ভোলা সংবাদদাতা
ভোলার চরফ্যাশনের শশীভূষণ সদর বাজারে ঈদের কেনাকাটা করতে এসে একটি দোকানে মোবাইল ফোনের চার্জ দিতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ১৬ বছর বয়সী এক কিশোরী। শনিবার সন্ধ্যায় শশীভূষণ মাছ বাজারের ব্যবসায়ী সুমনের দোকানের পেছনের শয়নকক্ষে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সময় কিশোরীর চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ও ব্যবসায়ীরা ছুটে এসে অভিযুক্ত রফিকুল ইসলামকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
রোববার (২৩ মার্চ) দুপুরে ওই কিশোরী বাদী হয়ে রফিকুল ইসলাম, দোকানমালিক মো. সুমন, রফিকুলের সহযোগী মো. স্বাধীনসহ তিনজনকে আসামি করে শশীভূষণ থানায় মামলা করেন।
রোববার বিকেলে শশীভূষণ থানা-পুলিশ গ্রেপ্তার রফিকুল ইসলামকে আদালতে সোপর্দ করেছে। রফিকুল ইসলাম এওয়াজপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাজি মোতালেফ মিয়ার ছেলে। অপর দিকে দুই আসামির মধ্যে সুমন ওই ইউনিয়নের আবুল হোসেনের ছেলে এবং স্বাধীন জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
পুলিশ ও ভুক্তভোগীর মামলা সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী ওই কিশোরী শনিবার বিকেলে ঈদের কেনাকাটা করতে শশীভূষণ বাজারে আসে। এ সময় তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে চার্জ শেষ হয়ে গেলে সে সুমনের দোকানে চার্জ দিতে যায়। এ সময় ব্যবসায়ী সুমন ওই কিশোরীকে তার দোকানের পেছনের শয়নকক্ষে নিয়ে ফোন চার্জ দিতে বলেন। কিশোরী ওইখানে বসেই তার ফোন চার্জ দিচ্ছিল। এর কিছুক্ষণ পরেই রফিকুল ইসলাম ও স্বাধীন নামের দুই যুবক দোকানের পেছনে যান এবং রফিকুল ইসলাম তাঁর সঙ্গী স্বাধীনকে পাহারায় রেখে কিশোরীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন।
পরে কিশোরীর চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ও ব্যবসায়ীরা ছুটে গিয়ে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করেন। এ সময় মানুষের উপস্থিতি টের পেয়ে দোকানমালিক সুমন ও স্বাধীন পলিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা রফিকুল ইসলামকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
শশীভূষণ থানার ওসি তারিক হাসান রাসেল জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে মামলা করেছে। পুলিশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত রফিকুল ইসলাম নামের একজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করেছে। কিশোরীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ভোলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্য অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ভোলার চরফ্যাশনের শশীভূষণ সদর বাজারে ঈদের কেনাকাটা করতে এসে একটি দোকানে মোবাইল ফোনের চার্জ দিতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ১৬ বছর বয়সী এক কিশোরী। শনিবার সন্ধ্যায় শশীভূষণ মাছ বাজারের ব্যবসায়ী সুমনের দোকানের পেছনের শয়নকক্ষে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সময় কিশোরীর চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ও ব্যবসায়ীরা ছুটে এসে অভিযুক্ত রফিকুল ইসলামকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
রোববার (২৩ মার্চ) দুপুরে ওই কিশোরী বাদী হয়ে রফিকুল ইসলাম, দোকানমালিক মো. সুমন, রফিকুলের সহযোগী মো. স্বাধীনসহ তিনজনকে আসামি করে শশীভূষণ থানায় মামলা করেন।
রোববার বিকেলে শশীভূষণ থানা-পুলিশ গ্রেপ্তার রফিকুল ইসলামকে আদালতে সোপর্দ করেছে। রফিকুল ইসলাম এওয়াজপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাজি মোতালেফ মিয়ার ছেলে। অপর দিকে দুই আসামির মধ্যে সুমন ওই ইউনিয়নের আবুল হোসেনের ছেলে এবং স্বাধীন জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
পুলিশ ও ভুক্তভোগীর মামলা সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী ওই কিশোরী শনিবার বিকেলে ঈদের কেনাকাটা করতে শশীভূষণ বাজারে আসে। এ সময় তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে চার্জ শেষ হয়ে গেলে সে সুমনের দোকানে চার্জ দিতে যায়। এ সময় ব্যবসায়ী সুমন ওই কিশোরীকে তার দোকানের পেছনের শয়নকক্ষে নিয়ে ফোন চার্জ দিতে বলেন। কিশোরী ওইখানে বসেই তার ফোন চার্জ দিচ্ছিল। এর কিছুক্ষণ পরেই রফিকুল ইসলাম ও স্বাধীন নামের দুই যুবক দোকানের পেছনে যান এবং রফিকুল ইসলাম তাঁর সঙ্গী স্বাধীনকে পাহারায় রেখে কিশোরীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন।
পরে কিশোরীর চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ও ব্যবসায়ীরা ছুটে গিয়ে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করেন। এ সময় মানুষের উপস্থিতি টের পেয়ে দোকানমালিক সুমন ও স্বাধীন পলিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা রফিকুল ইসলামকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
শশীভূষণ থানার ওসি তারিক হাসান রাসেল জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে মামলা করেছে। পুলিশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত রফিকুল ইসলাম নামের একজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করেছে। কিশোরীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ভোলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্য অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪১ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে