আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনায় মোহাম্মদ মিরাজ হোসেন (৩৮) ও মন্টু দাস (৩৫) নামের দুই ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এবং আজ সকালে লাশ দুটি পাওয়া যায়।
মিরাজ সদর উপজেলার বদরখালী ইউনিয়নের বাওয়ালকর গ্রামের ও মন্টু বরগুনা পৌর শহরের কালিবাড়ী এলাকার বাসিন্দা।
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান প্রাথমিক সুরতহাল তদন্তে দুই ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন।
জানা গেছে, সদর উপজেলার বদরখালী ইউনিয়নের বাওয়ালকর গ্রামের মোহাম্মদ হোসেন মুন্সির ছেলে মোহাম্মদ মিরাজ বাড়ির সামনে মুদিদোকান চালাতেন। মঙ্গলবার রাতে মিরাজ দোকান থেকে বাসায় ফেরেননি। বুধবার সকালে মিরাজের মরদেহ স্বজনেরা মুগ ডালখেতে পড়ে থাকতে দেখেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে। অপরদিকে বরগুনা পৌর শহরের কালিবাড়ী কড়াইতলা এলাকার মৃত জয়েশ্বর দাসের ছেলে মন্টু দাস বরগুনা বাজারে মুরগির ব্যবসা করতেন। মঙ্গলবার রাতে তিনি দোকান থেকে বাড়ি ফেরেননি। পরিবারের দাবি, রাতে বাসায় ফিরতে বিলম্ব হওয়ায় তাঁর মুঠোফোনে ফোন দিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। পরে পুকুরপাড়ে তাঁর মোবাইলের রিংটোনের শব্দ শুনে গিয়ে দেখেন পুকুরে তাঁর মরদেহ পড়ে আছে। তাঁরা আরও দাবি করেন, সপ্তাহখানেক আগে ধর্ষণের অভিযোগে আদালতে মামলা করেছেন মন্টু। ওই মামলার আসামির স্বজনেরা তাঁকে হত্যা করতে পারে। পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে।
মিরাজ ও মন্টুর স্বজন এবং পুলিশের ধারণা, মঙ্গলবার রাতের কোনো এক সময় এসব হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
বদরপুর ইউপি চেয়ারম্যান মতিউর রহমান রাজা বলেন, ‘ব্যবসায়ী মিরাজের মরদেহ ডালখেতে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিই। পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে গেছে।’
নিহত ব্যবসায়ী মন্টু দাসের স্ত্রী শিখা রানী বলেন, ‘মন্টু বাড়িতে না আসায় তাঁর মোবাইল ফোনে কল দিলে বাড়ির পেছনে পুকুরপাড়ে মোবাইলের আওয়াজ শুনতে পাই। পরে সেখানে গিয়ে মন্টুর মরদেহ দেখতে পাই। এ সময় তাঁর পরনের কাপড় ছিল ভেজা, হাতে কামড়ের দাগ ও সারা শরীরে কাদা মাখা ছিল। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।’
বরগুনা সদর থানার ওসি দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনের কাজ চলছে।
বরগুনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আবদুল হালিম বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মন্টু দাস ও মিরাজের মরদেহের সুরতহাল করেছি। প্রাথমিকভাবে দুটিই হত্যাকাণ্ড হিসেবে ধারণা করা হচ্ছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে পুলিশ।’
বরগুনায় মোহাম্মদ মিরাজ হোসেন (৩৮) ও মন্টু দাস (৩৫) নামের দুই ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এবং আজ সকালে লাশ দুটি পাওয়া যায়।
মিরাজ সদর উপজেলার বদরখালী ইউনিয়নের বাওয়ালকর গ্রামের ও মন্টু বরগুনা পৌর শহরের কালিবাড়ী এলাকার বাসিন্দা।
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান প্রাথমিক সুরতহাল তদন্তে দুই ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন।
জানা গেছে, সদর উপজেলার বদরখালী ইউনিয়নের বাওয়ালকর গ্রামের মোহাম্মদ হোসেন মুন্সির ছেলে মোহাম্মদ মিরাজ বাড়ির সামনে মুদিদোকান চালাতেন। মঙ্গলবার রাতে মিরাজ দোকান থেকে বাসায় ফেরেননি। বুধবার সকালে মিরাজের মরদেহ স্বজনেরা মুগ ডালখেতে পড়ে থাকতে দেখেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে। অপরদিকে বরগুনা পৌর শহরের কালিবাড়ী কড়াইতলা এলাকার মৃত জয়েশ্বর দাসের ছেলে মন্টু দাস বরগুনা বাজারে মুরগির ব্যবসা করতেন। মঙ্গলবার রাতে তিনি দোকান থেকে বাড়ি ফেরেননি। পরিবারের দাবি, রাতে বাসায় ফিরতে বিলম্ব হওয়ায় তাঁর মুঠোফোনে ফোন দিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। পরে পুকুরপাড়ে তাঁর মোবাইলের রিংটোনের শব্দ শুনে গিয়ে দেখেন পুকুরে তাঁর মরদেহ পড়ে আছে। তাঁরা আরও দাবি করেন, সপ্তাহখানেক আগে ধর্ষণের অভিযোগে আদালতে মামলা করেছেন মন্টু। ওই মামলার আসামির স্বজনেরা তাঁকে হত্যা করতে পারে। পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে।
মিরাজ ও মন্টুর স্বজন এবং পুলিশের ধারণা, মঙ্গলবার রাতের কোনো এক সময় এসব হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
বদরপুর ইউপি চেয়ারম্যান মতিউর রহমান রাজা বলেন, ‘ব্যবসায়ী মিরাজের মরদেহ ডালখেতে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিই। পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে গেছে।’
নিহত ব্যবসায়ী মন্টু দাসের স্ত্রী শিখা রানী বলেন, ‘মন্টু বাড়িতে না আসায় তাঁর মোবাইল ফোনে কল দিলে বাড়ির পেছনে পুকুরপাড়ে মোবাইলের আওয়াজ শুনতে পাই। পরে সেখানে গিয়ে মন্টুর মরদেহ দেখতে পাই। এ সময় তাঁর পরনের কাপড় ছিল ভেজা, হাতে কামড়ের দাগ ও সারা শরীরে কাদা মাখা ছিল। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।’
বরগুনা সদর থানার ওসি দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনের কাজ চলছে।
বরগুনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আবদুল হালিম বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মন্টু দাস ও মিরাজের মরদেহের সুরতহাল করেছি। প্রাথমিকভাবে দুটিই হত্যাকাণ্ড হিসেবে ধারণা করা হচ্ছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে পুলিশ।’
রংপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলা ও হত্যাচেষ্টার মামলায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি ও রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মনোয়ারুল ইসলাম মাসুদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১ মিনিট আগেতিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে