নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) নির্বাচনে ব্যবসায়ীদের প্রার্থী হওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। কমেছে রাজনীতিবিদ ও আইনজীবীর সংখ্যা। আজ বুধবার বরিশালে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এ তথ্য জানিয়েছে। নগরীর কীর্তনখোলা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ সংবাদ সম্মেলনে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের তথ্য উপস্থাপন করেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক দিলীপ কুমার সরকার।
নির্বাচন কমিশনে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের দেওয়া হলফনামার তথ্য বিশ্লেষণ করে সুজন জানিয়েছে, তিনটি পদে প্রতিদ্বন্দ্বী মোট প্রার্থীর ৬২ ভাগের পেশা ব্যবসা। বিশেষ করে সাত মেয়র প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজনই ব্যবসায়ী। এটা নির্বাচনে অর্থের প্রবণতা বৃদ্ধির লক্ষণ এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য অশনিসংকেত বলে মনে করছে সুজন।
সুজনের বিশ্লেষণে আরও উঠে এসেছে, আগের নির্বাচনের (২০১৮) চেয়ে এবার স্বল্পশিক্ষিত প্রার্থীর সংখ্যা কমেছে। মেয়রপ্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা মাত্র দুজনের এসএসসির নিচে। দুজন স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী আর তিনজনের শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি।
এ ছাড়া ৩০টি সাধারণ ওয়ার্ডে ১১৮ জন কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে ২৭ জন মাধ্যমিকের গণ্ডি পার হতে পারেননি। এসএসসি পাস ২৩ জন, এইচএসসি পাস ২৯ জন এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী যথাক্রমে ১৯ ও ২০ জন। আবার সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৪২ জন কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে মাত্র ২ জন স্নাতকোত্তর পাস। মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরোতে পারেননি ২০ জন। স্নাতক পাস করেছেন ১২ জন। এ ছাড়া ২ জন এইচএসসি ও ৬ জন এইচএসসি পাস।
এদিকে মেয়র এবং সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থীদের মধ্যে ২১ শতাংশ বর্তমানে বিভিন্ন মামলার আসামি এবং ৩৪ শতাংশ অতীতে নানা মামলার আসামি ছিলেন।
সিটি নির্বাচনের পরিবেশ সম্পর্কে সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক দিলীপ কুমার সরকার বলেন, ‘মেয়র প্রার্থী নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি সহিংস ঘটনাও ঘটেছে। গাজীপুরে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। বরিশালেও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে বলে সুজন আশাবাদী। সুজনের দৃষ্টিতে, গাজীপুরে ক্ষমতাসীন দলের কোন্দলের কারণে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকা, সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অনভিজ্ঞ এক নারী শুধুমাত্র ছেলের পরিচয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। বরিশালে ক্ষমতাসীন দলের আন্তঃকলহ নিরসণ না হলে অন্যকোনো দলের প্রার্থী মেয়র নির্বাচিত হতে পারেন।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সুজন বরিশাল নগর সভাপতি আব্দুল মোতালেব হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল আলম, কেন্দ্রীয় সদস্য গাজী জাহিদ হোসেন প্রমুখ।
বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) নির্বাচনে ব্যবসায়ীদের প্রার্থী হওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। কমেছে রাজনীতিবিদ ও আইনজীবীর সংখ্যা। আজ বুধবার বরিশালে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এ তথ্য জানিয়েছে। নগরীর কীর্তনখোলা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ সংবাদ সম্মেলনে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের তথ্য উপস্থাপন করেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক দিলীপ কুমার সরকার।
নির্বাচন কমিশনে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের দেওয়া হলফনামার তথ্য বিশ্লেষণ করে সুজন জানিয়েছে, তিনটি পদে প্রতিদ্বন্দ্বী মোট প্রার্থীর ৬২ ভাগের পেশা ব্যবসা। বিশেষ করে সাত মেয়র প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজনই ব্যবসায়ী। এটা নির্বাচনে অর্থের প্রবণতা বৃদ্ধির লক্ষণ এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য অশনিসংকেত বলে মনে করছে সুজন।
সুজনের বিশ্লেষণে আরও উঠে এসেছে, আগের নির্বাচনের (২০১৮) চেয়ে এবার স্বল্পশিক্ষিত প্রার্থীর সংখ্যা কমেছে। মেয়রপ্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা মাত্র দুজনের এসএসসির নিচে। দুজন স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী আর তিনজনের শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি।
এ ছাড়া ৩০টি সাধারণ ওয়ার্ডে ১১৮ জন কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে ২৭ জন মাধ্যমিকের গণ্ডি পার হতে পারেননি। এসএসসি পাস ২৩ জন, এইচএসসি পাস ২৯ জন এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী যথাক্রমে ১৯ ও ২০ জন। আবার সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৪২ জন কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে মাত্র ২ জন স্নাতকোত্তর পাস। মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরোতে পারেননি ২০ জন। স্নাতক পাস করেছেন ১২ জন। এ ছাড়া ২ জন এইচএসসি ও ৬ জন এইচএসসি পাস।
এদিকে মেয়র এবং সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থীদের মধ্যে ২১ শতাংশ বর্তমানে বিভিন্ন মামলার আসামি এবং ৩৪ শতাংশ অতীতে নানা মামলার আসামি ছিলেন।
সিটি নির্বাচনের পরিবেশ সম্পর্কে সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক দিলীপ কুমার সরকার বলেন, ‘মেয়র প্রার্থী নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি সহিংস ঘটনাও ঘটেছে। গাজীপুরে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। বরিশালেও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে বলে সুজন আশাবাদী। সুজনের দৃষ্টিতে, গাজীপুরে ক্ষমতাসীন দলের কোন্দলের কারণে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকা, সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অনভিজ্ঞ এক নারী শুধুমাত্র ছেলের পরিচয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। বরিশালে ক্ষমতাসীন দলের আন্তঃকলহ নিরসণ না হলে অন্যকোনো দলের প্রার্থী মেয়র নির্বাচিত হতে পারেন।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সুজন বরিশাল নগর সভাপতি আব্দুল মোতালেব হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল আলম, কেন্দ্রীয় সদস্য গাজী জাহিদ হোসেন প্রমুখ।
আক্কেলপুরে ছাত্র আন্দোলনে হামলার দুই মামলায় আব্দুর রহিম ওরফে স্বাধীন মাস্টার (৫৩) নামের এক স্কুলশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গোপন সংবাদের ভিত্তিত্তে আজ বৃহস্পতিবার আক্কেলপুর পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে তাঁকে প্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে জয়পুরহাট সদর থানায় পাঠানো হয়।
৯ মিনিট আগেপ্রাধান্যপ্রাপ্ত বিষয়গুলো উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা, পরিবেশ, পর্যটন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাত থাকবে আমার অগ্রাধিকারে। বিশেষ করে, পরিবেশ ও পর্যটনে বাড়তি নজর দেব। সিলেট হচ্ছে আমাদের প্রকৃতিকন্যা। প্রকৃতিকন্যাকে প্রকৃতির মতোই রাখতে হবে।
৪২ মিনিট আগেস্বাস্থ্য খাতে সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযোগে নাম উল্লেখ করা ৪২ জনের মধ্যে ৪১ জন শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের বিভিন্ন স্তরের কর্মচারী। অপরজন হাসপাতাল এলাকার একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কর্মচারী।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি বাজারের দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বালিয়াকান্দি বাজার ও আশপাশে এলাকায় সিগারেটের বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের দায়ে বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) দুপুরে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ অনুযায়ী দুজন ব্যবসায়ীকে এক হাজার টাকা করে দুই হাজার টাকা
১ ঘণ্টা আগে