মোহাম্মদ কাজী রাকিব (পাথরঘাটা)
দীর্ঘদিন নদীতে জাল পড়েনি। এতে জেলেদের জালে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ার কথা। কয়েক বছর আগেও এমন দৃশ্য দেখা যেত। তবে কয়েক বছর ধরে বিষখালী নদী ও বলেশ্বর নদে আশানুরূপ ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না।
গভীর সাগরে বড় বড় জাহাজে (ট্রলিং বোট) ছোট-বড় সব মাছ মেরে ফেলার কারণেই আস্তে আস্তে মাছ কমে যাচ্ছে। এ ছাড়া ভারতীয় জেলেরা দেশীয় সীমানায় অবরোধ চলাকালে অবৈধভাবে প্রবেশ করে ইলিশ শিকার করে নিয়ে যায়। বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী এ দাবি করেন। তিনি আরও জানান, `বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে অনেক আশা নিয়েই নিষেধাজ্ঞা শেষে জেলেদের সাগরে পাঠিয়েছি। ৭ থেকে ১০ দিন পর ওই সব ট্রলার আসবে। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেও এখন পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত সুখবর পাইনি।' এমন পরিস্থিতিতে তাঁর প্রশ্ন, তবে ইলিশ গেল কোথায়?
ইলিশ প্রজননের জন্য ৪ থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা ছিল। পরে ২৫ অক্টোবর সোমবার মধ্যরাত থেকে জেলেরা প্রয়োজনীয় বাজার-সদায়, জাল-দড়ি গুছিয়ে ট্রলার নিয়ে ইলিশ শিকারে সাগর ও নদীতে যাচ্ছে। তবে জেলেদের জালে ধরা পড়ছে না কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ইলিশ। এখন পর্যন্ত গভীর সাগরের কোনো তথ্য না পাওয়া গেলেও পাথরঘাটার পশ্চিমে বলেশ্বর ও পূর্বে বিষখালী দুই নদীতে মাছ ধরা না পড়ায় জেলেদের মধ্যে হতাশা রয়েছে।
স্থানীয় জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এ মুহূর্তে যে পরিমাণ মাছ ধরা পড়ার কথা, তা পড়ছে না। যা পাওয়া যাচ্ছে তাতে নৌকার জ্বালানি খরচও মেটে না। বিষখালী নদীর জেলে মোহাম্মদ আব্বাস, আব্দুর রহিম, মজিদ খান বলেেন, `নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে আজ তিন দিন। পুরো একটি রাত নদীতে জাল ফেলে অপেক্ষা করে কয়েকটি জাটকা পাই। লাভ তো দূরের কথা, তেলের খরচও ওঠে না।' তাঁরা জানান, গত বছর এই সময়েও তেমন মাছ পাওয়া যায়নি।
পাথরঘাটা বিএফডিসির মৎস্য আড়তদার টিপু আলম জানান, তিন দিন অতিবাহিত হলেও জেলেদের জালে মাছ ধরা পড়ছে না। এতে করে শুধু যে জেলেদের সমস্যা হচ্ছে এমন নয়, আমরা যারা আড়তদার বা পাইকার আছি, তাদেরও অনেক লোকসান হচ্ছে। তা ছাড়া মাছের সঙ্গে সব ব্যবসায়ীও হতাশ এবং উদ্বিগ্ন। এতে অনেকেই এই পেশা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন বলেও জানান তিনি।
পাথরঘাটা উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার অপু বলেন, `সরকারি নিষেধাজ্ঞা শেষে এখন জেলেদের জালে মাছ ধরা পড়ার কথা। আমরা আশাবাদী, জেলেদের জালে মাছ ধরা পড়বে।'
দীর্ঘদিন নদীতে জাল পড়েনি। এতে জেলেদের জালে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ার কথা। কয়েক বছর আগেও এমন দৃশ্য দেখা যেত। তবে কয়েক বছর ধরে বিষখালী নদী ও বলেশ্বর নদে আশানুরূপ ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না।
গভীর সাগরে বড় বড় জাহাজে (ট্রলিং বোট) ছোট-বড় সব মাছ মেরে ফেলার কারণেই আস্তে আস্তে মাছ কমে যাচ্ছে। এ ছাড়া ভারতীয় জেলেরা দেশীয় সীমানায় অবরোধ চলাকালে অবৈধভাবে প্রবেশ করে ইলিশ শিকার করে নিয়ে যায়। বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী এ দাবি করেন। তিনি আরও জানান, `বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে অনেক আশা নিয়েই নিষেধাজ্ঞা শেষে জেলেদের সাগরে পাঠিয়েছি। ৭ থেকে ১০ দিন পর ওই সব ট্রলার আসবে। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেও এখন পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত সুখবর পাইনি।' এমন পরিস্থিতিতে তাঁর প্রশ্ন, তবে ইলিশ গেল কোথায়?
ইলিশ প্রজননের জন্য ৪ থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা ছিল। পরে ২৫ অক্টোবর সোমবার মধ্যরাত থেকে জেলেরা প্রয়োজনীয় বাজার-সদায়, জাল-দড়ি গুছিয়ে ট্রলার নিয়ে ইলিশ শিকারে সাগর ও নদীতে যাচ্ছে। তবে জেলেদের জালে ধরা পড়ছে না কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ইলিশ। এখন পর্যন্ত গভীর সাগরের কোনো তথ্য না পাওয়া গেলেও পাথরঘাটার পশ্চিমে বলেশ্বর ও পূর্বে বিষখালী দুই নদীতে মাছ ধরা না পড়ায় জেলেদের মধ্যে হতাশা রয়েছে।
স্থানীয় জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এ মুহূর্তে যে পরিমাণ মাছ ধরা পড়ার কথা, তা পড়ছে না। যা পাওয়া যাচ্ছে তাতে নৌকার জ্বালানি খরচও মেটে না। বিষখালী নদীর জেলে মোহাম্মদ আব্বাস, আব্দুর রহিম, মজিদ খান বলেেন, `নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে আজ তিন দিন। পুরো একটি রাত নদীতে জাল ফেলে অপেক্ষা করে কয়েকটি জাটকা পাই। লাভ তো দূরের কথা, তেলের খরচও ওঠে না।' তাঁরা জানান, গত বছর এই সময়েও তেমন মাছ পাওয়া যায়নি।
পাথরঘাটা বিএফডিসির মৎস্য আড়তদার টিপু আলম জানান, তিন দিন অতিবাহিত হলেও জেলেদের জালে মাছ ধরা পড়ছে না। এতে করে শুধু যে জেলেদের সমস্যা হচ্ছে এমন নয়, আমরা যারা আড়তদার বা পাইকার আছি, তাদেরও অনেক লোকসান হচ্ছে। তা ছাড়া মাছের সঙ্গে সব ব্যবসায়ীও হতাশ এবং উদ্বিগ্ন। এতে অনেকেই এই পেশা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন বলেও জানান তিনি।
পাথরঘাটা উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার অপু বলেন, `সরকারি নিষেধাজ্ঞা শেষে এখন জেলেদের জালে মাছ ধরা পড়ার কথা। আমরা আশাবাদী, জেলেদের জালে মাছ ধরা পড়বে।'
রাজশাহীতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এক নেতাকে মেরে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন আরেক নেতা। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে নগরের রানীবাজার এলাকার একটি রেস্তোরাঁয় এ ঘটনা ঘটে। রেস্তোরাঁটির মালিক এনসিপির রাজশাহী জেলা সমন্বয়ক পার্টির প্রধান সমন্বয়কারী রাশেদুল ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগেনাটোরে এইচএসসি পরীক্ষাকেন্দ্র ঢুকে নির্দেশনা প্রদানকারী ছাত্রদল নেতা রাকিব সরদারকে বহিষ্কার করেছে জেলা ছাত্রদল। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বহিষ্কারের বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন জেলা ছাত্রদল প্রচার সম্পাদক আসিফ ইকবাল।
৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে পাচারকালে ৪৩০ বস্তা ইউরিয়া সার, ৬০০ বস্তা আলুসহ ১৩ পাচারকারীকে আটক করেছে কোস্ট গার্ড। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুরে কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার হারুন-অর-রশীদ এ তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশাল সিটি করপোরেশনের পলাতক সাবেক কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতার দুটি স্টল বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে করপোরেশনের হাটবাজার শাখার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। সিটি প্লাজা মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় ২০০ ও ২৪৯ নম্বর স্টল দুটি ১৫ লাখ টাকায় বিএনপির এক নেতার কাছে বিক্রি করিয়ে দেন হাটবাজার শাখার প্রধান নুরুল
৪ ঘণ্টা আগে