পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালী জেলা জজ আদালত চত্বরে কয়েকজন আসামিকে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার দুপুরে জেলা আইনজীবী সমিতির প্রধান গেটের সামনে এই ঘটনা ঘটে। হামলায় আহত তিনজনই আওয়ামী লীগের পক্ষের লোক হলেও তাঁদের দলীয় পদপদবি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
হামলায় আহত ব্যক্তিরা হচ্ছেন মো. সোহাগ, সোহাগ মিয়া ও মো. জামাল। তাঁদের মধ্যে সোহাগ মিয়াকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। তিনি সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান তালুকদারের ভাতিজা এবং কলাপাড়া নীলগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বাবুল মিয়ার ছোট ভাই।
আহত ব্যক্তিদের দাবি, হামলায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা পটুয়াখালী জেলা বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী। হামলায় দুজন আইনজীবীও অংশ নিয়েছেন। এ সময় উপস্থিত কয়েকজন ঘটনার ছবি ও ভিডিও ধারণ করলেও হামলাকারীরা সেসব ডিলিট করতে বাধ্য করে।
হামলায় আহত সোহাগ মিয়ার বড় ভাই আল আমিন বলেন, ২০১২ সালে কলাপাড়ায় ছাত্রদল নেতা মো. জিয়া নিহত হওয়ার ঘটনায় ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থানায় মামলা হয়। হাইকোর্ট থেকে জামিন পাওয়া সেই মামলার আসামিরা গতকাল বুধবার পটুয়াখালী আদালতে হাজিরা দিতে এলে মামলার বাদীসহ পটুয়াখালী জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁদের ওপর হামলা চালান। এ সময় তাঁরা ইট দিয়ে আঘাত করে সোহাগের হাঁটু থেঁতলে দেন এবং অন্যদের মারধর করেন।
এদিকে হামলায় আহত ব্যক্তিরা পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গেলেও সেখানে চিকিৎসা নিতে দেখা যায়নি। এ সময় পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগের সামনে ছাত্রদলের বেশ কয়েকজন নেতাকে মোটরসাইকেলে মহড়া দিতে দেখা যায়।
এ বিষয়ে নীলগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বাবুল মিয়া বলেন, ‘হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে আসার পর আজ আদালতে হাজিরা দিতে গেলে তাঁদের ১০-১২ জনকে মারধর করা হয়েছে। পরে তাঁদের কালো কাপড় দিয়ে চোখ বেঁধে বসাকবাজার এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়। তাঁরা তাঁদের চিকিৎসা পর্যন্ত করতে দেননি। আদালতের মতো জায়গায়ও আজ মানুষের নিরাপত্তা নেই।’
এদিকে আদালত চত্বরে হামলা ও মারধরের ঘটনায় সাংবাদিকেরা পটুয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট এ টি এম মোজাম্মেল হোসেন তপনের মাধ্যমে সিসি টিভি ফুটেজ চাইলেও তা পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, ‘আমি তখন আদালতে ছিলাম। কী হয়েছে তা ঠিক বলতে পারছি না।’
পটুয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট ওয়াহিদ সরওয়ার কালাম বলেন, ‘আদালত চত্বরে এ ধরনের ঘটনা আইনজীবীদের জন্য দুঃখজনক। এ বিষয়ে সবার প্রতিবাদ করা উচিত।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইমতিয়াজ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালত চত্বরে হামলার খবর পেয়ে পুলিশ গিয়েছিল। তবে এ বিষয় আমাদের কাছে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। শুনেছি, আহত ব্যক্তিরা কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন।’
পটুয়াখালী জেলা জজ আদালত চত্বরে কয়েকজন আসামিকে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার দুপুরে জেলা আইনজীবী সমিতির প্রধান গেটের সামনে এই ঘটনা ঘটে। হামলায় আহত তিনজনই আওয়ামী লীগের পক্ষের লোক হলেও তাঁদের দলীয় পদপদবি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
হামলায় আহত ব্যক্তিরা হচ্ছেন মো. সোহাগ, সোহাগ মিয়া ও মো. জামাল। তাঁদের মধ্যে সোহাগ মিয়াকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। তিনি সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান তালুকদারের ভাতিজা এবং কলাপাড়া নীলগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বাবুল মিয়ার ছোট ভাই।
