কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড়। পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি উপলক্ষে আজ রোববার সকাল থেকে সাগরকন্যা খ্যাত সৈকতে হাজারো পর্যটকের আগমন ঘটে।
আগত এসব পর্যটকেরা সমুদ্রে সাঁতার কাটাসহ প্রিয়জনের সঙ্গে ছবি তুলে দিনটি উপভোগ করেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চে বসে উপভোগ করেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। তবে সমুদ্র সৈকতে আগত দর্শনার্থীদের অধিকাংশই স্থানীয়। আগত পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় সচেষ্ট রয়েছে টুরিস্ট পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, ঈদের খুশিতে প্রিয় মানুষের সঙ্গে আনন্দ উপভোগ করতে কুয়াকাটা সৈকতে ভিড় জমিয়েছেন বিভিন্ন বয়সের হাজারো মানুষ। আগত এসব ভ্রমণ পিপাসুদের কেউ সমুদ্রে সাঁতার কেটে উল্লাস করছেন। কেউ ওয়াটার বাইকে চড়ে গভীর সমুদ্রে ঘুরে বেড়াচ্ছে ন। আবার অনেকে সৈকতে দাঁড়িয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করছেন।
এ ছাড়া অনেক পর্যটকেরা আবার সৈকতের বেঞ্চে বসে উপভোগ করছেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। এদের মধ্যে কিশোর বয়সের পর্যটকদের সংখ্যা লক্ষণীয়। তবে বেশির ভাগ পর্যটকরাই সন্ধ্যার পরপর গন্তব্য ফিরে যাবেন বলে জানিয়েছেন।
বরিশাল থেকে আসা পর্যটক দম্পতি জুয়েল মিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদের ছুটিতে ঢাকা থেকে বাড়িতে এসেছেন। আজ রোববার সকালে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কুয়াকাটায় এসেছেন। সারা দিন বিভিন্ন স্পটে ঘুরেছেন খুব আনন্দ হয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা। আমতলী থেকে আসা সাকিব হাসান জানান, দুপুরে খেয়ে এখানে এসেছেন। সৈকতে ঘুরে সন্ধ্যার পড়ে মাছ ফ্রাই খেয়ে বাড়ি ফিরে যাবেন।
ফ্রাই দোকানি আবদুর রহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রমজানে একমাস সবকিছু জনশূন্য থাকলেও এবার ঈদের লম্বা ছুটিতে লক্ষাধিক পর্যটকের সমাগম ঘটার অপেক্ষা করছি আমরা। আজ যারা এসেছেন তাদের অনেকেই বরিশাল বিভাগের বাসিন্দা। আগামীদিন থেকে আগতদের ভিড় বাড়বে। তাই আগেভাগেই সব কিছু প্রস্তুত করে রেখেছি।’
হোটেল ব্যবসায়ী রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রচণ্ড দাবদাহ উপেক্ষা করে পর্যটকেরা আসতে শুরু করেছেন। দীর্ঘ এক মাস ধরে আমাদের ব্যবসায় মন্দাভাব চলছে। আসা করছি পর্যটক বাড়লে এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারব।’
কুয়াকাটা সমুদ্র বাড়ি রিসোর্টের পরিচালক জহিরুল ইসলাম মিরন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের প্রথম দিন তিনটি রুমে পর্যটকেরা অবস্থান করলেও। ঈদের দ্বিতীয় দিনে সবগুলো রুম বুকিং রয়েছে।’
টুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের পুলিশ পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘ এক মাসের শূন্যতা কাটিয়ে কুয়াকাটা সৈকতে দর্শনার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। তাদের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে কুয়াকাটা টুরিস্ট পুলিশ সর্বদা সচেষ্ট রয়েছে। পাশাপাশি সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা কারি বাহিনীর সদস্যরাও নজরদারিতে রাখছে পর্যটকদের।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুয়াকাটা সৈকতে ভ্রমণ পিপাসুদের নিরাপত্তা দিতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।’
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড়। পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি উপলক্ষে আজ রোববার সকাল থেকে সাগরকন্যা খ্যাত সৈকতে হাজারো পর্যটকের আগমন ঘটে।
আগত এসব পর্যটকেরা সমুদ্রে সাঁতার কাটাসহ প্রিয়জনের সঙ্গে ছবি তুলে দিনটি উপভোগ করেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চে বসে উপভোগ করেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। তবে সমুদ্র সৈকতে আগত দর্শনার্থীদের অধিকাংশই স্থানীয়। আগত পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় সচেষ্ট রয়েছে টুরিস্ট পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, ঈদের খুশিতে প্রিয় মানুষের সঙ্গে আনন্দ উপভোগ করতে কুয়াকাটা সৈকতে ভিড় জমিয়েছেন বিভিন্ন বয়সের হাজারো মানুষ। আগত এসব ভ্রমণ পিপাসুদের কেউ সমুদ্রে সাঁতার কেটে উল্লাস করছেন। কেউ ওয়াটার বাইকে চড়ে গভীর সমুদ্রে ঘুরে বেড়াচ্ছে ন। আবার অনেকে সৈকতে দাঁড়িয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করছেন।
এ ছাড়া অনেক পর্যটকেরা আবার সৈকতের বেঞ্চে বসে উপভোগ করছেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। এদের মধ্যে কিশোর বয়সের পর্যটকদের সংখ্যা লক্ষণীয়। তবে বেশির ভাগ পর্যটকরাই সন্ধ্যার পরপর গন্তব্য ফিরে যাবেন বলে জানিয়েছেন।
বরিশাল থেকে আসা পর্যটক দম্পতি জুয়েল মিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদের ছুটিতে ঢাকা থেকে বাড়িতে এসেছেন। আজ রোববার সকালে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কুয়াকাটায় এসেছেন। সারা দিন বিভিন্ন স্পটে ঘুরেছেন খুব আনন্দ হয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা। আমতলী থেকে আসা সাকিব হাসান জানান, দুপুরে খেয়ে এখানে এসেছেন। সৈকতে ঘুরে সন্ধ্যার পড়ে মাছ ফ্রাই খেয়ে বাড়ি ফিরে যাবেন।
ফ্রাই দোকানি আবদুর রহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রমজানে একমাস সবকিছু জনশূন্য থাকলেও এবার ঈদের লম্বা ছুটিতে লক্ষাধিক পর্যটকের সমাগম ঘটার অপেক্ষা করছি আমরা। আজ যারা এসেছেন তাদের অনেকেই বরিশাল বিভাগের বাসিন্দা। আগামীদিন থেকে আগতদের ভিড় বাড়বে। তাই আগেভাগেই সব কিছু প্রস্তুত করে রেখেছি।’
হোটেল ব্যবসায়ী রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রচণ্ড দাবদাহ উপেক্ষা করে পর্যটকেরা আসতে শুরু করেছেন। দীর্ঘ এক মাস ধরে আমাদের ব্যবসায় মন্দাভাব চলছে। আসা করছি পর্যটক বাড়লে এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারব।’
কুয়াকাটা সমুদ্র বাড়ি রিসোর্টের পরিচালক জহিরুল ইসলাম মিরন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের প্রথম দিন তিনটি রুমে পর্যটকেরা অবস্থান করলেও। ঈদের দ্বিতীয় দিনে সবগুলো রুম বুকিং রয়েছে।’
টুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের পুলিশ পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘ এক মাসের শূন্যতা কাটিয়ে কুয়াকাটা সৈকতে দর্শনার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। তাদের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে কুয়াকাটা টুরিস্ট পুলিশ সর্বদা সচেষ্ট রয়েছে। পাশাপাশি সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা কারি বাহিনীর সদস্যরাও নজরদারিতে রাখছে পর্যটকদের।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুয়াকাটা সৈকতে ভ্রমণ পিপাসুদের নিরাপত্তা দিতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।’
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪৪ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে