝড়ে গলইভাঙা গ্রামের ১০ টির মতো বাড়ি ভেঙে গেছে। এসব পরিবার খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছে। দ্রুত সরকারি সহায়তা না পেলে বর্ষায় পরিবারগুলোকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হবে।
এ বিষয়ে মুলাদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বকুল চন্দ্র কবিরাজ বলেন, ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যদের কাছ থেকে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা সংগ্রহ করে জেলায় পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলে দ্রুত ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৫ ঘণ্টা আগে