আহত ব্যক্তিদের দাবি, হামলায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা পটুয়াখালী জেলা বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী। হামলায় দুজন আইনজীবীও অংশ নিয়েছেন। এ সময় উপস্থিত কয়েকজন ঘটনার ছবি ও ভিডিও ধারণ করলেও হামলাকারীরা সেসব ডিলিট করতে বাধ্য করে।
হামলায় আহত সোহাগ মিয়ার বড় ভাই আল আমিন বলেন, ২০১২ সালে কলাপাড়ায় ছাত্রদল নেতা মো. জিয়া নিহত হওয়ার ঘটনায় ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থানায় মামলা হয়। হাইকোর্ট থেকে জামিন পাওয়া সেই মামলার আসামিরা গতকাল বুধবার পটুয়াখালী আদালতে হাজিরা দিতে এলে মামলার বাদীসহ পটুয়াখালী জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁদের ওপর হামলা চালান। এ সময় তাঁরা ইট দিয়ে আঘাত করে সোহাগের হাঁটু থেঁতলে দেন এবং অন্যদের মারধর করেন।
এদিকে হামলায় আহত ব্যক্তিরা পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গেলেও সেখানে চিকিৎসা নিতে দেখা যায়নি। এ সময় পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগের সামনে ছাত্রদলের বেশ কয়েকজন নেতাকে মোটরসাইকেলে মহড়া দিতে দেখা যায়।
এ বিষয়ে নীলগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বাবুল মিয়া বলেন, ‘হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে আসার পর আজ আদালতে হাজিরা দিতে গেলে তাঁদের ১০-১২ জনকে মারধর করা হয়েছে। পরে তাঁদের কালো কাপড় দিয়ে চোখ বেঁধে বসাকবাজার এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়। তাঁরা তাঁদের চিকিৎসা পর্যন্ত করতে দেননি। আদালতের মতো জায়গায়ও আজ মানুষের নিরাপত্তা নেই।’
এদিকে আদালত চত্বরে হামলা ও মারধরের ঘটনায় সাংবাদিকেরা পটুয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট এ টি এম মোজাম্মেল হোসেন তপনের মাধ্যমে সিসি টিভি ফুটেজ চাইলেও তা পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, ‘আমি তখন আদালতে ছিলাম। কী হয়েছে তা ঠিক বলতে পারছি না।’
পটুয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট ওয়াহিদ সরওয়ার কালাম বলেন, ‘আদালত চত্বরে এ ধরনের ঘটনা আইনজীবীদের জন্য দুঃখজনক। এ বিষয়ে সবার প্রতিবাদ করা উচিত।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইমতিয়াজ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালত চত্বরে হামলার খবর পেয়ে পুলিশ গিয়েছিল। তবে এ বিষয় আমাদের কাছে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। শুনেছি, আহত ব্যক্তিরা কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন।’
দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, কর্মজীবী হিসেবে আমি চাকরি জীবনে যাদের মুক্তিযোদ্ধা সহকর্মী হিসেবে পাই, তাদের ধরে নিতে পারেন ৮০ থেকে ৯০ ভাগই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।
১০ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে সেলিম রেজা (২৭) নামের এক যুবককে ২১ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করেছে। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা বলে পুলিশের কাছে দাবি করেছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
১০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের খবর পেয়ে অভিযানে গেলে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টার দিকে বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রির ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ ওরফে রানা।
১৩ মিনিট আগেউপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম পুরোধা পণ্ডিত অমরেশ রায় চৌধুরী আর নেই। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজশাহী মহানগরীর রানীবাজার এলাকার নিজ বাসভবন ‘মোহিনী গার্ডেন’-এ তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। অমরেশ রায় চৌধুরী বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী ছিলেন
১৪ মিনিট আগে