পিরোজপুর প্রতিনিধি
পিরোজপুরে গ্রাহকদের টাকা আত্মসাৎ ও প্রতারণার মামলায় মাল্টিপারপাস কোম্পানি এহসান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তাঁর তিন ভাইকে ৭ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার সকালে অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামিদের তোলা হলে বিচারক আসামিদের কারাগারে পাঠান।
এহসান গ্রুপের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলোর তদন্তের দায়িত্ব সিআইডিকে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে এহসান গ্রুপের বিরুদ্ধে দায়ের করা অর্থ আত্মসাতের মামলার তদন্তকাজ সিআইডি এর ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এই মামলার আসামিরা হলেন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুফতি মাওলানা রাগীব আহসান ও তাঁর তিন ভাই মাওলানা আবুল বাশার, মো. খাইরুল ইসলাম ও মুফতি মাহমুদুল হাসান।
এ দিকে এহসান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুফতি মাওলানা রাগীব আহসান কে আদালতে আনার কথা শুনে কয়েক শতাধিক গ্রাহক ও কোম্পানির এফও আদালত চত্বরে ভিড় জমান। অনেক এফও ও গ্রাহকেরা তাদের পাওনা টাকা ফিরে পেতে মরিয়া হয়ে আদালতের বারান্দায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। প্রায় সকল গ্রাহকদের দাবি তারা তাদের পাওনা টাকা ফেরত পেতে চান।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম জানান, অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার মামলায় রাগীব আহসান ও তার ভাইদের আদালতের নির্দেশে ৭ দিনের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। তদন্তে আসামিদের থেকে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেলেও তদন্তের স্বার্থে প্রাপ্ত তথ্য প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। আসামিরা শারীরিক ভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছে।
কোর্ট ইন্সপেক্টর মীর আতাহের আলী জানান, রিমান্ড শেষে আসামিদের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল আদালতে হাজির করা হলে আদালত আসামিদের জেল হাজতে প্রেরণ করেন।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) মোল্লা আজাদ হোসেন জানান, এহসান গ্রুপের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা সিআইডি তদন্ত করবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে মামলার তদন্তের দায়িত্ব সিআইডিকে দেওয়া হয়েছে। আদালতের নির্দেশে জিজ্ঞাসাবাদে রাগীব আহসান ও তার চার ভাইয়ের থেকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্তের স্বার্থে এই মুহূর্তে সবকিছু জানানো সম্ভব নয়।
এর আগে ১৪ সেপ্টেম্বর মঠবাড়িয়া উপজেলার তুষখালী এলাকার মো: মনির বাদী হয়ে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ২০০ টাকা আত্মসাৎ ও প্রতারণা মামলা দায়ের করেন। এর আগে রাতে একই উপজেলার ছোটশৌলা গ্রামের আবুল হোসেন বাদী হয়ে ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ এর দায়ে মামলা দায়ের করেন। পিরোজপুরে শেষ দুটি মামলা সহ এহসান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুফতি মাওলানা রাগীব আহসান ও তার তিন ভাই এর নামে মোট ৫টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর আগে শুক্রবার ১০ সেপ্টেম্বর সদর উপজেলার কুমারখালী এলাকার মো: হেমায়েত উদ্দিন বাদী হয়ে সদর থানায় ২ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। একই দিনে সদর উপজেলার শিকারপুর এলাকার মো: আব্দুল মালেক বাদী হয়ে ২ লাখ ৭৫ হাজার ২০০ টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগে মামলা দায়ের করেন।
উল্লেখ্য, সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) পিরোজপুরের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. মহিউদ্দীন এর আদালতে এহসান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুফতি মাওলানা রাগীব আহসান ও তার তিন ভাইকে ৯১ কোটি ১৫ লাখ ৫৫ হাজার ৯৩৩ টাকার আত্মসাৎ মামলায় ৭ দিনের রিমান্ড দিয়েছিলেন আদালত। এ মামলার বাদী ছিল তেজদাসকাঠী এলাকার হারুন অর রশিদ। গত ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার একটি বাসা থেকে র্যাব দুজনকে এবং পিরোজপুর থেকে ডিবি পুলিশ দুজনকে মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করে। বর্তমানে সর্বশেষ সদর থানায় মোট ৫টি মামলা করা হয়েছে।
পিরোজপুরে গ্রাহকদের টাকা আত্মসাৎ ও প্রতারণার মামলায় মাল্টিপারপাস কোম্পানি এহসান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তাঁর তিন ভাইকে ৭ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার সকালে অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামিদের তোলা হলে বিচারক আসামিদের কারাগারে পাঠান।
এহসান গ্রুপের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলোর তদন্তের দায়িত্ব সিআইডিকে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে এহসান গ্রুপের বিরুদ্ধে দায়ের করা অর্থ আত্মসাতের মামলার তদন্তকাজ সিআইডি এর ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এই মামলার আসামিরা হলেন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুফতি মাওলানা রাগীব আহসান ও তাঁর তিন ভাই মাওলানা আবুল বাশার, মো. খাইরুল ইসলাম ও মুফতি মাহমুদুল হাসান।
এ দিকে এহসান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুফতি মাওলানা রাগীব আহসান কে আদালতে আনার কথা শুনে কয়েক শতাধিক গ্রাহক ও কোম্পানির এফও আদালত চত্বরে ভিড় জমান। অনেক এফও ও গ্রাহকেরা তাদের পাওনা টাকা ফিরে পেতে মরিয়া হয়ে আদালতের বারান্দায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। প্রায় সকল গ্রাহকদের দাবি তারা তাদের পাওনা টাকা ফেরত পেতে চান।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম জানান, অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার মামলায় রাগীব আহসান ও তার ভাইদের আদালতের নির্দেশে ৭ দিনের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। তদন্তে আসামিদের থেকে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেলেও তদন্তের স্বার্থে প্রাপ্ত তথ্য প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। আসামিরা শারীরিক ভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছে।
কোর্ট ইন্সপেক্টর মীর আতাহের আলী জানান, রিমান্ড শেষে আসামিদের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল আদালতে হাজির করা হলে আদালত আসামিদের জেল হাজতে প্রেরণ করেন।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) মোল্লা আজাদ হোসেন জানান, এহসান গ্রুপের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা সিআইডি তদন্ত করবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে মামলার তদন্তের দায়িত্ব সিআইডিকে দেওয়া হয়েছে। আদালতের নির্দেশে জিজ্ঞাসাবাদে রাগীব আহসান ও তার চার ভাইয়ের থেকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্তের স্বার্থে এই মুহূর্তে সবকিছু জানানো সম্ভব নয়।
এর আগে ১৪ সেপ্টেম্বর মঠবাড়িয়া উপজেলার তুষখালী এলাকার মো: মনির বাদী হয়ে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ২০০ টাকা আত্মসাৎ ও প্রতারণা মামলা দায়ের করেন। এর আগে রাতে একই উপজেলার ছোটশৌলা গ্রামের আবুল হোসেন বাদী হয়ে ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ এর দায়ে মামলা দায়ের করেন। পিরোজপুরে শেষ দুটি মামলা সহ এহসান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুফতি মাওলানা রাগীব আহসান ও তার তিন ভাই এর নামে মোট ৫টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর আগে শুক্রবার ১০ সেপ্টেম্বর সদর উপজেলার কুমারখালী এলাকার মো: হেমায়েত উদ্দিন বাদী হয়ে সদর থানায় ২ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। একই দিনে সদর উপজেলার শিকারপুর এলাকার মো: আব্দুল মালেক বাদী হয়ে ২ লাখ ৭৫ হাজার ২০০ টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগে মামলা দায়ের করেন।
উল্লেখ্য, সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) পিরোজপুরের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. মহিউদ্দীন এর আদালতে এহসান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুফতি মাওলানা রাগীব আহসান ও তার তিন ভাইকে ৯১ কোটি ১৫ লাখ ৫৫ হাজার ৯৩৩ টাকার আত্মসাৎ মামলায় ৭ দিনের রিমান্ড দিয়েছিলেন আদালত। এ মামলার বাদী ছিল তেজদাসকাঠী এলাকার হারুন অর রশিদ। গত ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার একটি বাসা থেকে র্যাব দুজনকে এবং পিরোজপুর থেকে ডিবি পুলিশ দুজনকে মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করে। বর্তমানে সর্বশেষ সদর থানায় মোট ৫টি মামলা করা হয়েছে।
জামালপুরের ইসলামপুরে দিনের বেলায় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক এক সদস্য (মেম্বার) ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগীর নাম মোস্তাফিজুর রহমান ওরফে মজা। তিনি উপজেলার চিনাডুলী ইউপির ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার। তাঁর বাড়ি ইউনিয়নের বামনা গ্রামে।
১ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার একমাত্র ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস প্রায় সাত বছর ধরে বন্ধ হয়ে আছে। এতে করে নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করা শ্রমিকদের অনেকে এখন বেকার জীবন কাটাচ্ছেন। তবে কর্তৃপক্ষ দাবি, কারখানার বিশাল প্রাঙ্গণে বেসরকারি সহযোগিতায় একাধিক...
৮ ঘণ্টা আগেসড়কের মধ্যে থেকে বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণ না করেই প্রশস্ত করা হচ্ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়ক। সড়কটি ৬ দশমিক ২ মিটার থেকে উন্নীত করা হচ্ছে ১০ দশমিক ৩ মিটারে। এ অবস্থায় ৪৮১ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক প্রশস্তকরণের সুফল নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেকর্মচারীরা বাতিলের দাবি জানালেও সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধন করতে যাচ্ছে সরকার। এই অধ্যাদেশ সংশোধন করে যেসব ধারায় অপপ্রয়োগের সুযোগ রয়েছে, সেখানে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। অধ্যাদেশ সংশোধন করে সেখানে কোন কোন বিষয় যুক্ত করা হবে, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে তা চূড়ান্ত করবে...
৮ ঘণ্টা আগে