পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার পাথরঘাটা থেকে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে গিয়েছিল কয়েকশ মাছ ধরার ট্রলার। তবে সাগর প্রচণ্ড উত্তাল হওয়ায় সেখানে টিকতে না পেরে মাছ না ধরেই ফিরে আসছেন জেলেরা। ফলে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ না পেয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার সকালে বিষখালি নদী ও বলেশ্বর নদের বাড়ানি খালে গিয়ে দেখা যায়, খালজুড়ে শত শত মাছ ধরার ট্রলার নোঙর করে রাখা হয়েছে। এ সময় জেলেরা বলেন, ‘বঙ্গোপসাগর উত্তাল হওয়ায় আমরা যে মাছ পেয়েছি তা মৎস্য অবতরণকেন্দ্র পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্য ঘাটে বিক্রি করা হয়েছে। পরে এখানে এসে আমরা নিরাপদে আশ্রয় নিয়েছি।’
এফবি তরিকুল ট্রলারের মাঝি রব্বানী বলেন, ‘আমরা পাঁচ দিন আগে মাছ ধরতে সমুদ্রে যাই। কিন্তু সমুদ্র উত্তাল হওয়ার পরেও পাঁচটি খ্যাও (জাল) পাতি। এতে কিছু মাছ পেয়েছি। তা নিয়ে পাথরঘাটা ঘাটে চলে আসছি।’
আবুল কালাম খাঁ নামে এক জেলে জানান, ‘গভীর সমুদ্রে আবহাওয়া অনেক খারাপ। অনেক ট্রলার তলিয়ে গেছে। তাই আমরা নিরাপদে চলে আসছি। এখানে থাকব, আবহাওয়া ভালো হলে আবার সাগরে যাব।’
এ বিষয়ে জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, বর্তমানে সমুদ্রে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত চলছে। তাই অনেক ট্রলার নিরাপদ আশ্রয়ে চলে এসেছে। এক-তৃতীয়াংশ ট্রলার এখনো আসা বাকি। অনেক জেলে আশানুরূপ মাছ পাননি। তাই ঝুঁকি নিয়ে এখনো সাগরেই অবস্থান করছেন।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সমুদ্রবন্দর এলাকাগুলোতে বর্তমানে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত রয়েছে। সব ধরনের মাছ ধরার ট্রলার ও নৌযানকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া ওডিশা-পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের ওপর নিম্নচাপ ঘনীভূত হয়েছে। নিম্নচাপটি আরও তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বরগুনার পাথরঘাটা থেকে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে গিয়েছিল কয়েকশ মাছ ধরার ট্রলার। তবে সাগর প্রচণ্ড উত্তাল হওয়ায় সেখানে টিকতে না পেরে মাছ না ধরেই ফিরে আসছেন জেলেরা। ফলে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ না পেয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার সকালে বিষখালি নদী ও বলেশ্বর নদের বাড়ানি খালে গিয়ে দেখা যায়, খালজুড়ে শত শত মাছ ধরার ট্রলার নোঙর করে রাখা হয়েছে। এ সময় জেলেরা বলেন, ‘বঙ্গোপসাগর উত্তাল হওয়ায় আমরা যে মাছ পেয়েছি তা মৎস্য অবতরণকেন্দ্র পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্য ঘাটে বিক্রি করা হয়েছে। পরে এখানে এসে আমরা নিরাপদে আশ্রয় নিয়েছি।’
এফবি তরিকুল ট্রলারের মাঝি রব্বানী বলেন, ‘আমরা পাঁচ দিন আগে মাছ ধরতে সমুদ্রে যাই। কিন্তু সমুদ্র উত্তাল হওয়ার পরেও পাঁচটি খ্যাও (জাল) পাতি। এতে কিছু মাছ পেয়েছি। তা নিয়ে পাথরঘাটা ঘাটে চলে আসছি।’
আবুল কালাম খাঁ নামে এক জেলে জানান, ‘গভীর সমুদ্রে আবহাওয়া অনেক খারাপ। অনেক ট্রলার তলিয়ে গেছে। তাই আমরা নিরাপদে চলে আসছি। এখানে থাকব, আবহাওয়া ভালো হলে আবার সাগরে যাব।’
এ বিষয়ে জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, বর্তমানে সমুদ্রে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত চলছে। তাই অনেক ট্রলার নিরাপদ আশ্রয়ে চলে এসেছে। এক-তৃতীয়াংশ ট্রলার এখনো আসা বাকি। অনেক জেলে আশানুরূপ মাছ পাননি। তাই ঝুঁকি নিয়ে এখনো সাগরেই অবস্থান করছেন।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সমুদ্রবন্দর এলাকাগুলোতে বর্তমানে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত রয়েছে। সব ধরনের মাছ ধরার ট্রলার ও নৌযানকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া ওডিশা-পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের ওপর নিম্নচাপ ঘনীভূত হয়েছে। নিম্নচাপটি আরও তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
১১ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৮ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৪২ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
১ ঘণ্টা আগে