নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ও ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে গভীর রাতে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ছয়টি বাস ভাঙচুর করা হয়। আহত হয়েছে দুই পক্ষের অর্ধশতাধিক। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত এই সংঘর্ষ চলে।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান আজ বুধবার সকাল ৯টার দিকে আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে।
দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার রাতে বরিশাল শহরের ব্যাপ্টিস্ট মিশন রোডে জমির বিরোধ মেটাতে গিয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ও বিএম কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মারামারি হয়। এ নিয়ে মঙ্গলবার সারা দিন উত্তেজনা ছিল। নিজ নিজ ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করেন শিক্ষার্থীরা। পরে রাতে সংঘর্ষে জড়ান উভয় প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। দুটি প্রতিষ্ঠানের দূরত্ব প্রায় ছয় কিলোমিটার।
গত সোমবার রাতের ঘটনার জের ধরে মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে বটতলা এলাকায় দুজন ববি শিক্ষার্থীকে মারধর করেন বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা। আহত দুই ববি শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে দুই গ্রুপের মধ্যে হামলা ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সোমবার রাতে নগরীর ব্যাপ্টিস্ট মিশন রোডে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাসনুভা চৌধুরীর পরিবারের বাড়ি দখল করার হুমকি ও দুই নারীকে হেনস্তা করেন বিএম কলেজ সমন্বয়ক মোস্তাফিজুর রহমান রাফি ও তাঁর অনুসারীরা। তখন ববি শিক্ষার্থীরা ঘটনাস্থলে এসে রাফিকে মারধর করেন।
ওই ঘটনার পর মঙ্গলবার রাতে চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে ববির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর করেন বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে তিনটি বাসে করে ববি শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস থেকে নগরীর বটতলা এলাকায় এসে লাঠিসোঁটা নিয়ে বিশৃঙ্খলা করতে থাকেন। এ সময় বটতলায় শিক্ষার্থী বোঝাই বাসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেন। এতে ২৫ জন ববি শিক্ষার্থী আহত হন। তাঁদের মধ্যে ১৫ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। বাকি দুটি বাস আসার পথে মোড়ে অবস্থান নিয়ে ধারালো অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালান বিএম কলেজ শিক্ষার্থীরা। এতে বেশ কয়েকজন ববি শিক্ষার্থী আহত হন।
বিএম কলেজ শিক্ষার্থীরা বলেন, তাদের সমন্বয়ককে মারধর করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের ওপর হামলা চালিয়ে অসংখ্য বিএম কলেজ শিক্ষার্থীকে আহত করা হয়েছে। লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালিয়ে তিনটি বাস ভাঙচুর করা হয়েছে।
এদিকে বিএম কলেজ কর্তৃপক্ষ ও সাধারণ ছাত্রদের কাছে আটক থাকা ছয়জন শিক্ষার্থীকে মুচলেকা দিয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ছাড়িয়ে এনেছে বলে জানা গেছে।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ও ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে গভীর রাতে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ছয়টি বাস ভাঙচুর করা হয়। আহত হয়েছে দুই পক্ষের অর্ধশতাধিক। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত এই সংঘর্ষ চলে।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান আজ বুধবার সকাল ৯টার দিকে আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে।
দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার রাতে বরিশাল শহরের ব্যাপ্টিস্ট মিশন রোডে জমির বিরোধ মেটাতে গিয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ও বিএম কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মারামারি হয়। এ নিয়ে মঙ্গলবার সারা দিন উত্তেজনা ছিল। নিজ নিজ ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করেন শিক্ষার্থীরা। পরে রাতে সংঘর্ষে জড়ান উভয় প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। দুটি প্রতিষ্ঠানের দূরত্ব প্রায় ছয় কিলোমিটার।
গত সোমবার রাতের ঘটনার জের ধরে মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে বটতলা এলাকায় দুজন ববি শিক্ষার্থীকে মারধর করেন বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা। আহত দুই ববি শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে দুই গ্রুপের মধ্যে হামলা ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সোমবার রাতে নগরীর ব্যাপ্টিস্ট মিশন রোডে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাসনুভা চৌধুরীর পরিবারের বাড়ি দখল করার হুমকি ও দুই নারীকে হেনস্তা করেন বিএম কলেজ সমন্বয়ক মোস্তাফিজুর রহমান রাফি ও তাঁর অনুসারীরা। তখন ববি শিক্ষার্থীরা ঘটনাস্থলে এসে রাফিকে মারধর করেন।
ওই ঘটনার পর মঙ্গলবার রাতে চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে ববির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর করেন বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে তিনটি বাসে করে ববি শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস থেকে নগরীর বটতলা এলাকায় এসে লাঠিসোঁটা নিয়ে বিশৃঙ্খলা করতে থাকেন। এ সময় বটতলায় শিক্ষার্থী বোঝাই বাসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেন। এতে ২৫ জন ববি শিক্ষার্থী আহত হন। তাঁদের মধ্যে ১৫ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। বাকি দুটি বাস আসার পথে মোড়ে অবস্থান নিয়ে ধারালো অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালান বিএম কলেজ শিক্ষার্থীরা। এতে বেশ কয়েকজন ববি শিক্ষার্থী আহত হন।
বিএম কলেজ শিক্ষার্থীরা বলেন, তাদের সমন্বয়ককে মারধর করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের ওপর হামলা চালিয়ে অসংখ্য বিএম কলেজ শিক্ষার্থীকে আহত করা হয়েছে। লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালিয়ে তিনটি বাস ভাঙচুর করা হয়েছে।
এদিকে বিএম কলেজ কর্তৃপক্ষ ও সাধারণ ছাত্রদের কাছে আটক থাকা ছয়জন শিক্ষার্থীকে মুচলেকা দিয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ছাড়িয়ে এনেছে বলে জানা গেছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলার অভিযোগে সম্প্রতি ২৫৯ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছিল প্রশাসন। সেই তালিকায় মারধরে নিহত নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক নেতা শামীম মোল্লার নামও রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
১৯ মিনিট আগেঅধ্যক্ষকে পদত্যাগে ‘বাধ্য করানোর চেষ্টা’ ও ‘হেনস্তা’ করার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভে নেমেছেন ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার সকাল থেকে রাজধানীর শ্যামলীতে অবস্থিত এই বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি ছাড়া অন্য সব চিকিৎসাসেবা বন্ধ রয়ে
২০ মিনিট আগেখুলনায় প্রকাশ্যে এক যুবককে কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয়রা। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নগরীর বয়রা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার আড়ালিয়া গ্রামে উদ্ধার মর্টার শেল বিস্ফোরণে গ্রামের তিনটি গরু মারা গেছে এবং অর্ধশতাধিক বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এ জন্য তাঁরা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে