পিরোজপুর প্রতিনিধি
পিরোজপুরের ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের নামফলকে দুই বছর ধরে বাতিল হয়ে যাওয়া পুরোনো মোবাইল নম্বরটি লেখা রয়েছে। এতে জরুরি সময়ে ফায়ার সার্ভিসকে ডাকতে ওই নম্বরে ফোন করে সাড়া পান না স্থানীয় বাসিন্দারা। ফায়ার সার্ভিসের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এমন পরিস্থিতি জনমনে অসন্তোষ তৈরি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে অনেকে বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। নামফলকে এখনো নতুন নম্বরটি স্থান না পাওয়াকে বড় ধরনের গাফিলতি বলে মনে করছেন তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দুর্ঘটনা বা অগ্নিকাণ্ডের মতো জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত সহায়তা চেয়ে স্টেশনের নামফলকে থাকা নম্বরে ফোন করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায় না। একাধিকবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে কেউ কেউ বাধ্য হন সরাসরি স্টেশনে গিয়ে খবর দিতে।
বালিপাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা জাহিদ হাসান বলেন, ‘এক আত্মীয়ের বাড়িতে আগুন লাগলে স্টেশনের বোর্ডে থাকা নম্বরে ফোন দিই, কিন্তু কোনোভাবেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। পরে বাইকে করে স্টেশনে গিয়ে জানাতে হয়।’
স্থানীয় আমজাদ মুন্সি বলেন, ‘আগুন লাগলে আমরা ফায়ার সার্ভিসের নম্বরে ফোন করে পাই না। নতুন নম্বর ফায়ার সার্ভিস দেয় না। ফলে আমরা চরম ভোগান্তিতে আছি। অতি দ্রুত বোর্ডে ফায়ার সার্ভিসের নম্বর পরিবর্তন করা দরকার।’
স্থানীয় বাসিন্দা মাজেদ তালুকদার জানান, দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানের এমন অবহেলা মানুষের জীবন ও সম্পদের জন্য মারাত্মক হুমকি। দ্রুত নামফলক হালনাগাদ করে সচল নম্বর প্রদর্শন ও তা সর্বসাধারণের মাঝে প্রচারের দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা নুরুজ্জামান শরীফ বলেন, ‘করপোরেট সিম পরিবর্তনের পর আমরা নতুন নম্বর ব্যবহার করছি। তবে বরাদ্দ না থাকায় নামফলকের পুরোনো নম্বরটি পরিবর্তন করা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করছি, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন নম্বরটি নামফলকে স্থাপন করা হবে।’
উল্লেখ্য, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশব্যাপী সব ফায়ার স্টেশনে ব্যবহারের জন্য বাংলালিংকের করপোরেট সিম সরবরাহ করা হয়। সেই অনুযায়ী ২০২৩ সালের ১ জুন থেকে ইন্দুরকানী স্টেশনের আগের গ্রামীণফোন নম্বরটি বাতিল করে চালু করা হয় নতুন নম্বর ০১৯০১০২৩৯৭৩। কিন্তু দুই বছর পার হলেও নামফলকে এখনো স্থান পায়নি নতুন নম্বরটি।
পিরোজপুরের ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের নামফলকে দুই বছর ধরে বাতিল হয়ে যাওয়া পুরোনো মোবাইল নম্বরটি লেখা রয়েছে। এতে জরুরি সময়ে ফায়ার সার্ভিসকে ডাকতে ওই নম্বরে ফোন করে সাড়া পান না স্থানীয় বাসিন্দারা। ফায়ার সার্ভিসের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এমন পরিস্থিতি জনমনে অসন্তোষ তৈরি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে অনেকে বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। নামফলকে এখনো নতুন নম্বরটি স্থান না পাওয়াকে বড় ধরনের গাফিলতি বলে মনে করছেন তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দুর্ঘটনা বা অগ্নিকাণ্ডের মতো জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত সহায়তা চেয়ে স্টেশনের নামফলকে থাকা নম্বরে ফোন করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায় না। একাধিকবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে কেউ কেউ বাধ্য হন সরাসরি স্টেশনে গিয়ে খবর দিতে।
বালিপাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা জাহিদ হাসান বলেন, ‘এক আত্মীয়ের বাড়িতে আগুন লাগলে স্টেশনের বোর্ডে থাকা নম্বরে ফোন দিই, কিন্তু কোনোভাবেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। পরে বাইকে করে স্টেশনে গিয়ে জানাতে হয়।’
স্থানীয় আমজাদ মুন্সি বলেন, ‘আগুন লাগলে আমরা ফায়ার সার্ভিসের নম্বরে ফোন করে পাই না। নতুন নম্বর ফায়ার সার্ভিস দেয় না। ফলে আমরা চরম ভোগান্তিতে আছি। অতি দ্রুত বোর্ডে ফায়ার সার্ভিসের নম্বর পরিবর্তন করা দরকার।’
স্থানীয় বাসিন্দা মাজেদ তালুকদার জানান, দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানের এমন অবহেলা মানুষের জীবন ও সম্পদের জন্য মারাত্মক হুমকি। দ্রুত নামফলক হালনাগাদ করে সচল নম্বর প্রদর্শন ও তা সর্বসাধারণের মাঝে প্রচারের দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা নুরুজ্জামান শরীফ বলেন, ‘করপোরেট সিম পরিবর্তনের পর আমরা নতুন নম্বর ব্যবহার করছি। তবে বরাদ্দ না থাকায় নামফলকের পুরোনো নম্বরটি পরিবর্তন করা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করছি, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন নম্বরটি নামফলকে স্থাপন করা হবে।’
উল্লেখ্য, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশব্যাপী সব ফায়ার স্টেশনে ব্যবহারের জন্য বাংলালিংকের করপোরেট সিম সরবরাহ করা হয়। সেই অনুযায়ী ২০২৩ সালের ১ জুন থেকে ইন্দুরকানী স্টেশনের আগের গ্রামীণফোন নম্বরটি বাতিল করে চালু করা হয় নতুন নম্বর ০১৯০১০২৩৯৭৩। কিন্তু দুই বছর পার হলেও নামফলকে এখনো স্থান পায়নি নতুন নম্বরটি।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৬ ঘণ্টা আগে