প্রতিনিধি, নাজিরপুর (পিরোজপুর)
নাজিরপুর উপজেলার বিভিন্ন এনজিওকর্মীরা লকডাউনের মধ্যে সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে কিস্তি আদায়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ঋণগ্রহীতারা। ঋণের কিস্তি দিতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। ছোটখাটো বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা ঋণ নিয়ে তাদের ব্যবসার কার্যক্রম চালান। এ ছাড়াও অনেকে এনজিও থেকে সাপ্তাহিক কিস্তিতে ঋণ নিয়ে ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ভ্যানসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন কিনে তা থেকে জীবিকা নির্বাহ করেন।
কঠোর লকডাউনে আয়–রোজগারের পথ বন্ধ হয়ে যায় অনেক মানুষের। এমন পরিস্থিতিতে এনজিওর ঋণের কিস্তি দিতে হিমশিম খাচ্ছেন ঋণগ্রহীতারা।
উপজেলার ভীমকাঠী গ্রামের ইজিবাইকচালক এনায়েত হোসেন বলেন, ‘এনজিও থেকে স্ত্রীর নামে ঋণ নিয়ে ইজিবাইক কিনেছি। সপ্তাহে কিস্তি ১ হাজার ১০০ টাকা। গাড়ি চালিয়ে যা আয় হয় তা দিয়ে সংসার চালাই আর প্রতিদিন কিছু কিছু জমিয়ে সাপ্তাহিক কিস্তি দিই। লকডাউনে বাড়ি বসে আছি, কোনো আয়–রোজগার নেই। ধারদেনা করে সংসার চলছে, কিস্তি কীভাবে দেব ভেবে পাচ্ছি না। কিস্তি বন্ধ না করলে আমাদের না খেয়ে মরতে হবে।’
এ বিষয়ে উদ্দিপন নামে এক এনজিওর ব্যবস্থাপক সুমন বলেন, ‘লকডাউনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকাল ৯টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত কিস্তি আদায় করার নির্দেশনা আছে। তবে কারও ওপর জুলুম করা যাবে না।’
এ বিষয়ে উপজেলা সমবায় অফিসের সহকারী পরিদর্শক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সমবায়ের আওতায় যত এনজিও আছে তাদের এই লকডাউনে কিস্তি আদায় করতে নিষেধ করা হয়েছে। যদি কেউ কিস্তি আদায় করে তা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘এবার এনজিওর কিস্তি আদায়ের বিষয়ে কোনো নির্দেশনা পাইনি। তারপরেও মানবিক কারণে জবরদস্তি করে কিস্তি আদায় করা সমীচীন হবে না।’
নাজিরপুর উপজেলার বিভিন্ন এনজিওকর্মীরা লকডাউনের মধ্যে সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে কিস্তি আদায়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ঋণগ্রহীতারা। ঋণের কিস্তি দিতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। ছোটখাটো বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা ঋণ নিয়ে তাদের ব্যবসার কার্যক্রম চালান। এ ছাড়াও অনেকে এনজিও থেকে সাপ্তাহিক কিস্তিতে ঋণ নিয়ে ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ভ্যানসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন কিনে তা থেকে জীবিকা নির্বাহ করেন।
কঠোর লকডাউনে আয়–রোজগারের পথ বন্ধ হয়ে যায় অনেক মানুষের। এমন পরিস্থিতিতে এনজিওর ঋণের কিস্তি দিতে হিমশিম খাচ্ছেন ঋণগ্রহীতারা।
উপজেলার ভীমকাঠী গ্রামের ইজিবাইকচালক এনায়েত হোসেন বলেন, ‘এনজিও থেকে স্ত্রীর নামে ঋণ নিয়ে ইজিবাইক কিনেছি। সপ্তাহে কিস্তি ১ হাজার ১০০ টাকা। গাড়ি চালিয়ে যা আয় হয় তা দিয়ে সংসার চালাই আর প্রতিদিন কিছু কিছু জমিয়ে সাপ্তাহিক কিস্তি দিই। লকডাউনে বাড়ি বসে আছি, কোনো আয়–রোজগার নেই। ধারদেনা করে সংসার চলছে, কিস্তি কীভাবে দেব ভেবে পাচ্ছি না। কিস্তি বন্ধ না করলে আমাদের না খেয়ে মরতে হবে।’
এ বিষয়ে উদ্দিপন নামে এক এনজিওর ব্যবস্থাপক সুমন বলেন, ‘লকডাউনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকাল ৯টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত কিস্তি আদায় করার নির্দেশনা আছে। তবে কারও ওপর জুলুম করা যাবে না।’
এ বিষয়ে উপজেলা সমবায় অফিসের সহকারী পরিদর্শক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘সমবায়ের আওতায় যত এনজিও আছে তাদের এই লকডাউনে কিস্তি আদায় করতে নিষেধ করা হয়েছে। যদি কেউ কিস্তি আদায় করে তা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘এবার এনজিওর কিস্তি আদায়ের বিষয়ে কোনো নির্দেশনা পাইনি। তারপরেও মানবিক কারণে জবরদস্তি করে কিস্তি আদায় করা সমীচীন হবে না।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে