খান রফিক, বরিশাল
ফাঁকা পড়ে রয়েছে বরিশালে বিএনপির কার্যালয়। বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) দলীয় কর্মসূচিতেও সীমিত অবস্থান দেখা গেছে। কারণ হিসেবে জানা গেছে, বরিশালের অধিকাংশ নেতা কর্মী এরই মধ্যে রাজধানীতে অবস্থান করছেন। মামলা ও গ্রেপ্তার থেকে রেহাই পেতে কয়েক দিন আগে থেকেই বরিশাল ছেড়েছেন তাঁরা।
বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, রাজধানীর নির্দিষ্ট স্থান থেকে ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন বরিশালের নেতা কর্মীরা।
এদিকে বরিশাল মহানগর পুলিশ জানিয়েছে, ১০ ডিসেম্বরকে সামনে রেখে নগরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তাঁরা প্রস্তুত আছেন।
মঠবাড়িয়ায় বিএনপির দলীয় এমপি প্রার্থী রুহুল আমিন দুলাল জানান, তাঁর তিন কর্মীকে পুলিশ আটক করেছে। খোকন সরদার নামে একজনকে মঠবাড়িয়া এবং মাসুম বিল্লাহ, রাজিব আকনকে সদরঘাট থেকে আটক করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে মামলাও দেওয়া হয়েছে।
বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবুল হোসেন খান বাকেরগঞ্জ থেকে তিন নেতাকে নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার কথা জানিয়েছেন। ওই মামলায় আসামি করা হয়েছে ৯২ জনকে। এই মামলা আর গ্রেপ্তার এড়িয়ে নেতা কর্মীরা ঢাকায় চলে এসেছেন। দক্ষিণের নেতা কর্মীদের যার যার মতো করে ঢাকায় যেতে বলা হয়েছে।
মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক জিয়া উদ্দিন সিকদার বলেন, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে অংশ নিতে অধিকাংশই এখন ঢাকায়। গায়েবি মামলায় আটকের আশঙ্কায় আগেভাগেই বরিশাল ছেড়েছেন তাঁরা।
এ প্রসঙ্গে বিএনপির বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন বলেন, ‘সরকারের পাতানো ফাঁদে বিএনপি পা দেবে না। তাই ১০ ডিসেম্বরে বরিশাল বিএনপির সবাই যার যার জায়গা মতো যেখানে পৌঁছার পৌঁছে গেছে। গায়েবি মামলা দিয়ে আমাদের থামানো যাবে না।’
বিএনপির এ নেত্রী আরও বলেন, ‘এরই মধ্যে বাকেরগঞ্জ, নলছিটি, ঝালকাঠিতে গায়েবি মামলা দিয়ে অসংখ্য নেতা কর্মীকে হয়রানি করা হচ্ছে। গায়েবি মামলা দিয়ে আটক করা হচ্ছে।’
বিএনপির এই তৎপরতায় আওয়ামী লীগের কোনো কর্মসূচি রয়েছে কি না জানতে চাইলে মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আনোয়ার হোসাইন বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ১০ ডিসেম্বর ইস্যুতে কোনো কর্মসূচি দিয়ে বিএনপিকে সুযোগ করে দেবে না। তারা বরিশালে যে সমাবেশ করেছে তাতে কি আওয়ামী লীগ বাধা দিয়েছে? তাদের ঢাকা যেতে যদি সহযোগিতা লাগে তাও করা হবে। আমরা সতর্ক আছি। ষড়যন্ত্র করলে এর উচিত জবাব দেবে আওয়ামী লীগ।’
এদিকে বরিশাল নগরের পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করলেও সেখানে অল্পসংখ্যক নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন। পুলিশও ছিল সতর্ক অবস্থায়। বিএনপি নেতা কর্মীরা জানিয়েছেন, গ্রেপ্তার আতঙ্কে অনেকে আসেননি।
বরিশাল মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (সদর) মোহাম্মদ নজরুল হোসেন বলেন, পুলিশ যে কোনো চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে প্রস্তুত। সে হিসেবে ১০ ডিসেম্বর ঘিরেও প্রস্তুতি আছে বিএমপির। যে কোনো বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে তাঁরা সতর্ক রয়েছেন।
ফাঁকা পড়ে রয়েছে বরিশালে বিএনপির কার্যালয়। বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) দলীয় কর্মসূচিতেও সীমিত অবস্থান দেখা গেছে। কারণ হিসেবে জানা গেছে, বরিশালের অধিকাংশ নেতা কর্মী এরই মধ্যে রাজধানীতে অবস্থান করছেন। মামলা ও গ্রেপ্তার থেকে রেহাই পেতে কয়েক দিন আগে থেকেই বরিশাল ছেড়েছেন তাঁরা।
বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, রাজধানীর নির্দিষ্ট স্থান থেকে ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন বরিশালের নেতা কর্মীরা।
এদিকে বরিশাল মহানগর পুলিশ জানিয়েছে, ১০ ডিসেম্বরকে সামনে রেখে নগরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তাঁরা প্রস্তুত আছেন।
মঠবাড়িয়ায় বিএনপির দলীয় এমপি প্রার্থী রুহুল আমিন দুলাল জানান, তাঁর তিন কর্মীকে পুলিশ আটক করেছে। খোকন সরদার নামে একজনকে মঠবাড়িয়া এবং মাসুম বিল্লাহ, রাজিব আকনকে সদরঘাট থেকে আটক করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে মামলাও দেওয়া হয়েছে।
বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবুল হোসেন খান বাকেরগঞ্জ থেকে তিন নেতাকে নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার কথা জানিয়েছেন। ওই মামলায় আসামি করা হয়েছে ৯২ জনকে। এই মামলা আর গ্রেপ্তার এড়িয়ে নেতা কর্মীরা ঢাকায় চলে এসেছেন। দক্ষিণের নেতা কর্মীদের যার যার মতো করে ঢাকায় যেতে বলা হয়েছে।
মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক জিয়া উদ্দিন সিকদার বলেন, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে অংশ নিতে অধিকাংশই এখন ঢাকায়। গায়েবি মামলায় আটকের আশঙ্কায় আগেভাগেই বরিশাল ছেড়েছেন তাঁরা।
এ প্রসঙ্গে বিএনপির বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন বলেন, ‘সরকারের পাতানো ফাঁদে বিএনপি পা দেবে না। তাই ১০ ডিসেম্বরে বরিশাল বিএনপির সবাই যার যার জায়গা মতো যেখানে পৌঁছার পৌঁছে গেছে। গায়েবি মামলা দিয়ে আমাদের থামানো যাবে না।’
বিএনপির এ নেত্রী আরও বলেন, ‘এরই মধ্যে বাকেরগঞ্জ, নলছিটি, ঝালকাঠিতে গায়েবি মামলা দিয়ে অসংখ্য নেতা কর্মীকে হয়রানি করা হচ্ছে। গায়েবি মামলা দিয়ে আটক করা হচ্ছে।’
বিএনপির এই তৎপরতায় আওয়ামী লীগের কোনো কর্মসূচি রয়েছে কি না জানতে চাইলে মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আনোয়ার হোসাইন বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ১০ ডিসেম্বর ইস্যুতে কোনো কর্মসূচি দিয়ে বিএনপিকে সুযোগ করে দেবে না। তারা বরিশালে যে সমাবেশ করেছে তাতে কি আওয়ামী লীগ বাধা দিয়েছে? তাদের ঢাকা যেতে যদি সহযোগিতা লাগে তাও করা হবে। আমরা সতর্ক আছি। ষড়যন্ত্র করলে এর উচিত জবাব দেবে আওয়ামী লীগ।’
এদিকে বরিশাল নগরের পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করলেও সেখানে অল্পসংখ্যক নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন। পুলিশও ছিল সতর্ক অবস্থায়। বিএনপি নেতা কর্মীরা জানিয়েছেন, গ্রেপ্তার আতঙ্কে অনেকে আসেননি।
বরিশাল মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (সদর) মোহাম্মদ নজরুল হোসেন বলেন, পুলিশ যে কোনো চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে প্রস্তুত। সে হিসেবে ১০ ডিসেম্বর ঘিরেও প্রস্তুতি আছে বিএমপির। যে কোনো বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে তাঁরা সতর্ক রয়েছেন।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
২১ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
৩০ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে