নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের নেছারাবাদে এক বৃদ্ধ ও তাঁর ছেলেকে মারধর করা হয়েছে। তাঁদের অভিযোগ, নয়ন গাজী (৩৮) নামের এক যুবক তাঁদের কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন। ওই টাকা না দেওয়ায় তাঁদের বেদম মারধর করেন নয়ন।
আজ রোববার দুপুরে উপজেলার সমুদয়কাঠি ইউনিয়নের মৈশানি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিরা হলেন ননী গোপাল সরকার (৬০) ও তাঁর ছেলে শম্ভু সরকার (৪৪)। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহত শম্ভু সরকারকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক লিমা আক্তার বলেন, ‘আহত শম্ভু সরকারের অবস্থা গুরুতর। তাঁর মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে প্রচণ্ড আঘাত রয়েছে। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়েছে।’
ননী গোপাল সরকারের মেয়ে খুকু রানী দাস বলেন, ‘নয়ন গাজী কয়েক দিন ধরে আমার বাবার কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা চেয়ে আসছেন। কিন্তু ভয়ে বিষয়টি এত দিন কাউকে কিছু বলিনি। তা ছাড়া আমাদের কাছে নগদ কোনো টাকা–পয়সা নেই বলে জোর করে জমি লিখে দেওয়ার জন্য তিনি চাপ সৃষ্টি করছিলেন। আজ (রোববার) সকালেও একাধিকবার টাকা অথবা জমি লিখে দেওয়ার জন্য চাপ দেন। টাকা দিতে না পারায় তিনি বাড়িতে ঢুকে আমার ভাইকে বেদম পিটিয়েছেন। পরে রাস্তায় বাবাকে পেয়ে তাঁকেও মারধর করেন। নয়ন দীর্ঘদিন ধরে আমাদের মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করে যাচ্ছেন।’
ননী গোপাল সরকার বলেন, ‘আমি শেখেরহাট বাজারে ছিলাম। এ সময় আমার ছেলেকে বাড়িতে ঢুকে নয়ন মারধর করছে বলে খবর আসে। পরে বাড়িতে এলে আমাকেও সে মারধর করে। আমি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। এখন বার্ধক্যজনিত কারণে কোনো কাজ করতে পারি না। আমার কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করছিল দীর্ঘদিন ধরে। আমার নগদ কোনো টাকা নেই। আমি এর বিচার চাই।’
অভিযোগের বিষয়ে নয়ন গাজী বলেন, ‘ননী গোপালের সঙ্গে জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে। আমি ওই পরিবারের কাছে সাড়ে ৬১ শতাংশ জমি পাই। এ বিষয়ে আদালতে মামলা চলছে। আজ সকালে ওই জায়গায় গাছ বিক্রি করছিলেন শম্ভু সরকার। আমি বাধা দিলে তাঁদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। তাঁদের মারধর করা হয়নি। চিকন ধরনের কোনো কঞ্চি দিয়ে নিজেকে আত্মরক্ষার জন্য দেওয়া দুই-একটি পিটুনি লাগতে পারে।’
নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বনি আমিন বলেন, ‘চাঁদা না পেয়ে এক বৃদ্ধ ও তাঁর ছেলেকে মারধরের অভিযোগ পেয়েছি। খবর পেয়ে হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পিরোজপুরের নেছারাবাদে এক বৃদ্ধ ও তাঁর ছেলেকে মারধর করা হয়েছে। তাঁদের অভিযোগ, নয়ন গাজী (৩৮) নামের এক যুবক তাঁদের কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন। ওই টাকা না দেওয়ায় তাঁদের বেদম মারধর করেন নয়ন।
আজ রোববার দুপুরে উপজেলার সমুদয়কাঠি ইউনিয়নের মৈশানি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিরা হলেন ননী গোপাল সরকার (৬০) ও তাঁর ছেলে শম্ভু সরকার (৪৪)। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহত শম্ভু সরকারকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক লিমা আক্তার বলেন, ‘আহত শম্ভু সরকারের অবস্থা গুরুতর। তাঁর মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে প্রচণ্ড আঘাত রয়েছে। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়েছে।’
ননী গোপাল সরকারের মেয়ে খুকু রানী দাস বলেন, ‘নয়ন গাজী কয়েক দিন ধরে আমার বাবার কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা চেয়ে আসছেন। কিন্তু ভয়ে বিষয়টি এত দিন কাউকে কিছু বলিনি। তা ছাড়া আমাদের কাছে নগদ কোনো টাকা–পয়সা নেই বলে জোর করে জমি লিখে দেওয়ার জন্য তিনি চাপ সৃষ্টি করছিলেন। আজ (রোববার) সকালেও একাধিকবার টাকা অথবা জমি লিখে দেওয়ার জন্য চাপ দেন। টাকা দিতে না পারায় তিনি বাড়িতে ঢুকে আমার ভাইকে বেদম পিটিয়েছেন। পরে রাস্তায় বাবাকে পেয়ে তাঁকেও মারধর করেন। নয়ন দীর্ঘদিন ধরে আমাদের মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করে যাচ্ছেন।’
ননী গোপাল সরকার বলেন, ‘আমি শেখেরহাট বাজারে ছিলাম। এ সময় আমার ছেলেকে বাড়িতে ঢুকে নয়ন মারধর করছে বলে খবর আসে। পরে বাড়িতে এলে আমাকেও সে মারধর করে। আমি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। এখন বার্ধক্যজনিত কারণে কোনো কাজ করতে পারি না। আমার কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করছিল দীর্ঘদিন ধরে। আমার নগদ কোনো টাকা নেই। আমি এর বিচার চাই।’
অভিযোগের বিষয়ে নয়ন গাজী বলেন, ‘ননী গোপালের সঙ্গে জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে। আমি ওই পরিবারের কাছে সাড়ে ৬১ শতাংশ জমি পাই। এ বিষয়ে আদালতে মামলা চলছে। আজ সকালে ওই জায়গায় গাছ বিক্রি করছিলেন শম্ভু সরকার। আমি বাধা দিলে তাঁদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। তাঁদের মারধর করা হয়নি। চিকন ধরনের কোনো কঞ্চি দিয়ে নিজেকে আত্মরক্ষার জন্য দেওয়া দুই-একটি পিটুনি লাগতে পারে।’
নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বনি আমিন বলেন, ‘চাঁদা না পেয়ে এক বৃদ্ধ ও তাঁর ছেলেকে মারধরের অভিযোগ পেয়েছি। খবর পেয়ে হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২২ মিনিট আগে