বরগুনা প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘হামুন’ আরও শক্তি সঞ্চয় করে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে আমনের ভরা মৌসুমে এমন ঘূর্ণিঝড়ের বার্তা বরগুনার নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের মনে ভীতি ও শঙ্কার সৃষ্টি করেছে। তবে জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় হামুন মোকাবিলায় ইতিমধ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে গতকাল সোমবার মধ্যরাতের পর থেকে বরগুনাসহ উপকূলীয় এলাকায় গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে হালকা বাতাসসহ গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। আকাশ কালো ও মেঘাচ্ছন্ন।
২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর সুপার সাইক্লোন সিডর উপকূল লন্ডভন্ড করে দিয়েছিল। সিডরের সেই ভয়াল ক্ষত ও স্মৃতিচিহ্ন এখনো বয়ে বেড়াচ্ছে উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা। বরগুনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের ২২টি পোল্ডারের আওতায় ৮৫৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ রয়েছে। সুপার সাইক্লোন সিডরে অধিকাংশ বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যা এখানো পুরোপুরি মেরামত করা সম্ভব হয়নি। উল্টো ভাঙনের কবলে অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে বেশ কিছু এলাকা। এ অবস্থায় প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘হামুন’ আঘাত হানার খবরে রীতিমতো ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা।
বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের বরইতলা ফেরিঘাট এলাকা থেকে ডালভাঙা, মোল্লারহোড়া ও রায়ভোগ পর্যন্ত বিষখালী নদীর তীরে বেড়িবাঁধ থাকলেও বাঁধের বাইরে প্রায় ১০ হাজার মানুষ বসবাস করেন। তাঁদের সুরক্ষার জন্য অস্থায়ী রিং বাঁধ দেওয়া হয়েছে যা স্বাভাবিক জোয়ারেই প্লাবিত হয়।
এ ছাড়া নলী সাঝিপাড়া এলাকায় ভাঙনের কবলে পড়ে বাঁধ ভেঙে ওই এলাকার বাসিন্দারা অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে। একইভাবে জেলার তিনটি প্রধান নদ-নদী পায়রা (বুড়িশ্বর), বলেশ্বর ও বিষখালী নদী তীরবর্তী ভাঙন কবলিত এলাকা বাঁধের বাইরের বাসিন্দারা ঝড়ের সংকেতের খবরে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার কাকচিড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আলাউদ্দীন পল্টু বলেন, কাকচিড়া বাজার এলাকার বিষখালী নদীর তীরের বেশ কিছু এলাকায় বাঁধ নেই। অস্থায়ী রিং বাঁধ দিয়ে আপাতত সুরক্ষা দেওয়া হলেও ঘূর্ণিঝড়ের জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলা করা সম্ভব না। তাতে ওই এলাকার বাসিন্দারা নিজেদের অরক্ষিত মনে করছেন।
সদর উপজেলার ডালভাঙা এলাকার বাসিন্দা আবদুস সালাম বলেন, ‘মোগো ধানফান জমিজমা সবই বাঁধের বাইরে। বইন্যা আইলে মোগো এসব কিছু রক্ষা করতে পারমু না। মোরা একছের ডরে আছি এই বইন্যা আবার মোগো ধানফান সব নষ্ট না কইরা দেয়।’
বরইতলা মাঝখালি এলাকার বাসিন্দা হাসিনা বেগম বলেন, ‘মুই বুড়া মানু, মোগো এইহানে ওয়াবদা নাই। বইন্যা আইলে মোরে ভাসাইয়া না নিয়া যায় হেই ডরে খবর হোনার পর আর রাইতে ঘুমাইনায়।’
জেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার জেলায় ৯৯ হাজার ৪৮৮ হেক্টর জমিতে আমন ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বরগুনা কার্যালয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) এস এম বদরুল আলম বলেন, আমন এ অঞ্চলের প্রধান ফসল। ঠিক এই মুহূর্তে আমনে শিষ ধরেছে। এ অবস্থায় ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আমনের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় হামুনকে কেন্দ্র করে বরগুনায় প্রস্তুতিমূলক সভা করেছে জেলা প্রশাসন। এ ছাড়া বরগুনায় সব ধরনের নৌ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে নৌ বন্দর কর্তৃপক্ষ।
আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এ সভা হয়। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতিমূলক সভায় বরগুনার ৬৪২টি আশ্রয়কেন্দ্র তিনটি মুজিব কেল্লা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে বরগুনার নদী ও সমুদ্র তীরবর্তী বাসিন্দাদের নিয়ে আসা হবে।
অন্যদিকে জেলার ৪২টি ইউনিয়নে ৫০টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এ মেডিকেল টিমের সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করার জন্য বরগুনার সিভিল সার্জনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সকল সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীর ছুটি বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে এবং সবাইকে কর্মস্থলে থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানিয়েছে, জেলার ছয় উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের ২২টি পোল্ডারে ৮০৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ রয়েছে। এর মধ্যে দুর্বল বা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ রয়েছে ১৩০০ মিটার। বরগুনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে এসব বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢোকার আশঙ্কা রয়েছে। তবে পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য জিও ব্যাগ ও সিনথেটিক ব্যাগ প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
বরগুনার জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহা. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় হামুন মোকাবিলায় ইতিমধ্যে আমরা প্রস্তুতি নিয়েছি। আমাদের মেডিকেল টিম ও জরুরি সেবা সহায়তার দল প্রস্তুত রয়েছে। তিনি বলেন, বরগুনায় ৯ হাজার ৬১৫ জন স্বেচ্ছাসেবী প্রস্তুত রয়েছেন। ঘূর্ণিঝড় হামুন মোকাবিলায় ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ৪৩০ মেট্রিক টন চাল, ৯৬ বান্ডিল ঢেউটিন ও ২০০০ কম্বল প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘হামুন’ আরও শক্তি সঞ্চয় করে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে আমনের ভরা মৌসুমে এমন ঘূর্ণিঝড়ের বার্তা বরগুনার নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের মনে ভীতি ও শঙ্কার সৃষ্টি করেছে। তবে জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় হামুন মোকাবিলায় ইতিমধ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে গতকাল সোমবার মধ্যরাতের পর থেকে বরগুনাসহ উপকূলীয় এলাকায় গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে হালকা বাতাসসহ গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। আকাশ কালো ও মেঘাচ্ছন্ন।
২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর সুপার সাইক্লোন সিডর উপকূল লন্ডভন্ড করে দিয়েছিল। সিডরের সেই ভয়াল ক্ষত ও স্মৃতিচিহ্ন এখনো বয়ে বেড়াচ্ছে উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা। বরগুনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের ২২টি পোল্ডারের আওতায় ৮৫৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ রয়েছে। সুপার সাইক্লোন সিডরে অধিকাংশ বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যা এখানো পুরোপুরি মেরামত করা সম্ভব হয়নি। উল্টো ভাঙনের কবলে অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে বেশ কিছু এলাকা। এ অবস্থায় প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘হামুন’ আঘাত হানার খবরে রীতিমতো ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা।
বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের বরইতলা ফেরিঘাট এলাকা থেকে ডালভাঙা, মোল্লারহোড়া ও রায়ভোগ পর্যন্ত বিষখালী নদীর তীরে বেড়িবাঁধ থাকলেও বাঁধের বাইরে প্রায় ১০ হাজার মানুষ বসবাস করেন। তাঁদের সুরক্ষার জন্য অস্থায়ী রিং বাঁধ দেওয়া হয়েছে যা স্বাভাবিক জোয়ারেই প্লাবিত হয়।
এ ছাড়া নলী সাঝিপাড়া এলাকায় ভাঙনের কবলে পড়ে বাঁধ ভেঙে ওই এলাকার বাসিন্দারা অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে। একইভাবে জেলার তিনটি প্রধান নদ-নদী পায়রা (বুড়িশ্বর), বলেশ্বর ও বিষখালী নদী তীরবর্তী ভাঙন কবলিত এলাকা বাঁধের বাইরের বাসিন্দারা ঝড়ের সংকেতের খবরে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার কাকচিড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আলাউদ্দীন পল্টু বলেন, কাকচিড়া বাজার এলাকার বিষখালী নদীর তীরের বেশ কিছু এলাকায় বাঁধ নেই। অস্থায়ী রিং বাঁধ দিয়ে আপাতত সুরক্ষা দেওয়া হলেও ঘূর্ণিঝড়ের জলোচ্ছ্বাস মোকাবিলা করা সম্ভব না। তাতে ওই এলাকার বাসিন্দারা নিজেদের অরক্ষিত মনে করছেন।
সদর উপজেলার ডালভাঙা এলাকার বাসিন্দা আবদুস সালাম বলেন, ‘মোগো ধানফান জমিজমা সবই বাঁধের বাইরে। বইন্যা আইলে মোগো এসব কিছু রক্ষা করতে পারমু না। মোরা একছের ডরে আছি এই বইন্যা আবার মোগো ধানফান সব নষ্ট না কইরা দেয়।’
বরইতলা মাঝখালি এলাকার বাসিন্দা হাসিনা বেগম বলেন, ‘মুই বুড়া মানু, মোগো এইহানে ওয়াবদা নাই। বইন্যা আইলে মোরে ভাসাইয়া না নিয়া যায় হেই ডরে খবর হোনার পর আর রাইতে ঘুমাইনায়।’
জেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার জেলায় ৯৯ হাজার ৪৮৮ হেক্টর জমিতে আমন ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বরগুনা কার্যালয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) এস এম বদরুল আলম বলেন, আমন এ অঞ্চলের প্রধান ফসল। ঠিক এই মুহূর্তে আমনে শিষ ধরেছে। এ অবস্থায় ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আমনের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় হামুনকে কেন্দ্র করে বরগুনায় প্রস্তুতিমূলক সভা করেছে জেলা প্রশাসন। এ ছাড়া বরগুনায় সব ধরনের নৌ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে নৌ বন্দর কর্তৃপক্ষ।
আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এ সভা হয়। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতিমূলক সভায় বরগুনার ৬৪২টি আশ্রয়কেন্দ্র তিনটি মুজিব কেল্লা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে বরগুনার নদী ও সমুদ্র তীরবর্তী বাসিন্দাদের নিয়ে আসা হবে।
অন্যদিকে জেলার ৪২টি ইউনিয়নে ৫০টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এ মেডিকেল টিমের সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করার জন্য বরগুনার সিভিল সার্জনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সকল সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীর ছুটি বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে এবং সবাইকে কর্মস্থলে থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানিয়েছে, জেলার ছয় উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের ২২টি পোল্ডারে ৮০৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ রয়েছে। এর মধ্যে দুর্বল বা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ রয়েছে ১৩০০ মিটার। বরগুনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে এসব বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢোকার আশঙ্কা রয়েছে। তবে পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য জিও ব্যাগ ও সিনথেটিক ব্যাগ প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
বরগুনার জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহা. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় হামুন মোকাবিলায় ইতিমধ্যে আমরা প্রস্তুতি নিয়েছি। আমাদের মেডিকেল টিম ও জরুরি সেবা সহায়তার দল প্রস্তুত রয়েছে। তিনি বলেন, বরগুনায় ৯ হাজার ৬১৫ জন স্বেচ্ছাসেবী প্রস্তুত রয়েছেন। ঘূর্ণিঝড় হামুন মোকাবিলায় ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ৪৩০ মেট্রিক টন চাল, ৯৬ বান্ডিল ঢেউটিন ও ২০০০ কম্বল প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে ডুবে আদিবা নামে ১৯ মাস বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাত ৮টায় উপজেলার সাহেবাবাদ ইউনিয়নের ছাতিয়ানী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশু আদিবা ওই গ্রামের রাজ্জাক মাস্টার বাড়ির কাপড় ব্যবসায়ী মুমিত মুনসীর মেয়ে।
১৭ মিনিট আগেরাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় রেলের জমি থেকে অস্থায়ী মণ্ডপ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। উচ্ছেদের বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মাধ্যমে অনেকে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে অভিযোগ করেছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
৩৯ মিনিট আগেঘটনার সূত্রপাত গত শনিবার রাতে। সেদিন রাতেই মাহবুব আলম তপন, স্বপন, ইক্কনসহ ইশতিয়াক আলম সোহানের অনুসারী কয়েকজন সন্ত্রাসী অতর্কিতে তাঁর বাড়িতে হামলা চালায়। ধারালো অস্ত্র ও লাঠি নিয়ে তারা ঘরে ঢুকে পরিবারের সদস্যদের মারধর ও কুপিয়ে জখম করে। বাধা দিতে গেলে পেয়ার আহম্মদ, তাঁর ভাই ও বাবাকেও কুপিয়ে...
৪৩ মিনিট আগেশ্রীনগর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন ইনচার্জ দেওয়ান মোহাম্মদ আজাদ হোসেন জানান, ঢাকা থেকে মাওয়ার দিকে যাচ্ছিল মোটরসাইকেলটি। কুচিয়ামোড়া এলাকায় পৌঁছালে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থাকা একটি চলন্ত পিকআপভ্যানের পেছনে সজোরে ধাক্কা দেন। এতে ছিটকে পড়ে মাথায় গুরুতর আঘাত পান তিনি এবং ঘটনাস্থলেই মারা যান।
১ ঘণ্টা আগে